নতুন নিরাপত্তা সংস্কারের আওতায় বিমানবন্দরগুলোর রানওয়ে নিরাপত্তা পুনর্সংস্করণ
গত বছরের ডিসেম্বরে ঘটে যাওয়া প্রাণঘাতী বিমান দুর্ঘটনার পর, দক্ষিণ কোরিয়া তার সাতটি বিমানবন্দরের ন্যাভিগেশন ব্যবস্থার জন্য ব্যবহৃত কংক্রিটের দেয়াল সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল, যা দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
এই দুর্ঘটনার পর দেশটির সরকার বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুনর্বিবেচনা করে সাতটি বিমানবন্দরের রানওয়ে নিরাপত্তা এলাকাগুলোও নতুন করে সংস্কারের পরিকল্পনা নেয়। দুর্ঘটনার সময়, জেজু এয়ারের ফ্লাইটটি থাইল্যান্ড থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ফিরছিল এবং মুয়ান বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণের সময় রানওয়ের শেষের কংক্রিটের দেয়ালে ধাক্কা লাগে, যা বিমানের বিস্ফোরণ ঘটায়।
বিমান নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কংক্রিটের দেয়ালটি না থাকলে হতাহতের সংখ্যা অনেক কম হতে পারত। এই কংক্রিটের কাঠামো বর্তমানে "লোকালাইজার" নামে পরিচিত ন্যাভিগেশন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার উড়োজাহাজ পরিবহন মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে নয়টি বিমানবন্দর রয়েছে যেগুলোতে এই ধরনের ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা সংস্কার প্রয়োজন। মুয়ান এবং জেজু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর মধ্যে অন্যতম। কংক্রিটের এই কাঠামোগুলো হালকা ওজনের স্থাপনা দিয়ে প্রতিস্থাপন বা মাটির নিচে স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
 
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         
                                         ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                        ইপেপার
                        
                                                	                            	জাতীয়
                           	                            	সারাদেশ
                           	                            	আন্তর্জাতিক
                           	                            	নগর-মহানগর
                           	                            	খেলা
                           	                            	বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
                           	                            	শিক্ষা
                           	                            	অর্থ-বাণিজ্য
                           	                            	সংস্কৃতি
                           	                            	ক্যাম্পাস
                           	                            	মিডিয়া
                           	                            	অপরাধ ও দুর্নীতি
                           	                            	রাজনীতি
                           	                            	শোক ও স্মরন
                           	                            	প্রবাস
                           	                            নারীর প্রতি সহিংসতা
                            বিনোদন
                                                                        	                            	সম্পাদকীয়
                           	                            	উপ-সম্পাদকীয়
                           	                            	মুক্ত আলোচনা
                           	                            	চিঠিপত্র
                           	                            	পাঠকের চিঠি
                           	                                            নতুন নিরাপত্তা সংস্কারের আওতায় বিমানবন্দরগুলোর রানওয়ে নিরাপত্তা পুনর্সংস্করণ
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫
গত বছরের ডিসেম্বরে ঘটে যাওয়া প্রাণঘাতী বিমান দুর্ঘটনার পর, দক্ষিণ কোরিয়া তার সাতটি বিমানবন্দরের ন্যাভিগেশন ব্যবস্থার জন্য ব্যবহৃত কংক্রিটের দেয়াল সরানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই দুর্ঘটনায় ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছিল, যা দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে সবচেয়ে মারাত্মক বিমান দুর্ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
এই দুর্ঘটনার পর দেশটির সরকার বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা পুনর্বিবেচনা করে সাতটি বিমানবন্দরের রানওয়ে নিরাপত্তা এলাকাগুলোও নতুন করে সংস্কারের পরিকল্পনা নেয়। দুর্ঘটনার সময়, জেজু এয়ারের ফ্লাইটটি থাইল্যান্ড থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় ফিরছিল এবং মুয়ান বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণের সময় রানওয়ের শেষের কংক্রিটের দেয়ালে ধাক্কা লাগে, যা বিমানের বিস্ফোরণ ঘটায়।
বিমান নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, কংক্রিটের দেয়ালটি না থাকলে হতাহতের সংখ্যা অনেক কম হতে পারত। এই কংক্রিটের কাঠামো বর্তমানে "লোকালাইজার" নামে পরিচিত ন্যাভিগেশন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
দক্ষিণ কোরিয়ার উড়োজাহাজ পরিবহন মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে নয়টি বিমানবন্দর রয়েছে যেগুলোতে এই ধরনের ন্যাভিগেশন ব্যবস্থা সংস্কার প্রয়োজন। মুয়ান এবং জেজু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এর মধ্যে অন্যতম। কংক্রিটের এই কাঠামোগুলো হালকা ওজনের স্থাপনা দিয়ে প্রতিস্থাপন বা মাটির নিচে স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
