গাজা উপত্যকার যুদ্ধবিধ্বস্ত বাসিন্দাদের লিবিয়ায় সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র—এমন একটি প্রতিবেদনের সত্যতা অস্বীকার করেছে ত্রিপোলিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস।
আজ রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে মার্কিন দূতাবাস জানায়, “গাজাবাসীদের লিবিয়ায় স্থানান্তরের কথিত পরিকল্পনা নিয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা সত্য নয়।”
এর আগে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে দাবি করে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন গাজার প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় সরিয়ে নেওয়ার একটি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। প্রতিবেদনে পাঁচটি সূত্রের বরাতে এমন দাবি করা হয়, যাদের মধ্যে দুজন এই পরিকল্পনার বিষয়ে সরাসরি অবগত বলে জানানো হয়।
তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে এখনও লিবিয়ার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ত্রিপোলিভিত্তিক জাতীয় ঐক্যের সরকার কোনো মন্তব্য করেনি।
এর আগেও গাজা উপত্যকা খালি করতে ফিলিস্তিনিদের অন্য দেশে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানান ডোনাল্ড ট্রাম্প। দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর গত জানুয়ারিতে তিনি মিসর ও জর্ডানকে গাজার বাসিন্দাদের আশ্রয় দিতে আহ্বান জানান। তবে দেশ দুটি ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
গত মার্চে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ট্রাম্প বলেন, “গাজা থেকে কোনো ফিলিস্তিনিকে কেউ সরিয়ে নেবে না।” হামাস তখন ট্রাম্পের এই অবস্থানকে স্বাগত জানায়। যদিও পরের মাসে তিনি আবার গাজা খালি করার পরিকল্পনার পক্ষে মত দেন।
---
রোববার, ১৮ মে ২০২৫
গাজা উপত্যকার যুদ্ধবিধ্বস্ত বাসিন্দাদের লিবিয়ায় সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্র—এমন একটি প্রতিবেদনের সত্যতা অস্বীকার করেছে ত্রিপোলিতে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস।
আজ রোববার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে মার্কিন দূতাবাস জানায়, “গাজাবাসীদের লিবিয়ায় স্থানান্তরের কথিত পরিকল্পনা নিয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা সত্য নয়।”
এর আগে গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ এক প্রতিবেদনে দাবি করে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন গাজার প্রায় ১০ লাখ ফিলিস্তিনিকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় সরিয়ে নেওয়ার একটি পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। প্রতিবেদনে পাঁচটি সূত্রের বরাতে এমন দাবি করা হয়, যাদের মধ্যে দুজন এই পরিকল্পনার বিষয়ে সরাসরি অবগত বলে জানানো হয়।
তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে এখনও লিবিয়ার আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত ত্রিপোলিভিত্তিক জাতীয় ঐক্যের সরকার কোনো মন্তব্য করেনি।
এর আগেও গাজা উপত্যকা খালি করতে ফিলিস্তিনিদের অন্য দেশে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানান ডোনাল্ড ট্রাম্প। দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর গত জানুয়ারিতে তিনি মিসর ও জর্ডানকে গাজার বাসিন্দাদের আশ্রয় দিতে আহ্বান জানান। তবে দেশ দুটি ট্রাম্পের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে।
গত মার্চে ব্যাপক সমালোচনার মুখে ট্রাম্প বলেন, “গাজা থেকে কোনো ফিলিস্তিনিকে কেউ সরিয়ে নেবে না।” হামাস তখন ট্রাম্পের এই অবস্থানকে স্বাগত জানায়। যদিও পরের মাসে তিনি আবার গাজা খালি করার পরিকল্পনার পক্ষে মত দেন।
---