পাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে ফিল্ড মার্শাল র্যাংক পেয়েছেন দেশটির সেনাপ্রধান আসিম মুনীর। ভারতের হামলার জবাবে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক ‘অপারেশন বুনইয়া-নুম-মারছুছে’ নেতৃত্ব দেওয়ায় তাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ফিল্ড মার্শাল হচ্ছে সর্বোচ্চ সামরিক র্যাংক। এর আগে একমাত্র ফিল্ড মার্শাল ছিলেন পাকিস্তানের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৫৯ সালের পর এই প্রথম দুর্লভ এই র্যাংক পেলেন কোনো ব্যক্তি।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “মারকা-ই-হক ও অপারেশন বুনইয়া-নুম-মারছুছের সময়ে উচ্চ কৌশল ও সাহসী নেতৃত্বের মাধ্যমে শত্রুর পরাজয় ও দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনীরের পদোন্নতি অনুমোদন করেছে সরকার।” প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর এই বিবৃতি দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভারতের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতে আসিম মুনীর দুর্দান্ত সাহস ও সংকল্পের সঙ্গে সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, যুদ্ধকৌশল সমন্বয় করেছেন এবং সশস্ত্র বাহিনীর সর্বব্যাপী প্রচেষ্টা প্রদর্শন করেছেন। তার অনন্য নেতৃত্বের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং বলা হয়, “মারকা-ই-হকে ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেছে পাকিস্তান।”
ফিল্ড মার্শাল র্যাংক অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিষয়টি তাকে অবহিত করেন।
র্যাংক গ্রহণ করে জেনারেল আসিম মুনীর বলেন, সৃষ্টিকর্তার প্রতি তিনি কৃতজ্ঞ। তার এই অর্জন সমগ্র জাতি, সশস্ত্র বাহিনী এবং বিশেষ করে সামরিক ও বেসামরিক শহীদদের। পাকিস্তানের আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার আস্থার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। এই সম্মান ব্যক্তিগত নয়, বরং এটি পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী ও গোটা জাতির সম্মান।”
আসিম মুনীরকে ফিল্ড মার্শাল র্যাংকের পাশাপাশি পাকিস্তানের বিমানবাহিনী প্রধান মার্শাল জহর আহমেদ বাবর সিধুকে মেয়াদ শেষে পুনরায় একই দায়িত্বে রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে অপারেশন চলাকালে সেবা দেওয়া সেনা কর্মকর্তা, সেনা সদস্য, প্রবীণ সামরিক কর্মকর্তা, শহীদ ও বিভিন্ন ক্ষেত্রের নাগরিকদের উচ্চপর্যায়ের পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
পাকিস্তানের ইতিহাসে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে ফিল্ড মার্শাল র্যাংক পেয়েছেন দেশটির সেনাপ্রধান আসিম মুনীর। ভারতের হামলার জবাবে পাকিস্তানের সাম্প্রতিক ‘অপারেশন বুনইয়া-নুম-মারছুছে’ নেতৃত্ব দেওয়ায় তাকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ফিল্ড মার্শাল হচ্ছে সর্বোচ্চ সামরিক র্যাংক। এর আগে একমাত্র ফিল্ড মার্শাল ছিলেন পাকিস্তানের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৫৯ সালের পর এই প্রথম দুর্লভ এই র্যাংক পেলেন কোনো ব্যক্তি।
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “মারকা-ই-হক ও অপারেশন বুনইয়া-নুম-মারছুছের সময়ে উচ্চ কৌশল ও সাহসী নেতৃত্বের মাধ্যমে শত্রুর পরাজয় ও দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় জেনারেল সৈয়দ আসিম মুনীরের পদোন্নতি অনুমোদন করেছে সরকার।” প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর এই বিবৃতি দেওয়া হয়।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভারতের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতে আসিম মুনীর দুর্দান্ত সাহস ও সংকল্পের সঙ্গে সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিয়েছেন, যুদ্ধকৌশল সমন্বয় করেছেন এবং সশস্ত্র বাহিনীর সর্বব্যাপী প্রচেষ্টা প্রদর্শন করেছেন। তার অনন্য নেতৃত্বের জন্য তাকে ধন্যবাদ জানানো হয় এবং বলা হয়, “মারকা-ই-হকে ঐতিহাসিক বিজয় লাভ করেছে পাকিস্তান।”
ফিল্ড মার্শাল র্যাংক অনুমোদনের পর প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির সঙ্গে সাক্ষাৎ করে বিষয়টি তাকে অবহিত করেন।
র্যাংক গ্রহণ করে জেনারেল আসিম মুনীর বলেন, সৃষ্টিকর্তার প্রতি তিনি কৃতজ্ঞ। তার এই অর্জন সমগ্র জাতি, সশস্ত্র বাহিনী এবং বিশেষ করে সামরিক ও বেসামরিক শহীদদের। পাকিস্তানের আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, “প্রেসিডেন্ট, প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার আস্থার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। এই সম্মান ব্যক্তিগত নয়, বরং এটি পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী ও গোটা জাতির সম্মান।”
আসিম মুনীরকে ফিল্ড মার্শাল র্যাংকের পাশাপাশি পাকিস্তানের বিমানবাহিনী প্রধান মার্শাল জহর আহমেদ বাবর সিধুকে মেয়াদ শেষে পুনরায় একই দায়িত্বে রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সেইসঙ্গে অপারেশন চলাকালে সেবা দেওয়া সেনা কর্মকর্তা, সেনা সদস্য, প্রবীণ সামরিক কর্মকর্তা, শহীদ ও বিভিন্ন ক্ষেত্রের নাগরিকদের উচ্চপর্যায়ের পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছে সরকার।