মার্কিন জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত নয় বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। সোমবার তারা জানিয়েছে, গাজায় হামাসের সঙ্গে কোনো যুদ্ধবিরতি বা বন্দি বিনিময়ের বিষয়ে তারা সম্মত হয়নি। পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত একটি সূত্র জানায়, গাজায় আটক থাকা শেষ জীবিত মার্কিন জিম্মি এডান আলেকজান্ডারকে সোমবার মুক্তি দেওয়া হতে পারে।
এই সিদ্ধান্তের কথা ইসরায়েলকে আগেই জানিয়েছিল হামাস, যা ছিল প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সদিচার প্রকাশের অংশ। হামাস, যুক্তরাষ্ট্র, মিশর এবং কাতারের মধ্যে চারপক্ষীয় আলোচনার পর এই মুক্তির সম্ভাবনা তৈরি হয়, যা গাজায় আটক বাকি ৫৯ জন জিম্মির মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল কেবলমাত্র আলেকজান্ডারের নিরাপদ পারাপারের অনুমতি দিয়েছে এবং গাজায় তাদের সামরিক অভিযান জোরদারের জন্য প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছে। তার অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আলোচনা চলবে গোলাগুলির মধ্যেই এবং লড়াই আরো তীব্র করার প্রস্তুতি চলবে।’
এতে আরো বলা হয়, হামাসকে এই মুক্তিতে বাধ্য করেছে ইসরায়েলের সামরিক চাপ। হঠাৎ এই হামাস-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার খবর আসে এমন এক সময়ে, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উপসাগরীয় অঞ্চল সফরের জন্য রওনা হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যদিও সফরে ইসরায়েলে কোনো বিরতি রাখা হয়নি।
সোমবার, ১২ মে ২০২৫
মার্কিন জিম্মি মুক্তির বিনিময়ে গাজায় যুদ্ধবিরতিতে সম্মত নয় বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। সোমবার তারা জানিয়েছে, গাজায় হামাসের সঙ্গে কোনো যুদ্ধবিরতি বা বন্দি বিনিময়ের বিষয়ে তারা সম্মত হয়নি। পরিস্থিতি সম্পর্কে অবগত একটি সূত্র জানায়, গাজায় আটক থাকা শেষ জীবিত মার্কিন জিম্মি এডান আলেকজান্ডারকে সোমবার মুক্তি দেওয়া হতে পারে।
এই সিদ্ধান্তের কথা ইসরায়েলকে আগেই জানিয়েছিল হামাস, যা ছিল প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি সদিচার প্রকাশের অংশ। হামাস, যুক্তরাষ্ট্র, মিশর এবং কাতারের মধ্যে চারপক্ষীয় আলোচনার পর এই মুক্তির সম্ভাবনা তৈরি হয়, যা গাজায় আটক বাকি ৫৯ জন জিম্মির মুক্তির পথ খুলে দিতে পারে।
তবে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল কেবলমাত্র আলেকজান্ডারের নিরাপদ পারাপারের অনুমতি দিয়েছে এবং গাজায় তাদের সামরিক অভিযান জোরদারের জন্য প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছে। তার অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আলোচনা চলবে গোলাগুলির মধ্যেই এবং লড়াই আরো তীব্র করার প্রস্তুতি চলবে।’
এতে আরো বলা হয়, হামাসকে এই মুক্তিতে বাধ্য করেছে ইসরায়েলের সামরিক চাপ। হঠাৎ এই হামাস-যুক্তরাষ্ট্রের আলোচনার খবর আসে এমন এক সময়ে, যখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প উপসাগরীয় অঞ্চল সফরের জন্য রওনা হওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, যদিও সফরে ইসরায়েলে কোনো বিরতি রাখা হয়নি।