আজ ৩ ডিসেম্বর জেনেসিস থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নূর হোসেন রানার জন্মদিন। ইতিমধ্যে তিনি নাট্যকার, নির্দেশক, মডেল, অভিনেতা এবং একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
নাট্য আন্দোলন তথা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বেড়ে উঠা এক অভী সংগঠক নূর হোসেন রানা। তার গড়া প্রায় ৩ যুগেরও আগের নাটকের দল ‘জেনেসিস থিয়েটার’ -এর মূল স্লোগান ‘নাটক হোক প্রেম, দ্রোহ, বিশ্ব-মানবতার স্বপক্ষে’। সে লক্ষ্যেই নাটকের মূল আদর্শের বহ্নিশিখায় পুড়ে নিজেকে গড়ছেন আগামীর নিপুন সমরশৈলী হিসেবে।
এবারের জন্মদিন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘জন্মদিনের উৎসব আমি কখনোই আয়োজন করে উদযাপনের পক্ষে নই। তবে আমার পরিবার এবং দলের ছেলেমেয়েরা প্রতিবারই কোনো না কোনো আয়োজন করে আমাকে চমকে দেয়ার চেষ্টা করে। এবারও জন্মদিনকে কেন্দ্র করে দলের সদস্যরা সবাইকে নিয়ে বনভোজনের আয়োজন করেছে’।
আগামী কাজের পরিকল্পনা নিয়ে তিনি জানান ‘নতুন বছরের শুরুতেই আমাদের দলের নিয়মিত প্রযোজনা, দর্শকদের অত্যন্ত পছন্দের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবন কর্মের উপর রচিত, দুই বাংলার একমাত্র মঞ্চ নাটক ‘দামাল ছিলেন নজরুল’ নাটকটি মঞ্চস্থ করবো। ইতিমধ্যে নাটকটি ৩০ এর অধিক মঞ্চস্থ হয়েছে। এছাড়াও এ সময়টাতে ছোটদের পড়ালেখার চাপটা অনেকটাই কম থাকে। তাই ছোটদের জন্য দুটি নতুন মঞ্চ নাটকের কাজ চলছে, নতুন বছর নতুন নাটক গুলো মঞ্চে আনতে চাই। পাশাপাশি টেলিভিশনের কাজের চাপ তো রয়েছেই।
নিজ দলের বাইরেও অন্যান্য নাটকের দলের অনেকেই আপনাকে ভীষণ পছন্দ করেন এর পেছনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দেখেন সাংস্কৃতিক অঙ্গনে খুব ছোটবেলা থেকেই অনেক যুদ্ধ করে বড় হয়েছি, সে সময় থেকেই এই মাধ্যমে কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বাধার সম্মুখীন হয়েছি, একটু সুযোগের অপেক্ষায় থেকেছি, এভাবে অনেক অভিজ্ঞতাও হয়েছে । সেখান থেকেই আমার মনে হয়েছে প্রতিভাবান তরুণরা একটু কাজের সুযোগ পেলে ভালো কিছু করতে পারে।
তাই আমি বরাবরই নতুনদেরকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য কোথাও কাজের সুযোগ হলেই তাদেরকে বলি যোগাযোগ করতে। এছাড়া ছোটদের নিয়েও কাজ করতে আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি, কারণ ছোটদের মাঝে আমি আমার নিজের শৈশবকে খুঁজে পাই । ওরা যখন মঞ্চে ছুটে বেড়ায়, মনে হয় আমিই যেন ছুটে বেড়াচ্ছি। আর এই সবকিছু মিলিয়েই হয়তো অনেকেই আমাকে পছন্দ করেন, এর বাইরে আর কোন কারণ আছে বলে আমার মনে হয় না’।
শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫
আজ ৩ ডিসেম্বর জেনেসিস থিয়েটারের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নূর হোসেন রানার জন্মদিন। ইতিমধ্যে তিনি নাট্যকার, নির্দেশক, মডেল, অভিনেতা এবং একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।
নাট্য আন্দোলন তথা সাংস্কৃতিক অঙ্গনে বেড়ে উঠা এক অভী সংগঠক নূর হোসেন রানা। তার গড়া প্রায় ৩ যুগেরও আগের নাটকের দল ‘জেনেসিস থিয়েটার’ -এর মূল স্লোগান ‘নাটক হোক প্রেম, দ্রোহ, বিশ্ব-মানবতার স্বপক্ষে’। সে লক্ষ্যেই নাটকের মূল আদর্শের বহ্নিশিখায় পুড়ে নিজেকে গড়ছেন আগামীর নিপুন সমরশৈলী হিসেবে।
এবারের জন্মদিন সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান, ‘জন্মদিনের উৎসব আমি কখনোই আয়োজন করে উদযাপনের পক্ষে নই। তবে আমার পরিবার এবং দলের ছেলেমেয়েরা প্রতিবারই কোনো না কোনো আয়োজন করে আমাকে চমকে দেয়ার চেষ্টা করে। এবারও জন্মদিনকে কেন্দ্র করে দলের সদস্যরা সবাইকে নিয়ে বনভোজনের আয়োজন করেছে’।
আগামী কাজের পরিকল্পনা নিয়ে তিনি জানান ‘নতুন বছরের শুরুতেই আমাদের দলের নিয়মিত প্রযোজনা, দর্শকদের অত্যন্ত পছন্দের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জীবন কর্মের উপর রচিত, দুই বাংলার একমাত্র মঞ্চ নাটক ‘দামাল ছিলেন নজরুল’ নাটকটি মঞ্চস্থ করবো। ইতিমধ্যে নাটকটি ৩০ এর অধিক মঞ্চস্থ হয়েছে। এছাড়াও এ সময়টাতে ছোটদের পড়ালেখার চাপটা অনেকটাই কম থাকে। তাই ছোটদের জন্য দুটি নতুন মঞ্চ নাটকের কাজ চলছে, নতুন বছর নতুন নাটক গুলো মঞ্চে আনতে চাই। পাশাপাশি টেলিভিশনের কাজের চাপ তো রয়েছেই।
নিজ দলের বাইরেও অন্যান্য নাটকের দলের অনেকেই আপনাকে ভীষণ পছন্দ করেন এর পেছনের কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘দেখেন সাংস্কৃতিক অঙ্গনে খুব ছোটবেলা থেকেই অনেক যুদ্ধ করে বড় হয়েছি, সে সময় থেকেই এই মাধ্যমে কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় বাধার সম্মুখীন হয়েছি, একটু সুযোগের অপেক্ষায় থেকেছি, এভাবে অনেক অভিজ্ঞতাও হয়েছে । সেখান থেকেই আমার মনে হয়েছে প্রতিভাবান তরুণরা একটু কাজের সুযোগ পেলে ভালো কিছু করতে পারে।
তাই আমি বরাবরই নতুনদেরকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য কোথাও কাজের সুযোগ হলেই তাদেরকে বলি যোগাযোগ করতে। এছাড়া ছোটদের নিয়েও কাজ করতে আমি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি, কারণ ছোটদের মাঝে আমি আমার নিজের শৈশবকে খুঁজে পাই । ওরা যখন মঞ্চে ছুটে বেড়ায়, মনে হয় আমিই যেন ছুটে বেড়াচ্ছি। আর এই সবকিছু মিলিয়েই হয়তো অনেকেই আমাকে পছন্দ করেন, এর বাইরে আর কোন কারণ আছে বলে আমার মনে হয় না’।