একক গানে কিংবা অভিনয়ে মনোযোগ দিয়েছেন ব্ল্যাকপিঙ্ক তারকা জিসু, জেনি, রোজে ও লিসা। ব্যান্ডটির চার প্রাণভোমরাকে মধ্যে একসঙ্গে পাওয়া যায়নি। ব্ল্যাকপিঙ্কের ভক্তদের জন্য সুখবর দিয়েছে ওয়াইজি এন্টারটেইনমেন্ট। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রযোজক ইয়ং হিউনসুক জানান, এ বছরের শেষভাগে নতুন একটি গানে পাওয়া যাবে চারজনকে। একটি ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘শিগগিরই আমরা ব্ল্যাকপিঙ্কের নতুন গানের খবর জানাতে পারব।’ তবে গানটি কবে আসবে, তা বিস্তারিত জানাননি। এর আগে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ‘বর্ন পিঙ্ক’ অ্যালবামে শোনা গেছে জিসু, জেনি, রোজে ও লিসাকে। এর মধ্যে একটি ভিডিও গেমের গানও করেছেন তারা। এর মধ্যে ওয়ার্ল্ড ট্যুর ‘ডেডলাইন’ শুরু করছে ব্ল্যাকপিঙ্ক। দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াং শহরে ৫ জুলাই থেকে কনসার্টটি শুরু হবে। এর আগে ২০২২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ‘বর্ন পিঙ্ক’ ট্যুরে বিশ্ব ঘুরেছেন লিসা, জেনিরা। এই ট্যুরে বিশ্বের ৩৪ শহরের ১৮ লাখ শ্রোতাদের সামনে গান শুনিয়েছে গানের দলটি। ২০১৬ সালের ৮ আগস্ট যাত্রা করে চার সদস্যের ব্ল্যাকপিঙ্ক। জিসু, জেনি, রোজ আর লিসার কণ্ঠ আর আকর্ষণীয় পরিবেশনায় দর্শকরা বুঁদ হয়ে আছেন। ব্ল্যাকপিঙ্কের ভক্তদের বলা হয় ‘ব্লিঙ্ক’।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
একক গানে কিংবা অভিনয়ে মনোযোগ দিয়েছেন ব্ল্যাকপিঙ্ক তারকা জিসু, জেনি, রোজে ও লিসা। ব্যান্ডটির চার প্রাণভোমরাকে মধ্যে একসঙ্গে পাওয়া যায়নি। ব্ল্যাকপিঙ্কের ভক্তদের জন্য সুখবর দিয়েছে ওয়াইজি এন্টারটেইনমেন্ট। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান প্রযোজক ইয়ং হিউনসুক জানান, এ বছরের শেষভাগে নতুন একটি গানে পাওয়া যাবে চারজনকে। একটি ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘শিগগিরই আমরা ব্ল্যাকপিঙ্কের নতুন গানের খবর জানাতে পারব।’ তবে গানটি কবে আসবে, তা বিস্তারিত জানাননি। এর আগে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ‘বর্ন পিঙ্ক’ অ্যালবামে শোনা গেছে জিসু, জেনি, রোজে ও লিসাকে। এর মধ্যে একটি ভিডিও গেমের গানও করেছেন তারা। এর মধ্যে ওয়ার্ল্ড ট্যুর ‘ডেডলাইন’ শুরু করছে ব্ল্যাকপিঙ্ক। দক্ষিণ কোরিয়ার গোয়াং শহরে ৫ জুলাই থেকে কনসার্টটি শুরু হবে। এর আগে ২০২২ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে ‘বর্ন পিঙ্ক’ ট্যুরে বিশ্ব ঘুরেছেন লিসা, জেনিরা। এই ট্যুরে বিশ্বের ৩৪ শহরের ১৮ লাখ শ্রোতাদের সামনে গান শুনিয়েছে গানের দলটি। ২০১৬ সালের ৮ আগস্ট যাত্রা করে চার সদস্যের ব্ল্যাকপিঙ্ক। জিসু, জেনি, রোজ আর লিসার কণ্ঠ আর আকর্ষণীয় পরিবেশনায় দর্শকরা বুঁদ হয়ে আছেন। ব্ল্যাকপিঙ্কের ভক্তদের বলা হয় ‘ব্লিঙ্ক’।