জাপানের প্রবীণ আইনপ্রণেতা ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শিগেরু ইশিবা দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) শুক্রবার তাকে দলের নতুন নেতা হিসেবে নির্বাচিত করেছে। যেহেতু এলডিপি পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ, তাই দলীয় নেতা হওয়ায় ইশিবাই প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, যিনি সম্প্রতি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার স্থলাভিষিক্ত হবেন ইশিবা। কিশিদা দুর্নীতি কেলেঙ্কারি এবং জনসমর্থনের ব্যাপক পতনের মুখে গত আগস্টে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। কিশিদা আরও জানান, তিনি দলের প্রধান হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার চেষ্টা করবেন না। এরপর থেকেই নতুন দলীয় প্রধান হওয়ার প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির শীর্ষ নেতা হওয়ার দৌড়ে প্রায় ৯ জন প্রার্থী অংশ নেন। দ্বিতীয় দফা ভোটে ইশিবা কট্টর জাতীয়তাবাদী সানায়ে তাকাইচিকে পরাজিত করেন। ইশিবা পান ২১৫ ভোট, যেখানে তাকাইচি পান ১৯৪ ভোট। এ নির্বাচনকে জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে অনিশ্চিত একটি নির্বাচন হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
ইশিবা এর আগে ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, কিন্তু শিনজো আবের কাছে পরাজিত হন। এবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তাকে চীনের কাছ থেকে আসা আঞ্চলিক নিরাপত্তা হুমকি এবং জাপানের অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করার কঠিন দায়িত্ব পালন করতে হবে।
ইশিবা নিজেকে একজন দক্ষ নেতা হিসেবে প্রমাণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, বিশেষ করে কৃষি খাতের সংস্কার এবং অন্যান্য জটিল সামাজিক সমস্যার সমাধানে কাজ করার মাধ্যমে।
শুক্রবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
জাপানের প্রবীণ আইনপ্রণেতা ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী শিগেরু ইশিবা দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন। ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) শুক্রবার তাকে দলের নতুন নেতা হিসেবে নির্বাচিত করেছে। যেহেতু এলডিপি পার্লামেন্টে সংখ্যাগরিষ্ঠ, তাই দলীয় নেতা হওয়ায় ইশিবাই প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন।
প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, যিনি সম্প্রতি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার স্থলাভিষিক্ত হবেন ইশিবা। কিশিদা দুর্নীতি কেলেঙ্কারি এবং জনসমর্থনের ব্যাপক পতনের মুখে গত আগস্টে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন। কিশিদা আরও জানান, তিনি দলের প্রধান হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হওয়ার চেষ্টা করবেন না। এরপর থেকেই নতুন দলীয় প্রধান হওয়ার প্রতিযোগিতা শুরু হয়।
লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির শীর্ষ নেতা হওয়ার দৌড়ে প্রায় ৯ জন প্রার্থী অংশ নেন। দ্বিতীয় দফা ভোটে ইশিবা কট্টর জাতীয়তাবাদী সানায়ে তাকাইচিকে পরাজিত করেন। ইশিবা পান ২১৫ ভোট, যেখানে তাকাইচি পান ১৯৪ ভোট। এ নির্বাচনকে জাপানের ইতিহাসে সবচেয়ে অনিশ্চিত একটি নির্বাচন হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছিল।
ইশিবা এর আগে ২০১২ সালে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন, কিন্তু শিনজো আবের কাছে পরাজিত হন। এবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তাকে চীনের কাছ থেকে আসা আঞ্চলিক নিরাপত্তা হুমকি এবং জাপানের অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করার কঠিন দায়িত্ব পালন করতে হবে।
ইশিবা নিজেকে একজন দক্ষ নেতা হিসেবে প্রমাণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন, বিশেষ করে কৃষি খাতের সংস্কার এবং অন্যান্য জটিল সামাজিক সমস্যার সমাধানে কাজ করার মাধ্যমে।