যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে আগামী চার বছরে দেশটিতে নতুন করে ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় সৌদি আরব।
বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এই প্রস্তাব দিয়েছেন বলে উপসাগরীয় দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ফোনালাপে ক্রাউন প্রিন্স বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রত্যাশিত সংস্কার ‘অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি’ তৈরি করতে পারে। সৌদি আরব এ সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চায়।
আরো সুযোগ সৃষ্টি হলে বিনিয়োগের পরিমাণ আরো বাড়তে পারে,”ট্রাম্পকে এমনটাই বলেছেন মোহাম্মদ বিন সালমান।
যুক্তরাষ্ট্রে যে নতুন বিনিয়োগ হবে তা সরকারি না বেসরকারি খাত থেকে আসবে, আর কোন কোন খাতে এই অর্থ যাবে সে সম্বন্ধে সৌদি বার্তা সংস্থার প্রতিবেদনে কিছু বলা হয়নি।
২০১৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রথম মেয়াদেও সৌদি আরবসহ উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে ট্রাম্পের সুসম্পর্ক ছিল।
রিপাবলিকান এ প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউজ ছাড়ার পরও তার সাবেক সহযোগী ও জামাতা জ্যারেড কুশনারের বানানো একটি প্রতিষ্ঠানে সৌদি আরব ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছিল।
সোমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় দফায় শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প বলেছেন, সৌদি আরব যদি ৫০ হাজার কোটি ডলারের মার্কিন পণ্য কিনতে রাজি হয় তাহলে তিনি দেশটিকে তার এ মেয়াদের প্রথম বিদেশ সফরের গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
“গতবারও আমি সৌদি আরবের সঙ্গে এমনটা করেছি, কেননা তারা আমাদের ৪৫ হাজার কোটি ডলারের পণ্য কিনতে রাজি হয়েছিল। আমি বলেছি, আমি যাবো কিন্তু তোমাদেরকে মার্কিন পণ্য কিনতে হবে, তারা রাজি হয়েছিল,” ২০১৭ সালে উপসাগরীয় দেশটিতে সফরের প্রসঙ্গে বলেন ট্রাম্প।
প্রথম মেয়াদে সেটিই ছিল প্রেসডেন্ট হিসেবে তার প্রথম বিদেশ সফর।
বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারে আগামী চার বছরে দেশটিতে নতুন করে ৬০ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করতে চায় সৌদি আরব।
বুধবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এই প্রস্তাব দিয়েছেন বলে উপসাগরীয় দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার বরাত দিয়ে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
ফোনালাপে ক্রাউন প্রিন্স বলেছেন, ট্রাম্প প্রশাসনের প্রত্যাশিত সংস্কার ‘অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি’ তৈরি করতে পারে। সৌদি আরব এ সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে চায়।
আরো সুযোগ সৃষ্টি হলে বিনিয়োগের পরিমাণ আরো বাড়তে পারে,”ট্রাম্পকে এমনটাই বলেছেন মোহাম্মদ বিন সালমান।
যুক্তরাষ্ট্রে যে নতুন বিনিয়োগ হবে তা সরকারি না বেসরকারি খাত থেকে আসবে, আর কোন কোন খাতে এই অর্থ যাবে সে সম্বন্ধে সৌদি বার্তা সংস্থার প্রতিবেদনে কিছু বলা হয়নি।
২০১৭ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত প্রথম মেয়াদেও সৌদি আরবসহ উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে ট্রাম্পের সুসম্পর্ক ছিল।
রিপাবলিকান এ প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউজ ছাড়ার পরও তার সাবেক সহযোগী ও জামাতা জ্যারেড কুশনারের বানানো একটি প্রতিষ্ঠানে সৌদি আরব ২০০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছিল।
সোমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় দফায় শপথ নেওয়ার পর ট্রাম্প বলেছেন, সৌদি আরব যদি ৫০ হাজার কোটি ডলারের মার্কিন পণ্য কিনতে রাজি হয় তাহলে তিনি দেশটিকে তার এ মেয়াদের প্রথম বিদেশ সফরের গন্তব্য হিসেবে বিবেচনা করতে পারেন।
“গতবারও আমি সৌদি আরবের সঙ্গে এমনটা করেছি, কেননা তারা আমাদের ৪৫ হাজার কোটি ডলারের পণ্য কিনতে রাজি হয়েছিল। আমি বলেছি, আমি যাবো কিন্তু তোমাদেরকে মার্কিন পণ্য কিনতে হবে, তারা রাজি হয়েছিল,” ২০১৭ সালে উপসাগরীয় দেশটিতে সফরের প্রসঙ্গে বলেন ট্রাম্প।
প্রথম মেয়াদে সেটিই ছিল প্রেসডেন্ট হিসেবে তার প্রথম বিদেশ সফর।