নিলয়-হিমি
প্রকাশ্যে নাটক ‘টাক কোনও সমস্যা না’। মূলত বরের মাথায় চুল না থাকার কারণে সৃষ্ট ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই নাটকের গল্প আবর্তিত হয়েছে। এই নাটকে ফরহাদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিলয় আলমগীর ও শিলা চরিত্রে দেখা যাবে জান্নাতুল সুমাইয়া হিমিকে। নাটকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন জুলফিকার ইসলাম শিশির।
সম্প্রতি নাটকটি টিভি চ্যানেলে প্রচারের পর ইউটিউবে প্রকাশিত হয়। নাটকের গল্প এমন- টাকলা ফরহাদ পেশায় বেকার। এলাকার কোন মেয়েই তার টাক দেখে তাকে বিয়ে করতে চায় না। তাই সে বিয়ে করার জন্য তার দুলাভাইয়ের এলাকায় আশ্রয় নেয় এবং মাথায় আলগা চুল ব্যবহার করে। পাশাপাশি টাক সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসা চালাতে থাকে। এদিকে শিলা রূপে-গুণে অনন্যা। তবে একটু মাথা গরম এবং নিজেকে বিশ্বসুন্দরী ভাবা মেয়ে। তাই আশেপাশের বান্ধবীদের স্বামী কম সুন্দর হলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। একদিন এক বান্ধবীর সাথে ঝগড়া বাঁধিয়ে চ্যালেঞ্জ করে বসে, সে সুন্দর হেয়ার স্টাইল, হ্যান্ডসাম ছেলে বিয়ে করে দেখাবে।
শিলাকে কোন টাকলা, অসুন্দর ছেলে প্রেমের প্রস্তাব দিলে নিশ্চিত মার খেতে হয় তাকে। এরমধ্যে একজন টাকলা ছেলে শিলাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। সেই ছেলেকে শিলা লাঠি হাতে তাড়া করে। এমন সময় চোখ পরে ফরহাদের সুন্দর চুলের উপর। ফরহাদকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বসে শিলা। এর পরিণয় হলো বিয়ে। সেটিও আবার ১ টাকা দেনমোহরে। শিলা বাসর ঘরে জেগে জেগে স্বপ্ন দেখে সে ফরহাদের সাথে কাপল ডান্স করছে। বাতাসে ফরহাদের কপালের চুল উড়ছে।
কিন্তু বাস্তবে ফরহাদ বাসর ঘরে বৌয়ের সাথে রোম্যান্টিক কথা বলতে বলতে ফুলের গন্ধে হাঁচি দেয়। সঙ্গে সঙ্গে তার চুল খুলে টাক বের হয়ে যায়। আলগা চুল গিয়ে পরে শিলার মুখে। ফরহাদের টাক দেখে শিলা অজ্ঞান হয়ে যায়! বোন-দুলাভাই সবাই দৌড়ে ঘরে যায় ফরহাদের চিৎকারে। জ্ঞান ফিরতে শিলা কান্নাকাটি শুরু করে। এক টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেছে এরকম একটা টাকলা জামাই, যেটা তার একদমই পছন্দ ছিল না।
নিলয়-হিমি
বৃহস্পতিবার, ১২ জুন ২০২৫
প্রকাশ্যে নাটক ‘টাক কোনও সমস্যা না’। মূলত বরের মাথায় চুল না থাকার কারণে সৃষ্ট ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই নাটকের গল্প আবর্তিত হয়েছে। এই নাটকে ফরহাদ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিলয় আলমগীর ও শিলা চরিত্রে দেখা যাবে জান্নাতুল সুমাইয়া হিমিকে। নাটকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন জুলফিকার ইসলাম শিশির।
সম্প্রতি নাটকটি টিভি চ্যানেলে প্রচারের পর ইউটিউবে প্রকাশিত হয়। নাটকের গল্প এমন- টাকলা ফরহাদ পেশায় বেকার। এলাকার কোন মেয়েই তার টাক দেখে তাকে বিয়ে করতে চায় না। তাই সে বিয়ে করার জন্য তার দুলাভাইয়ের এলাকায় আশ্রয় নেয় এবং মাথায় আলগা চুল ব্যবহার করে। পাশাপাশি টাক সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসা চালাতে থাকে। এদিকে শিলা রূপে-গুণে অনন্যা। তবে একটু মাথা গরম এবং নিজেকে বিশ্বসুন্দরী ভাবা মেয়ে। তাই আশেপাশের বান্ধবীদের স্বামী কম সুন্দর হলে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। একদিন এক বান্ধবীর সাথে ঝগড়া বাঁধিয়ে চ্যালেঞ্জ করে বসে, সে সুন্দর হেয়ার স্টাইল, হ্যান্ডসাম ছেলে বিয়ে করে দেখাবে।
শিলাকে কোন টাকলা, অসুন্দর ছেলে প্রেমের প্রস্তাব দিলে নিশ্চিত মার খেতে হয় তাকে। এরমধ্যে একজন টাকলা ছেলে শিলাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। সেই ছেলেকে শিলা লাঠি হাতে তাড়া করে। এমন সময় চোখ পরে ফরহাদের সুন্দর চুলের উপর। ফরহাদকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে বসে শিলা। এর পরিণয় হলো বিয়ে। সেটিও আবার ১ টাকা দেনমোহরে। শিলা বাসর ঘরে জেগে জেগে স্বপ্ন দেখে সে ফরহাদের সাথে কাপল ডান্স করছে। বাতাসে ফরহাদের কপালের চুল উড়ছে।
কিন্তু বাস্তবে ফরহাদ বাসর ঘরে বৌয়ের সাথে রোম্যান্টিক কথা বলতে বলতে ফুলের গন্ধে হাঁচি দেয়। সঙ্গে সঙ্গে তার চুল খুলে টাক বের হয়ে যায়। আলগা চুল গিয়ে পরে শিলার মুখে। ফরহাদের টাক দেখে শিলা অজ্ঞান হয়ে যায়! বোন-দুলাভাই সবাই দৌড়ে ঘরে যায় ফরহাদের চিৎকারে। জ্ঞান ফিরতে শিলা কান্নাকাটি শুরু করে। এক টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেছে এরকম একটা টাকলা জামাই, যেটা তার একদমই পছন্দ ছিল না।