ছবি: সংগৃহিত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে সরাসরি হামলা চালানোর কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “তেহরানের বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পরই এই হামলা চালানো হয়েছে। ইরানের স্বৈরশাসক যেখানেই থাকুন না কেন, তাকে আঘাত করা হবে।”
হামলার ফলে ইরানি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক ইরিবি (IRIB) ও ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ নেটওয়ার্ক (IRINN)-এর সম্প্রচার কার্যক্রম কিছুক্ষণের জন্য সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। কয়েক মিনিট পর আবারও সম্প্রচার চালু হয়। তবে এ ঘটনায় হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি তেহরান।
হামলার ঘটনার আগে এক হুঁশিয়ারিমূলক বক্তব্যে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, “ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন দ্রুতই অদৃশ্য হয়ে যাবে।”
এ হামলার নিন্দা জানিয়ে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বলেছে, “ইসরায়েল এই হামলার মাধ্যমে সত্যের কণ্ঠস্বরকে চিরতরে থামিয়ে দিতে চাচ্ছে। এটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি হামলা।”
ছবি: সংগৃহিত
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ভবনে সরাসরি হামলা চালানোর কথা স্বীকার করেছে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, “তেহরানের বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পরই এই হামলা চালানো হয়েছে। ইরানের স্বৈরশাসক যেখানেই থাকুন না কেন, তাকে আঘাত করা হবে।”
হামলার ফলে ইরানি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক ইরিবি (IRIB) ও ইসলামিক রিপাবলিক নিউজ নেটওয়ার্ক (IRINN)-এর সম্প্রচার কার্যক্রম কিছুক্ষণের জন্য সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়। কয়েক মিনিট পর আবারও সম্প্রচার চালু হয়। তবে এ ঘটনায় হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে এখনো সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি তেহরান।
হামলার ঘটনার আগে এক হুঁশিয়ারিমূলক বক্তব্যে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছিলেন, “ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন দ্রুতই অদৃশ্য হয়ে যাবে।”
এ হামলার নিন্দা জানিয়ে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন কর্তৃপক্ষ বলেছে, “ইসরায়েল এই হামলার মাধ্যমে সত্যের কণ্ঠস্বরকে চিরতরে থামিয়ে দিতে চাচ্ছে। এটা গণমাধ্যমের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি হামলা।”