ইরানের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর বন্দর আব্বাসে ভয়াবহ বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে অন্তত ৪০ জনে পৌঁছেছে। শনিবারের এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১২০০ জনেরও বেশি।
রোববার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে, শহীদ রাজী বন্দরের অংশে বিস্ফোরণের পর আগুন ছড়িয়ে পড়ে, যা নেভাতে দমকল কর্মীরা এখনও কাজ করছেন।
বিস্ফোরণের প্রচণ্ডতায় কয়েক কিলোমিটার দূর পর্যন্ত ভবনের জানালাগুলো ভেঙে পড়ে এবং কন্টেইনারগুলোর ভেতরের মালামাল মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বিস্ফোরণের কারণ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, বন্দরে থাকা রাসায়নিক পদার্থ বিস্ফোরণের ইন্ধন হিসেবে কাজ করেছে। যদিও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কিছু প্রতিবেদনে বলছে, এটি ক্ষেপণাস্ত্র জ্বালানির ভুল ব্যবস্থাপনার ফল হতে পারে, তবে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ দাবি অস্বীকার করেছে।
ব্রিটিশ নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান অ্যামব্রে জানিয়েছে, মার্চে শহীদ রাজী বন্দরে সোডিয়াম পারক্লোরেট মজুত করা হয়েছিল, যা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ব্যবহৃত হয়। ধারণা করা হচ্ছে, এই রাসায়নিক থেকেই বিস্ফোরণের সূত্রপাত হতে পারে।
ঘটনাটি এমন সময় ঘটল যখন ওমানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের তৃতীয় দফার পারমাণবিক আলোচনা চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫
ইরানের বৃহত্তম সমুদ্র বন্দর বন্দর আব্বাসে ভয়াবহ বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে অন্তত ৪০ জনে পৌঁছেছে। শনিবারের এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ১২০০ জনেরও বেশি।
রোববার রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে, শহীদ রাজী বন্দরের অংশে বিস্ফোরণের পর আগুন ছড়িয়ে পড়ে, যা নেভাতে দমকল কর্মীরা এখনও কাজ করছেন।
বিস্ফোরণের প্রচণ্ডতায় কয়েক কিলোমিটার দূর পর্যন্ত ভবনের জানালাগুলো ভেঙে পড়ে এবং কন্টেইনারগুলোর ভেতরের মালামাল মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বিস্ফোরণের কারণ এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, বন্দরে থাকা রাসায়নিক পদার্থ বিস্ফোরণের ইন্ধন হিসেবে কাজ করেছে। যদিও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের কিছু প্রতিবেদনে বলছে, এটি ক্ষেপণাস্ত্র জ্বালানির ভুল ব্যবস্থাপনার ফল হতে পারে, তবে ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ দাবি অস্বীকার করেছে।
ব্রিটিশ নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান অ্যামব্রে জানিয়েছে, মার্চে শহীদ রাজী বন্দরে সোডিয়াম পারক্লোরেট মজুত করা হয়েছিল, যা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ব্যবহৃত হয়। ধারণা করা হচ্ছে, এই রাসায়নিক থেকেই বিস্ফোরণের সূত্রপাত হতে পারে।
ঘটনাটি এমন সময় ঘটল যখন ওমানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের তৃতীয় দফার পারমাণবিক আলোচনা চলছে।