প্রতি বছরের মতো এবারও সরকারি অনুদানের জন্য পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব আহ্বান করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। গল্প, চিত্রনাট্য এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা জমাদানের শেষ সময় ছিল ৭ এপ্রিল বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে প্রস্তাব জমা দেওয়ার সময় বাড়ালো তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এক্ষেত্রে আগ্রহীরা সিনেমার প্রস্তাব জমা দিতে পারবেন আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। ২২ এপ্রিল মন্ত্রণালয়ের সহকারী সিনিয়র সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০২৪-২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের নিমিত্ত সরকারি অনুদান প্রদানের উদ্দেশ্যে কাহিনী ও চিত্রনাট্য বাছাইয়ের জন্য প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার প্রতিষ্ঠান, লেখক, চিত্রনাট্যকারদের নিকট থেকে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্যাকেজ প্রস্তাব আহবান সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি গত ২৭ ফেব্রুয়ারি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। উল্লেখিত শর্তাবলী অপরিবর্তিত রেখে পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাব জমাদানের সময়সীমা আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
বলা প্রয়োজন, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এর আগে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগ্রহীদের চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও অভিনয়শিল্পীদের নামসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। আরও বলা প্রয়োজন, অনুদান প্রদানের পরও সরকার যেকোনো নতুন শর্তারোপ করতে পারবে। চলচ্চিত্রশিল্পে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে এবং বাংলাদেশের আবহমান সংস্কৃতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে প্রতি বছর সরকার অনুদান দিয়ে থাকে।
মজার তথ্য, গত বছর (২৩-২৪ অর্থবছর) প্রজ্ঞাপনে ১০টি পূর্ণধের্ঘ্য ও ১০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমার জন্য অনুদানের আহ্বান জানানো হলেও শেষে অনুদান দেওয়া হয় ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য এবং মাত্র ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাকে।
বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
প্রতি বছরের মতো এবারও সরকারি অনুদানের জন্য পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাব আহ্বান করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। গল্প, চিত্রনাট্য এবং চলচ্চিত্র নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা জমাদানের শেষ সময় ছিল ৭ এপ্রিল বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে প্রস্তাব জমা দেওয়ার সময় বাড়ালো তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এক্ষেত্রে আগ্রহীরা সিনেমার প্রস্তাব জমা দিতে পারবেন আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। ২২ এপ্রিল মন্ত্রণালয়ের সহকারী সিনিয়র সচিব মোছা. শারমিন আখতার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘২০২৪-২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের নিমিত্ত সরকারি অনুদান প্রদানের উদ্দেশ্যে কাহিনী ও চিত্রনাট্য বাছাইয়ের জন্য প্রযোজক, পরিচালক, চলচ্চিত্র নির্মাতা, চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পেশাদার প্রতিষ্ঠান, লেখক, চিত্রনাট্যকারদের নিকট থেকে চলচ্চিত্র নির্মাণের প্যাকেজ প্রস্তাব আহবান সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি গত ২৭ ফেব্রুয়ারি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। উল্লেখিত শর্তাবলী অপরিবর্তিত রেখে পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ প্রস্তাব জমাদানের সময়সীমা আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
বলা প্রয়োজন, ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরে পূর্ণদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ১২টি ও স্বল্পদৈর্ঘ্য সর্বোচ্চ ২০টি মিলিয়ে মোট ৩২টি চলচ্চিত্রকে অনুদান দেবে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়। এর আগে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগ্রহীদের চলচ্চিত্রের গল্প, চিত্রনাট্য ও অভিনয়শিল্পীদের নামসহ পূর্ণাঙ্গ প্যাকেজ তথ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে হবে। নির্মাণের সার্বিক পরিকল্পনা, শিল্পী ও কলাকুশলীদের তালিকাসহ প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ প্রস্তাবের ১২টি কপি জমা দিতে হবে। আরও বলা প্রয়োজন, অনুদান প্রদানের পরও সরকার যেকোনো নতুন শর্তারোপ করতে পারবে। চলচ্চিত্রশিল্পে মেধা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে এবং বাংলাদেশের আবহমান সংস্কৃতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে প্রতি বছর সরকার অনুদান দিয়ে থাকে।
মজার তথ্য, গত বছর (২৩-২৪ অর্থবছর) প্রজ্ঞাপনে ১০টি পূর্ণধের্ঘ্য ও ১০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমার জন্য অনুদানের আহ্বান জানানো হলেও শেষে অনুদান দেওয়া হয় ২০টি পূর্ণদৈর্ঘ্য এবং মাত্র ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমাকে।