পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ৩৯ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের সবাই সাধারণ নাগরিক এবং তাদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছেন।
দেশটির সংঘাত-পীড়িত পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের পৃথক হামলায় প্রাণ হারান তারা। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীরা পশ্চিম নাইজারের সংঘাত-বিধ্বস্ত সীমান্তে দুটি পৃথক হামলায় নারী ও শিশুসহ ৩৯ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে বলে রোববার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
হামলাকারীরা কোকোরউ এবং লিবিরিতে হামলা করে এবং এতেই প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। তবে সন্ত্রাসীদের এই হামলা ও প্রাণহানির ঘটনা ঠিক কবে ঘটেছে সে সম্পর্কে আরও বিশদ বিবরণ দেয়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
মূলত পশ্চিম আফ্রিকার ৩ দেশ নাইজার, মালি ও বুরকিনা ফাসোর বেশ কিছু অঞ্চল উষর-অনুর্বর ও দারিদ্র্যপীড়িত বলে পরিচিত। এসব এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে জঙ্গিগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপের তৎপরতা বাড়ছে।
এছাড়া নাইজারের দুই প্রতিবেশী দেশ মালি ও বুরকিনা ফাসোর সীমান্ত এলাকা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) এবং আল কায়েদাপন্থি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
নাইজারে আল কায়দা ও ইসলামিক স্টেটের তৎপরতাও আছে। গত কয়েক বছর ধরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘাত চলছে তাদের। এই সংঘাতে ইতোমধ্যে প্রাণ গেছে কয়েক হাজার বেসামরিক মানুষের, বাস্তুচ্যুত হয়েছেন কয়েক লাখ মানুষ।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১৮৯টি দেশের মধ্যে দরিদ্র দেশ হিসেবে নাইজারের অবস্থান নিচের দিকে। প্রতিবেশী দেশগুলোর মতো এই দেশটিও সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করতে হিমশিম খাচ্ছে।
সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ৩৯ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের সবাই সাধারণ নাগরিক এবং তাদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছেন।
দেশটির সংঘাত-পীড়িত পশ্চিমাঞ্চলে সন্ত্রাসীদের পৃথক হামলায় প্রাণ হারান তারা। সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীরা পশ্চিম নাইজারের সংঘাত-বিধ্বস্ত সীমান্তে দুটি পৃথক হামলায় নারী ও শিশুসহ ৩৯ জন বেসামরিক নাগরিককে হত্যা করেছে বলে রোববার দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।
হামলাকারীরা কোকোরউ এবং লিবিরিতে হামলা করে এবং এতেই প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। তবে সন্ত্রাসীদের এই হামলা ও প্রাণহানির ঘটনা ঠিক কবে ঘটেছে সে সম্পর্কে আরও বিশদ বিবরণ দেয়নি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।
মূলত পশ্চিম আফ্রিকার ৩ দেশ নাইজার, মালি ও বুরকিনা ফাসোর বেশ কিছু অঞ্চল উষর-অনুর্বর ও দারিদ্র্যপীড়িত বলে পরিচিত। এসব এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে জঙ্গিগোষ্ঠীসহ বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপের তৎপরতা বাড়ছে।
এছাড়া নাইজারের দুই প্রতিবেশী দেশ মালি ও বুরকিনা ফাসোর সীমান্ত এলাকা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে জঙ্গিগোষ্ঠী ইসলামিক স্টেট (আইএস) এবং আল কায়েদাপন্থি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর সংঘর্ষের প্রাণকেন্দ্রে পরিণত হয়েছে।
নাইজারে আল কায়দা ও ইসলামিক স্টেটের তৎপরতাও আছে। গত কয়েক বছর ধরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘাত চলছে তাদের। এই সংঘাতে ইতোমধ্যে প্রাণ গেছে কয়েক হাজার বেসামরিক মানুষের, বাস্তুচ্যুত হয়েছেন কয়েক লাখ মানুষ।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ১৮৯টি দেশের মধ্যে দরিদ্র দেশ হিসেবে নাইজারের অবস্থান নিচের দিকে। প্রতিবেশী দেশগুলোর মতো এই দেশটিও সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের মোকাবিলা করতে হিমশিম খাচ্ছে।