নির্মাতা শাহনেওয়াজ রিপন তার ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি আর সাহসী বার্তায় তৈরি করেছেন এক ব্যতিক্রমী ভাবনার নাটক। এর নাম ‘পাগলের সুখ মনে মনে’। চিত্রনাট্যে লিখেছেন সুস্ময় সুমন। যেখানে সমাজের নিয়ম আর মানবিকতার লড়াই ফুটে উঠেছে অনবদ্যভাবে। নাটকটিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় তারকা জুটি নিলয় আলমগীর ও হিমি।
কালবেলা ড্রামা চ্যানেলের প্রথম নাটক হিসেবে নতুন বছরের প্রথম দিনেই প্রকাশিত হয়েছে। নাটকের প্রধান চরিত্র নিলয়। তার চরিত্রটি সমাজের প্রতিটা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হিসেবে প্রকাশ করেছেন। নিলয় বলেন, ‘এই গল্পে আমাকে একপ্রকার পাগল বলতে পারেন। কারণ, আমি সবকিছুতে প্রতিবাদ করি।
যেমন ধরুন কেউ গাছের পাতা ছিঁড়ুক বা রাস্তায় বসে থাকা কুকুরকে লাথি দিক, সবকিছুতেই আমি বাধা দিই। এই গল্পের মাধ্যমে আমরা এমন একটা বার্তা দিতে চাই, যা আমাদের সমাজের অনেক অসঙ্গতির চোখ খুলে দেবে।’ গল্পে নিলয়ের পাশাপাশি রয়েছেন জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি, যার চরিত্রটি শান্ত-শিষ্ট ও সংবেদনশীল। হিমি বলেন, ‘গল্পের কেন্দ্রবিন্দু নিলয় হলেও, আমার চরিত্রে আবেগের একটি গভীরতা রয়েছে যা দর্শকদের মন ছুঁয়ে যাবে।’
অন্যদিকে, তানজিম হাসান অনিক তার চরিত্রে ফুটিয়ে তুলেছেন এক ক্ষমতালোভী তরুণের গল্প, যিনি নিজের চাচার ক্ষমতার দাপটে এলাকার মানুষকে ভয় দেখান। এমনই জটিল সব চরিত্রের মিশেলে গল্পটি হয়েছে আরও মজাদার। নির্মাতা শাহনেওয়াজ রিপন বলেন, ‘সমাজের সাধারণ মানুষের সংকীর্ণ মনোভাব নিয়ে এই গল্প।
আমাদের মধ্যে যিনি ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করেন, তাকেই আমরা সমাজের মূল স্রোত থেকে দূরে ঠেলে দিই। কিন্তু দিন শেষে সেই ব্যতিক্রমী মানুষটির কাজই আমাদের চোখ খুলে দেয়। এই নাটকের মাধ্যমে সমাজের প্রতি আমাদের দায়িত্ববোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিতে চেয়েছি।’ নিলয়-হিমির সঙ্গে আরও রয়েছেন, তানজিম হাসান অনিক, সিয়াম নাসির, স্নেহাসহ অনেকেই।
এ গল্পে শুধু অভিনয় শিল্পীই নন, এস আর মজুমদার নাহিদ, জাকিউল ইসলাম রিপন, জোবায়ের ইবনে বকর, সোহেল হাসান ও শাহনেওয়াজ রিপনের মতো নাট্যনির্মাতারাও চরিত্র রূপায়নে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অভিনয় করেছেন। যা দর্শকদের জন্য বাড়তি আনন্দের খোরাক হয়ে থাকবে।
শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫
নির্মাতা শাহনেওয়াজ রিপন তার ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গি আর সাহসী বার্তায় তৈরি করেছেন এক ব্যতিক্রমী ভাবনার নাটক। এর নাম ‘পাগলের সুখ মনে মনে’। চিত্রনাট্যে লিখেছেন সুস্ময় সুমন। যেখানে সমাজের নিয়ম আর মানবিকতার লড়াই ফুটে উঠেছে অনবদ্যভাবে। নাটকটিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন জনপ্রিয় তারকা জুটি নিলয় আলমগীর ও হিমি।
কালবেলা ড্রামা চ্যানেলের প্রথম নাটক হিসেবে নতুন বছরের প্রথম দিনেই প্রকাশিত হয়েছে। নাটকের প্রধান চরিত্র নিলয়। তার চরিত্রটি সমাজের প্রতিটা অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হিসেবে প্রকাশ করেছেন। নিলয় বলেন, ‘এই গল্পে আমাকে একপ্রকার পাগল বলতে পারেন। কারণ, আমি সবকিছুতে প্রতিবাদ করি।
যেমন ধরুন কেউ গাছের পাতা ছিঁড়ুক বা রাস্তায় বসে থাকা কুকুরকে লাথি দিক, সবকিছুতেই আমি বাধা দিই। এই গল্পের মাধ্যমে আমরা এমন একটা বার্তা দিতে চাই, যা আমাদের সমাজের অনেক অসঙ্গতির চোখ খুলে দেবে।’ গল্পে নিলয়ের পাশাপাশি রয়েছেন জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি, যার চরিত্রটি শান্ত-শিষ্ট ও সংবেদনশীল। হিমি বলেন, ‘গল্পের কেন্দ্রবিন্দু নিলয় হলেও, আমার চরিত্রে আবেগের একটি গভীরতা রয়েছে যা দর্শকদের মন ছুঁয়ে যাবে।’
অন্যদিকে, তানজিম হাসান অনিক তার চরিত্রে ফুটিয়ে তুলেছেন এক ক্ষমতালোভী তরুণের গল্প, যিনি নিজের চাচার ক্ষমতার দাপটে এলাকার মানুষকে ভয় দেখান। এমনই জটিল সব চরিত্রের মিশেলে গল্পটি হয়েছে আরও মজাদার। নির্মাতা শাহনেওয়াজ রিপন বলেন, ‘সমাজের সাধারণ মানুষের সংকীর্ণ মনোভাব নিয়ে এই গল্প।
আমাদের মধ্যে যিনি ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করেন, তাকেই আমরা সমাজের মূল স্রোত থেকে দূরে ঠেলে দিই। কিন্তু দিন শেষে সেই ব্যতিক্রমী মানুষটির কাজই আমাদের চোখ খুলে দেয়। এই নাটকের মাধ্যমে সমাজের প্রতি আমাদের দায়িত্ববোধের একটি গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিতে চেয়েছি।’ নিলয়-হিমির সঙ্গে আরও রয়েছেন, তানজিম হাসান অনিক, সিয়াম নাসির, স্নেহাসহ অনেকেই।
এ গল্পে শুধু অভিনয় শিল্পীই নন, এস আর মজুমদার নাহিদ, জাকিউল ইসলাম রিপন, জোবায়ের ইবনে বকর, সোহেল হাসান ও শাহনেওয়াজ রিপনের মতো নাট্যনির্মাতারাও চরিত্র রূপায়নে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে অভিনয় করেছেন। যা দর্শকদের জন্য বাড়তি আনন্দের খোরাক হয়ে থাকবে।