মধ্যপ্রাচ্যে চলমান অস্থিরতার মধ্যে ইরানকে সরাসরি ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’-এর আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশাল–এ একাধিক পোস্টে তিনি ইরানকে উদ্দেশ করে দিয়েছেন একের পর এক কড়া বার্তা।
ট্রাম্প তাঁর এক পোস্টে দাবি করেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কোথায় অবস্থান করছেন, তা যুক্তরাষ্ট্র জানে এবং চাইলে তাঁকে ‘সহজেই হত্যা করা’ সম্ভব। যদিও তাৎক্ষণিকভাবে এমন পদক্ষেপ না নেওয়ার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও সেনাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকেই কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।
পোস্টে ট্রাম্প বলেন, “আমরা জানি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা কোথায় লুকিয়ে আছেন। তাঁকে হত্যা করা খুব সহজ। কিন্তু আপাতত আমরা তাঁকে মারছি না। কারণ আমরা চাই না আমেরিকান সেনা ও নাগরিকদের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হোক। তবে আমাদের ধৈর্য ফুরিয়ে আসছে।”
এই পোস্টের কিছু সময় পর ট্রাম্প ইংরেজিতে বড় হাতের অক্ষরে লেখেন: “UNCONDITIONAL SURRENDER” (নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ)।
ট্রাম্প ইরানি নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রাজধানী তেহরান ছেড়ে যেতে হবে। তাঁর দাবি, ইরান যদি পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে অটল থাকে, তবে বড় ধরনের সংঘাত অনিবার্য।
ট্রাম্প বলেন, “ইরানের উচিত ছিল আমি যে চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বলেছিলাম, তাতে সই করা। এটা না করে তারা শুধু সময় নষ্ট করেছে এবং বহু মানুষের জীবন বিপন্ন করেছে।”
জি৭ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে কানাডা থেকে ওয়াশিংটনে ফেরার পথে এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প আরও বলেন, “ইরানের পরমাণু সক্ষমতা পুরোপুরি বিলোপ করতে হবে। যুদ্ধবিরতি চাওয়া আমাদের লক্ষ্য নয়—আমরা চাই তারা চূড়ান্তভাবে পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করুক।”
তিনি সরাসরি বলেন, ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ না করে, তবে এই সংঘাতের প্রকৃত অবসান ঘটবে না।
বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
মধ্যপ্রাচ্যে চলমান অস্থিরতার মধ্যে ইরানকে সরাসরি ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’-এর আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশাল–এ একাধিক পোস্টে তিনি ইরানকে উদ্দেশ করে দিয়েছেন একের পর এক কড়া বার্তা।
ট্রাম্প তাঁর এক পোস্টে দাবি করেন, ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি কোথায় অবস্থান করছেন, তা যুক্তরাষ্ট্র জানে এবং চাইলে তাঁকে ‘সহজেই হত্যা করা’ সম্ভব। যদিও তাৎক্ষণিকভাবে এমন পদক্ষেপ না নেওয়ার পেছনে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ও সেনাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টিকেই কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন তিনি।
পোস্টে ট্রাম্প বলেন, “আমরা জানি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা কোথায় লুকিয়ে আছেন। তাঁকে হত্যা করা খুব সহজ। কিন্তু আপাতত আমরা তাঁকে মারছি না। কারণ আমরা চাই না আমেরিকান সেনা ও নাগরিকদের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হোক। তবে আমাদের ধৈর্য ফুরিয়ে আসছে।”
এই পোস্টের কিছু সময় পর ট্রাম্প ইংরেজিতে বড় হাতের অক্ষরে লেখেন: “UNCONDITIONAL SURRENDER” (নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ)।
ট্রাম্প ইরানি নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, যত দ্রুত সম্ভব রাজধানী তেহরান ছেড়ে যেতে হবে। তাঁর দাবি, ইরান যদি পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে অটল থাকে, তবে বড় ধরনের সংঘাত অনিবার্য।
ট্রাম্প বলেন, “ইরানের উচিত ছিল আমি যে চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বলেছিলাম, তাতে সই করা। এটা না করে তারা শুধু সময় নষ্ট করেছে এবং বহু মানুষের জীবন বিপন্ন করেছে।”
জি৭ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে কানাডা থেকে ওয়াশিংটনে ফেরার পথে এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প আরও বলেন, “ইরানের পরমাণু সক্ষমতা পুরোপুরি বিলোপ করতে হবে। যুদ্ধবিরতি চাওয়া আমাদের লক্ষ্য নয়—আমরা চাই তারা চূড়ান্তভাবে পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করুক।”
তিনি সরাসরি বলেন, ইরান যদি পারমাণবিক অস্ত্র কর্মসূচি বন্ধ না করে, তবে এই সংঘাতের প্রকৃত অবসান ঘটবে না।