ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে দিতে শোবিজে চলে বিনোদনের নানা আয়োজন। ওটিটিতেও চলে ঈদকে কেন্দ্র করে আয়োজনের প্রস্তুতি। দেশীয় ওটিটি প্লাটফর্ম দীপ্ত প্লে দেখাবে তুরস্কের ৫টি সিনেমা। তুর্কি ভাষা থেকে বাংলায় ডাবিং করে দেখানো হবে সিনেমাগুলো। তুর্কি সিনেমাগুলোর বাংলা ডাবিংয়ে ছিলেন দীপ্ত কণ্ঠাভিনয় টিম ও দীপ্ত টিভির নিজস্ব সংলাপ রচয়িতার দল। প্রযোজনা করেছেন মাসুদ মিয়া।দেখে নেয়া যাক সেই সিনেমাগুলোর সংক্ষিপ্ত তথ্য-
ডাব্বে ৪ : এক ভয়ংকর কালো জাদুর সত্যি ঘটনা অবলম্বনে গল্প ‘ডাব্বে ৪’। বিয়ের আগে মেহেদি রাতে এক ভয়ংকর জ্বিন কুবরার ওপর ভর করে। হবু স্বামীর ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করায় পুলিশ কুবরাকে নিয়ে যায়। আচরণ দেখে মানসিক রোগী ভেবে পরে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে দেয় কর্তৃপক্ষ। কুবরার ছোটবেলার বন্ধু ডা. এব্রু তার চিকিৎসার জন্য গ্রামে আসে। সঙ্গে নিয়ে আসে জ্বিনের ব্যাপারে অভিজ্ঞ মানুষ ফারুক হুজুরকে। দুজন একসঙ্গে কুবরাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার অনেক চেষ্টা করে।
হুইস্পার ইফ আই ফরগেট : সংগীত আর সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে নির্মিত হয়েছে ‘হুইস্পার ইফ আই ফরগেট’। হাতিজে আর হানিফে দুই বোন যারা একে অপরের সম্পূর্ণ বিপরীত। ছোট বোন হাতিজে উড়নচণ্ডী তবে সে নিজের স্বপ্ন পূরণের নেশায় বিভোর। আর বড় বোন হানিফে বাবা-মায়ের বাধ্যগত অন্তর্মুখী স্বভাবের মেয়ে।
গার্লস রোবারি : এক দুর্ধর্ষ সিদ্ধান্তকে সফলভাবে বাস্তবায়িত করার এক মজার গল্প থাকছে এই ‘গার্লস রবারি’ ছবিতে।অসুস্থতার কারণে স্বামীর কাছে থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ায় দুই বছরের ছেলে পয়রাজকে নিয়ে মায়ের সঙ্গেই থাকে গুলায়। একদিকে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই অন্যদিকে ঋণের বোঝা কাঁধে নিয়ে খুবই সংকটময় দিন পার হতে থাকে তার। গুলায়কে সহযোগিতা করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে তারই কাছের তিন বন্ধু বিলগে, দুরদানে আর নিহাল।
মাই সন : তুরস্কের ভাষায় ‘হাদি বে ওলুম’অথাৎ ‘মাই সন’ নামের ছবিতে এক অটিস্টিক শিশুর বিস্মকর প্রতিভা আর তার প্রতি বাবার অকৃত্রিম ভালোবাসার এক অনন্য দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হয়েছে।আলী তার বাবা হাসমেতকে নিয়ে মাছ ধরার সঙ্গে সঙ্গে বোট ভাড়া দিয়ে পর্যটকদের সাগর ঘুরে দেখায়। বাবা আর সাত বছর বয়সি অটিজমে আক্রান্ত সন্তান এফেকে নিয়ে সে বোটেই বসবাস করে। এফে কথা বলে না এমনকি সে কখনও কারো দিকে তাকায়নি পর্যন্ত। আলীর এতটুকুই চাওয়া, এফে যদি তার সঙ্গে কথা বলতো।
এ ইউনিক লাইফ : একজন প্রতিভাবান নারীর একা হয়ে যাওয়া কষ্টের জীবন থেকে ফিরে আসার সুন্দর গল্পই হল ‘এ ইউনিক লাইফ’। স্বামী আর পরিবারের জন্য নিজের শিক্ষা আর ক্যারিয়ারকে পেছনে ফেলে আসা নাদিদে ৫০ বছর বয়সে স্বামীকে হারিয়ে এক বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে। এই বয়সে এসে নাদিদে সিদ্ধান্ত নেয় বাকি জীবন সে অন্য কারো জন্য নয় নিজের জন্য বাঁচবে।
শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫
ঈদের আনন্দকে বাড়িয়ে দিতে শোবিজে চলে বিনোদনের নানা আয়োজন। ওটিটিতেও চলে ঈদকে কেন্দ্র করে আয়োজনের প্রস্তুতি। দেশীয় ওটিটি প্লাটফর্ম দীপ্ত প্লে দেখাবে তুরস্কের ৫টি সিনেমা। তুর্কি ভাষা থেকে বাংলায় ডাবিং করে দেখানো হবে সিনেমাগুলো। তুর্কি সিনেমাগুলোর বাংলা ডাবিংয়ে ছিলেন দীপ্ত কণ্ঠাভিনয় টিম ও দীপ্ত টিভির নিজস্ব সংলাপ রচয়িতার দল। প্রযোজনা করেছেন মাসুদ মিয়া।দেখে নেয়া যাক সেই সিনেমাগুলোর সংক্ষিপ্ত তথ্য-
ডাব্বে ৪ : এক ভয়ংকর কালো জাদুর সত্যি ঘটনা অবলম্বনে গল্প ‘ডাব্বে ৪’। বিয়ের আগে মেহেদি রাতে এক ভয়ংকর জ্বিন কুবরার ওপর ভর করে। হবু স্বামীর ওপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে হামলা করায় পুলিশ কুবরাকে নিয়ে যায়। আচরণ দেখে মানসিক রোগী ভেবে পরে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে দেয় কর্তৃপক্ষ। কুবরার ছোটবেলার বন্ধু ডা. এব্রু তার চিকিৎসার জন্য গ্রামে আসে। সঙ্গে নিয়ে আসে জ্বিনের ব্যাপারে অভিজ্ঞ মানুষ ফারুক হুজুরকে। দুজন একসঙ্গে কুবরাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার অনেক চেষ্টা করে।
হুইস্পার ইফ আই ফরগেট : সংগীত আর সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে নির্মিত হয়েছে ‘হুইস্পার ইফ আই ফরগেট’। হাতিজে আর হানিফে দুই বোন যারা একে অপরের সম্পূর্ণ বিপরীত। ছোট বোন হাতিজে উড়নচণ্ডী তবে সে নিজের স্বপ্ন পূরণের নেশায় বিভোর। আর বড় বোন হানিফে বাবা-মায়ের বাধ্যগত অন্তর্মুখী স্বভাবের মেয়ে।
গার্লস রোবারি : এক দুর্ধর্ষ সিদ্ধান্তকে সফলভাবে বাস্তবায়িত করার এক মজার গল্প থাকছে এই ‘গার্লস রবারি’ ছবিতে।অসুস্থতার কারণে স্বামীর কাছে থেকে আলাদা হয়ে যাওয়ায় দুই বছরের ছেলে পয়রাজকে নিয়ে মায়ের সঙ্গেই থাকে গুলায়। একদিকে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই অন্যদিকে ঋণের বোঝা কাঁধে নিয়ে খুবই সংকটময় দিন পার হতে থাকে তার। গুলায়কে সহযোগিতা করার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে তারই কাছের তিন বন্ধু বিলগে, দুরদানে আর নিহাল।
মাই সন : তুরস্কের ভাষায় ‘হাদি বে ওলুম’অথাৎ ‘মাই সন’ নামের ছবিতে এক অটিস্টিক শিশুর বিস্মকর প্রতিভা আর তার প্রতি বাবার অকৃত্রিম ভালোবাসার এক অনন্য দৃষ্টান্ত তুলে ধরা হয়েছে।আলী তার বাবা হাসমেতকে নিয়ে মাছ ধরার সঙ্গে সঙ্গে বোট ভাড়া দিয়ে পর্যটকদের সাগর ঘুরে দেখায়। বাবা আর সাত বছর বয়সি অটিজমে আক্রান্ত সন্তান এফেকে নিয়ে সে বোটেই বসবাস করে। এফে কথা বলে না এমনকি সে কখনও কারো দিকে তাকায়নি পর্যন্ত। আলীর এতটুকুই চাওয়া, এফে যদি তার সঙ্গে কথা বলতো।
এ ইউনিক লাইফ : একজন প্রতিভাবান নারীর একা হয়ে যাওয়া কষ্টের জীবন থেকে ফিরে আসার সুন্দর গল্পই হল ‘এ ইউনিক লাইফ’। স্বামী আর পরিবারের জন্য নিজের শিক্ষা আর ক্যারিয়ারকে পেছনে ফেলে আসা নাদিদে ৫০ বছর বয়সে স্বামীকে হারিয়ে এক বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে। এই বয়সে এসে নাদিদে সিদ্ধান্ত নেয় বাকি জীবন সে অন্য কারো জন্য নয় নিজের জন্য বাঁচবে।