বৌদ্ধভিক্ষুর বেশ ধরে থাইল্যান্ডে প্রবেশ করতে গিয়ে সাত বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় সোংখলা প্রদেশে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডে প্রবেশ করেছে বলে জানা গেছে।
গত শনিবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয় থাইল্যান্ডের গণমাধ্যম দ্য থাইগার রোববার প্রতিবেদনে জানায়। গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নাগরিকেরা ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত যাচাই-বাছাই এড়াতে বৌদ্ধভিক্ষুর বেশ ধরেছিলেন। বেনামি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে থাইল্যান্ডের সোংখলা ইমিগ্রেশন ও হাট ইয়াই ট্যুরিস্ট পুলিশ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
থাই কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্রেপ্তার সাত ব্যক্তির সবাই পুরুষ। তারা থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া যেতে চেয়েছিলেন। তাদের সবার মাথা ন্যাডা করা। পরনে ছিল বৌদ্ধভিক্ষুর বিশেষ পোশাক। স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে মিশে যাওয়া ও কর্তৃপক্ষের চোখ এড়াতে তারা এই কৌশল নিয়েছিলেন। এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন ৪৬ বছর বয়সী রুপদাহ নামে এক ব্যক্তি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তার অপরাধের কথা স্বীকার করেছেন।
এই সাতজনের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে থাইল্যান্ডে প্রবেশের অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের বর্তমানে হাত ইয়াই থানায় নিয়ে রাখা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বৌদ্ধভিক্ষুর বেশ ধরে থাইল্যান্ডে প্রবেশ করতে গিয়ে সাত বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন। থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলীয় সোংখলা প্রদেশে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা বাংলাদেশ থেকে মিয়ানমার হয়ে থাইল্যান্ডে প্রবেশ করেছে বলে জানা গেছে।
গত শনিবার তাদের গ্রেপ্তার করা হয় থাইল্যান্ডের গণমাধ্যম দ্য থাইগার রোববার প্রতিবেদনে জানায়। গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নাগরিকেরা ইমিগ্রেশন-সংক্রান্ত যাচাই-বাছাই এড়াতে বৌদ্ধভিক্ষুর বেশ ধরেছিলেন। বেনামি সূত্র থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে থাইল্যান্ডের সোংখলা ইমিগ্রেশন ও হাট ইয়াই ট্যুরিস্ট পুলিশ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করে।
থাই কর্তৃপক্ষ বলছে, গ্রেপ্তার সাত ব্যক্তির সবাই পুরুষ। তারা থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া যেতে চেয়েছিলেন। তাদের সবার মাথা ন্যাডা করা। পরনে ছিল বৌদ্ধভিক্ষুর বিশেষ পোশাক। স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে মিশে যাওয়া ও কর্তৃপক্ষের চোখ এড়াতে তারা এই কৌশল নিয়েছিলেন। এই দলের নেতৃত্বে ছিলেন ৪৬ বছর বয়সী রুপদাহ নামে এক ব্যক্তি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি তার অপরাধের কথা স্বীকার করেছেন।
এই সাতজনের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে থাইল্যান্ডে প্রবেশের অভিযোগ আনা হয়েছে। তাদের বর্তমানে হাত ইয়াই থানায় নিয়ে রাখা হয়েছে। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।