ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানের আকাশে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি করার পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তার দেশ এখন জয়ের পথে রয়েছে।
সোমবার একটি বিমান ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, বিমান বাহিনী তেহরানের আকাশ দখলে নেওয়ায় গোটা অভিযানের ধারা বদলে গেছে এবং ইসরায়েল এখন লক্ষ্য পূরণের পথে রয়েছে।
তিনি বলেন, “আমরা এখন বিজয়ের পথে। তেহরানের আকাশ যখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে, তখন আমরা তাদের সামরিক ও পারমাণবিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারি, শাসকগোষ্ঠীর বিভিন্ন কেন্দ্রেও আক্রমণ চালাতে পারি।”
সেনাদের সাফল্যের প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, “আমরা কাজ চালিয়ে যাব। আমরা সফল হব। আপনারাও বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাবেন।”
এর আগে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)-এর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন জানিয়েছিলেন, তেহরানের আকাশে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে ইসরায়েল।
ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর কয়েকদিন ধরে চালানো হামলার ফলেই এই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে বলে জানান তিনি।
ডেফরিন আরও বলেন, ইরানের ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে।
গত চারদিনে ইসরায়েলি বাহিনী ১২০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করেছে, যা ইরানের মোট লঞ্চারের এক-তৃতীয়াংশ।
শুধু গত রাতেই ইসরায়েলি বিমানবাহিনী ২০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করে, যেগুলো থেকে ইসরায়েলের দিকে ছোড়ার আগে প্রতিহত করা হয়।
ইসরায়েল ইরানের ইস্পাহান শহরে প্রায় ১০০টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে। এতে অংশ নেয় প্রায় ৫০টি জঙ্গিবিমান, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র গুদাম, লঞ্চার এবং কমান্ড কেন্দ্র লক্ষ্য করে আঘাত হানে।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সতর্ক করেছেন, তেহরানের কিছু অংশের বাসিন্দাদের বাড়ি থেকে সরে যেতে হতে পারে, কারণ ইসরায়েল শাসকগোষ্ঠী ও নিরাপত্তাকেন্দ্রগুলোতে আক্রমণের পরিকল্পনা করেছে।
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানের আকাশে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার দাবি করার পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, তার দেশ এখন জয়ের পথে রয়েছে।
সোমবার একটি বিমান ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, বিমান বাহিনী তেহরানের আকাশ দখলে নেওয়ায় গোটা অভিযানের ধারা বদলে গেছে এবং ইসরায়েল এখন লক্ষ্য পূরণের পথে রয়েছে।
তিনি বলেন, “আমরা এখন বিজয়ের পথে। তেহরানের আকাশ যখন আমাদের নিয়ন্ত্রণে, তখন আমরা তাদের সামরিক ও পারমাণবিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারি, শাসকগোষ্ঠীর বিভিন্ন কেন্দ্রেও আক্রমণ চালাতে পারি।”
সেনাদের সাফল্যের প্রশংসা করে তিনি আরও বলেন, “আমরা কাজ চালিয়ে যাব। আমরা সফল হব। আপনারাও বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে যাবেন।”
এর আগে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)-এর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন জানিয়েছিলেন, তেহরানের আকাশে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা পেয়েছে ইসরায়েল।
ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর কয়েকদিন ধরে চালানো হামলার ফলেই এই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে বলে জানান তিনি।
ডেফরিন আরও বলেন, ইরানের ভূমি থেকে ভূমিতে নিক্ষেপযোগ্য এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করা হয়েছে।
গত চারদিনে ইসরায়েলি বাহিনী ১২০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করেছে, যা ইরানের মোট লঞ্চারের এক-তৃতীয়াংশ।
শুধু গত রাতেই ইসরায়েলি বিমানবাহিনী ২০টিরও বেশি ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করে, যেগুলো থেকে ইসরায়েলের দিকে ছোড়ার আগে প্রতিহত করা হয়।
ইসরায়েল ইরানের ইস্পাহান শহরে প্রায় ১০০টি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে। এতে অংশ নেয় প্রায় ৫০টি জঙ্গিবিমান, যেগুলো ক্ষেপণাস্ত্র গুদাম, লঞ্চার এবং কমান্ড কেন্দ্র লক্ষ্য করে আঘাত হানে।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সতর্ক করেছেন, তেহরানের কিছু অংশের বাসিন্দাদের বাড়ি থেকে সরে যেতে হতে পারে, কারণ ইসরায়েল শাসকগোষ্ঠী ও নিরাপত্তাকেন্দ্রগুলোতে আক্রমণের পরিকল্পনা করেছে।