alt

চিঠিপত্র

গুচ্ছ পদ্ধতি বহাল চাই

: রোববার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর জন্য ভর্তি পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর হয়তো কিছু হতে পারে না। দীর্ঘ ৩ থেকে ৫ মাসের কঠোর অধ্যবসায়ের পরও অনেক শিক্ষার্থী তার কাক্সিক্ষত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায় না।

৪টি স্বায়ত্তশাসিত এবং কয়েকটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে গুচ্ছ পদ্ধতির মাধ্যমে একক ভর্তি পরীক্ষা চালু করেছিল। এর ফলে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর অর্থ, শ্রম ও সময় সাশ্রয় হচ্ছিল। যেহেতু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশিরভাগই দরিদ্র মেধাবী, সেহেতু স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষার পরিবর্তে গুচ্ছ পদ্ধতি তাদের অর্থনৈতিক চাপ অনেকাংশে কমিয়ে দিয়েছিল।

তবে গুচ্ছ পদ্ধতি কিছুটা জটিল এবং ঝামেলাপূর্ণ হওয়ায় ২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আমরা নানান মাধ্যমে শুনতে পাচ্ছি যে, এই পদ্ধতি আর বহাল থাকছে না। গুচ্ছভুক্ত কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, বিশেষ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়Ñ যেটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম প্রধান ছিল; পাশাপাশি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এতে আমরা স্পষ্ট অনুমান করতে পারি, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অর্থ, শ্রম এবং সময় কিভাবে ব্যয় হবে এবং দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের কী পরিমাণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই, অতি শিগগিরই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের উচিত সবাই সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এবং প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে গুচ্ছ পদ্ধতিটি সংস্কার করে এটি বহাল রাখা।

ইসমাইল হোসাইন সজিব

শিক্ষার্থী, মার্কেটিং বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

টিকিটের দাম আকাশচুম্বী

জকিগঞ্জে গ্রামীণ সড়কের দুরবস্থা

রেলে দুর্নীতি

নবায়নযোগ্য শক্তির বিকল্প নেই

পথশিশুদের ভয়ঙ্কর নেশাদ্রব্য থেকে রক্ষা করুন

ঢাকা-ময়মনসিংহ ননস্টপ ট্রেন ও ডাবল লাইন নির্মাণের দাবি

শিশুদের প্রতি প্রতিহিংসা বন্ধ করুন

চরবাসীর নদী পারাপারে নিরাপত্তার প্রয়োজন

জন্মনিবন্ধন সেবায় অতিরিক্ত অর্থ আদায় : ব্যবস্থা নিন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে স্পিডব্রেকার চাই

উন্নয়নের জন্য একটি অপরিহার্য উপাদান কারিগরি শিক্ষা

পোস্তগোলায় নিম্নমানের ড্রেন নির্মাণ

দিনমজুর সংকটে কৃষি উৎপাদন ব্যাহত

পানাম সেতু : ঐতিহ্য রক্ষায় অবহেলা নয়

যাত্রাবাড়ীর চৌরাস্তা থেকে ধোলাইখাল বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তার দুরবস্থা

মহেশখালী-কক্সবাজার নৌপথে সেতু চাই

পাঠ্যবই খোলাবাজারে কেন?

বিএনপি ও জামায়াতের সম্পর্ক : একটি অদৃশ্য প্রভাবের রাজনীতি

সাইবার সিকিউরিটি ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা

শহরের সবুজায়ন : টিকে থাকার লড়াই

ইজতেমার ঐক্য ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত হোক

নারী ফুটবল ও সামাজিক সংকীর্ণতা

প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের সংগ্রাম

জলাশয় রক্ষা করুন

ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণ করুন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার খালপাড় সড়কটি সংস্কার করুন

পুকুর ভরাট ও অপরিকল্পিত ব্যবহার

পর্যটন কেন্দ্রে খাবারের অস্বাভাবিক মূল্য

নদী বাঁচলে , বাঁচবে দেশ

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

পানি দূষণ

রাজবাড়ী হাসপাতাল রোড সংষ্কার চাই

মাটির বাড়ি থেকে জিআই পণ্য : ঐতিহ্যের গল্প কলাইয়ের রুটি

ভাঙা হতে ফরিদপুর সদর সড়ক সংস্কার করুন

১০ম গ্রেড মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্টদের ন্যায্য অধিকার

টিসিবির কার্যক্রম

tab

চিঠিপত্র

গুচ্ছ পদ্ধতি বহাল চাই

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর জন্য ভর্তি পরীক্ষার মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আর হয়তো কিছু হতে পারে না। দীর্ঘ ৩ থেকে ৫ মাসের কঠোর অধ্যবসায়ের পরও অনেক শিক্ষার্থী তার কাক্সিক্ষত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পায় না।

৪টি স্বায়ত্তশাসিত এবং কয়েকটি বিশেষায়িত বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া বাকি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ থেকে গুচ্ছ পদ্ধতির মাধ্যমে একক ভর্তি পরীক্ষা চালু করেছিল। এর ফলে একজন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর অর্থ, শ্রম ও সময় সাশ্রয় হচ্ছিল। যেহেতু পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের মধ্যে বেশিরভাগই দরিদ্র মেধাবী, সেহেতু স্বতন্ত্র ভর্তি পরীক্ষার পরিবর্তে গুচ্ছ পদ্ধতি তাদের অর্থনৈতিক চাপ অনেকাংশে কমিয়ে দিয়েছিল।

তবে গুচ্ছ পদ্ধতি কিছুটা জটিল এবং ঝামেলাপূর্ণ হওয়ায় ২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ থেকে আমরা নানান মাধ্যমে শুনতে পাচ্ছি যে, এই পদ্ধতি আর বহাল থাকছে না। গুচ্ছভুক্ত কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, বিশেষ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়Ñ যেটি গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম প্রধান ছিল; পাশাপাশি শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়সহ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এতে আমরা স্পষ্ট অনুমান করতে পারি, ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অর্থ, শ্রম এবং সময় কিভাবে ব্যয় হবে এবং দরিদ্র মেধাবী শিক্ষার্থীদের কী পরিমাণ সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে। তাই, অতি শিগগিরই বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের উচিত সবাই সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি এবং প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে গুচ্ছ পদ্ধতিটি সংস্কার করে এটি বহাল রাখা।

ইসমাইল হোসাইন সজিব

শিক্ষার্থী, মার্কেটিং বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

back to top