আজ বৃহস্পতিবার থেকে থাইল্যান্ডে সমলিঙ্গের বিয়ের আইন কার্যকর হয়েছে। এশিয়ার মধ্যে তাইওয়ান ও নেপালের পর থাইল্যান্ড তৃতীয় দেশ হিসেবে এই আইন বাস্তবায়ন করল।
গত বছরের জুনে দেশটির পার্লামেন্টে সমলিঙ্গের বিয়ের বিল পাস হয়। এরপর সেপ্টেম্বরে থাই রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন বিলটি অনুমোদন করেন। অনুমোদনের ১২০ দিন পর আইনটি কার্যকর হলো।
আইন কার্যকরের প্রথম দিনেই এক সুপরিচিত সমলিঙ্গের জুটি বিয়ে করেছেন। দুজনই অভিনয় পেশায় যুক্ত রয়েছেন। ব্যাংককের এক বিবাহ নিবন্ধন কার্যালয়ে তাঁদের বিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন হয় এবং পরে বিয়ের সনদ হস্তান্তর করা হয়। এই জুটি বলেন, তাঁরা বহু বছর ধরে এই অধিকারের জন্য লড়াই করেছেন, তাই আজ তাঁদের জন্য এক স্মরণীয় দিন।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, আজ আইন কার্যকর হওয়ার পর শত শত সমলিঙ্গের জুটি বিয়ে করছেন। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা দেশে এক হাজারের বেশি সমলিঙ্গের জুটি বিয়ে করবেন। ব্যাংককের একটি বিলাসবহুল বিপণিকেন্দ্রে ১০০টির বেশি সমলিঙ্গের জুটি অংশগ্রহণে বড় পরিসরে বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন, যাঁর শাসনামলে এই আইন পাস হয়েছিল, আজ এক টুইটে সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, "সবার প্রয়াসে সমলিঙ্গের বিয়ে সত্যিই সম্ভব হয়েছে।"
উল্লেখ্য, ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডস প্রথম সমলিঙ্গের বিয়ে অনুমোদন দেয়। এরপর বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশ সমলিঙ্গের বিয়েকে বৈধতা দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
আজ বৃহস্পতিবার থেকে থাইল্যান্ডে সমলিঙ্গের বিয়ের আইন কার্যকর হয়েছে। এশিয়ার মধ্যে তাইওয়ান ও নেপালের পর থাইল্যান্ড তৃতীয় দেশ হিসেবে এই আইন বাস্তবায়ন করল।
গত বছরের জুনে দেশটির পার্লামেন্টে সমলিঙ্গের বিয়ের বিল পাস হয়। এরপর সেপ্টেম্বরে থাই রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন বিলটি অনুমোদন করেন। অনুমোদনের ১২০ দিন পর আইনটি কার্যকর হলো।
আইন কার্যকরের প্রথম দিনেই এক সুপরিচিত সমলিঙ্গের জুটি বিয়ে করেছেন। দুজনই অভিনয় পেশায় যুক্ত রয়েছেন। ব্যাংককের এক বিবাহ নিবন্ধন কার্যালয়ে তাঁদের বিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন হয় এবং পরে বিয়ের সনদ হস্তান্তর করা হয়। এই জুটি বলেন, তাঁরা বহু বছর ধরে এই অধিকারের জন্য লড়াই করেছেন, তাই আজ তাঁদের জন্য এক স্মরণীয় দিন।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানিয়েছে, আজ আইন কার্যকর হওয়ার পর শত শত সমলিঙ্গের জুটি বিয়ে করছেন। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারা দেশে এক হাজারের বেশি সমলিঙ্গের জুটি বিয়ে করবেন। ব্যাংককের একটি বিলাসবহুল বিপণিকেন্দ্রে ১০০টির বেশি সমলিঙ্গের জুটি অংশগ্রহণে বড় পরিসরে বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন, যাঁর শাসনামলে এই আইন পাস হয়েছিল, আজ এক টুইটে সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি লেখেন, "সবার প্রয়াসে সমলিঙ্গের বিয়ে সত্যিই সম্ভব হয়েছে।"
উল্লেখ্য, ২০০১ সালে নেদারল্যান্ডস প্রথম সমলিঙ্গের বিয়ে অনুমোদন দেয়। এরপর বিশ্বের ৩০টিরও বেশি দেশ সমলিঙ্গের বিয়েকে বৈধতা দিয়েছে।