কাতার ঘোষণা দিয়েছে, ইসরায়েল ও হামাস যুদ্ধবিরতির আলোচনায় আন্তরিক না হলে তারা গাজা সংঘাতে মধ্যস্থতার চেষ্টা থেকে বিরত থাকবে। এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দোহায় হামাসের রাজনৈতিক দপ্তরও তাদের কার্যক্রমে আর প্রাসঙ্গিক নয়। আল আরাবিয়া নিউজ জানিয়েছে, এ বিষয়ে কাতার ইতোমধ্যে হামাসকে সতর্ক করেছে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, যুক্তরাষ্ট্র ও মিশরের পাশাপাশি কাতারও গাজায় চলমান যুদ্ধে বিরতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছিল। তবে চলতি বছরের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া আলোচনায় ফলপ্রসূ কোনো অগ্রগতি হয়নি, কারণ হামাস স্বল্প মেয়াদি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।
ওই কর্মকর্তা জানান, কাতার তাদের সিদ্ধান্ত ইসরায়েল, হামাস এবং যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে। মার্কিন প্রশাসন কাতারের কাছে হামাসের নেতাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় সরবরাহ বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে। ঊর্ধ্বতন এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জিম্মি মুক্তি নিয়ে বারবার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের পর হামাসের নেতাদের কাতারে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অংশীদার দেশের রাজধানীতে আর স্বাগত নয়।
রিপাবলিকান সেনেটরদের একটি দল বাইডেন প্রশাসনকে হামাস নেতাদের সম্পদ জব্দ এবং কাতারে অবস্থানরত হামাস নেতাদের প্রত্যর্পণের জন্য চাপ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তারা বলেছেন, হামাসের পরাজয় নিশ্চিত করতে বিদেশে এর নেতাদের নিরাপদে বসবাসের ইতি ঘটানো জরুরি।
২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে কাতার হামাসের রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয় দিয়েছিল, যাতে গাজার পরিস্থিতি মোকাবিলায় যোগাযোগের একটি পথ খোলা থাকে।
রোববার, ১০ নভেম্বর ২০২৪
কাতার ঘোষণা দিয়েছে, ইসরায়েল ও হামাস যুদ্ধবিরতির আলোচনায় আন্তরিক না হলে তারা গাজা সংঘাতে মধ্যস্থতার চেষ্টা থেকে বিরত থাকবে। এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, দোহায় হামাসের রাজনৈতিক দপ্তরও তাদের কার্যক্রমে আর প্রাসঙ্গিক নয়। আল আরাবিয়া নিউজ জানিয়েছে, এ বিষয়ে কাতার ইতোমধ্যে হামাসকে সতর্ক করেছে।
উল্লেখযোগ্যভাবে, যুক্তরাষ্ট্র ও মিশরের পাশাপাশি কাতারও গাজায় চলমান যুদ্ধে বিরতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছিল। তবে চলতি বছরের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া আলোচনায় ফলপ্রসূ কোনো অগ্রগতি হয়নি, কারণ হামাস স্বল্প মেয়াদি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে।
ওই কর্মকর্তা জানান, কাতার তাদের সিদ্ধান্ত ইসরায়েল, হামাস এবং যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে। মার্কিন প্রশাসন কাতারের কাছে হামাসের নেতাদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় সরবরাহ বন্ধ করার দাবি জানিয়েছে। ঊর্ধ্বতন এক মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জিম্মি মুক্তি নিয়ে বারবার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের পর হামাসের নেতাদের কাতারে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের কোনো অংশীদার দেশের রাজধানীতে আর স্বাগত নয়।
রিপাবলিকান সেনেটরদের একটি দল বাইডেন প্রশাসনকে হামাস নেতাদের সম্পদ জব্দ এবং কাতারে অবস্থানরত হামাস নেতাদের প্রত্যর্পণের জন্য চাপ দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তারা বলেছেন, হামাসের পরাজয় নিশ্চিত করতে বিদেশে এর নেতাদের নিরাপদে বসবাসের ইতি ঘটানো জরুরি।
২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে কাতার হামাসের রাজনৈতিক নেতাদের আশ্রয় দিয়েছিল, যাতে গাজার পরিস্থিতি মোকাবিলায় যোগাযোগের একটি পথ খোলা থাকে।