উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার ফের আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান।
পাল্টাপাল্টি আক্রমণের চার দিনের মাথায় শুক্রবার ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার তথ্য দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
পরে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি নিশ্চিত করে।
‘যুদ্ধবিরতির’ কথা তুলে ধরে বিক্রম মিশ্রি বলেন, “পাকিস্তানের সামরিক অভিযানের ডিরেক্টর জেনারেল আজ বিকালে ভারতের ডিরেক্টর জেনারেলকে ফোন করেছিলেন। দুপক্ষই বলেছে যে, তারা আর স্থল, বিমান ও নৌপথে কোনো হামলা চালাবে না।
“১২ মে (সোমবার) দুই পক্ষ আবার আলোচনায় বসবে।”
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, নিজেদের বিরোধপূর্ণ নানা ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তান ‘নিরপেক্ষ’ কোনো স্থানে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে রুবিও লেখেন, “ভারত ও পাকিস্তান অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন এবং নিরপেক্ষ কোনো স্থানে নিজেদের মধ্যকার বিস্তৃত বিষয়ে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে।”
তিনি বলেন, “শান্তির পথ বেছে নেওয়ায় আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও শেহবাজ শরিফের প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা ও নেতৃত্বের প্রশংসা করছি।”
রুবিও বলেন, নরেন্দ্র মোদী ও শেহবাজ শরিফসহ দুই দেশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের পেছনে তিনি ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ৪৮ ঘণ্টা ব্যয় করেছেন।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে সোমবার ফের আলোচনায় বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত ও পাকিস্তান।
পাল্টাপাল্টি আক্রমণের চার দিনের মাথায় শুক্রবার ভারত ও পাকিস্তানের যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার তথ্য দেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
পরে দুই দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও বিষয়টি নিশ্চিত করে।
‘যুদ্ধবিরতির’ কথা তুলে ধরে বিক্রম মিশ্রি বলেন, “পাকিস্তানের সামরিক অভিযানের ডিরেক্টর জেনারেল আজ বিকালে ভারতের ডিরেক্টর জেনারেলকে ফোন করেছিলেন। দুপক্ষই বলেছে যে, তারা আর স্থল, বিমান ও নৌপথে কোনো হামলা চালাবে না।
“১২ মে (সোমবার) দুই পক্ষ আবার আলোচনায় বসবে।”
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, নিজেদের বিরোধপূর্ণ নানা ইস্যুতে ভারত ও পাকিস্তান ‘নিরপেক্ষ’ কোনো স্থানে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে রুবিও লেখেন, “ভারত ও পাকিস্তান অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন এবং নিরপেক্ষ কোনো স্থানে নিজেদের মধ্যকার বিস্তৃত বিষয়ে আলোচনায় বসতে রাজি হয়েছে।”
তিনি বলেন, “শান্তির পথ বেছে নেওয়ায় আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও শেহবাজ শরিফের প্রজ্ঞা, বিচক্ষণতা ও নেতৃত্বের প্রশংসা করছি।”
রুবিও বলেন, নরেন্দ্র মোদী ও শেহবাজ শরিফসহ দুই দেশের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের পেছনে তিনি ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ৪৮ ঘণ্টা ব্যয় করেছেন।