সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নৈতিক ব্যবসায়িক চর্চার প্রতি নিজেদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে গত ১৫ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালন করলো টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী কোম্পানি গ্রামীণফোন। জাতিসংঘের উদ্যোগে ২০০৩ সাল থেকে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে, যার উদ্দেশ্য ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরা। এই বছরের প্রতিপাদ্য ছিল, ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে তারুণ্যের একতা : গড়বে আগামীর শুদ্ধতা’।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি প্রভাব ফেলছে যা ব্যবসার ধারাবাহিকতা, মুনাফা ও কার্যকর সামাজিক অবদানের ক্ষেত্রে একটি চ্যালেঞ্জ। আমাদের লক্ষ্য অর্জন এবং অংশীজনদের কাক্সিক্ষত প্রত্যাশা পূরণে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা অত্যন্ত জরুরি। সঠিক প্রশ্ন করা এবং সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হয়ে সমাধানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নৈতিক নেতৃত্বের চর্চা। প্রত্যেক স্তরে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে আমরা এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে চাই, যেখানে দুর্নীতিকে ‘না’ বলা একটি স্বভাবজাত বিষয়ে পরিণত হবে। আসুন আমরা সবাই মিলে উদাহরণ সৃষ্টি করি; সততার প্রতি আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে সঠিক কাজটি করি।
গ্রামীণফোনের হেড অফ এথিকস অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স স্টেফানোস গুলব্রার অরেস্টিস বলেন, নৈতিকতার চর্চা রয়েছে এমন কোম্পানিগুলো শুধু আর্থিক সাফল্য অর্জন করে তা নয়, বরং অন্যদের সততা বজায় রাখার একটি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। একটি সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মানে দুর্নীতি-বিরোধী প্রতিশ্রুতির সাথে কোন আপস না করা। গ্রামীণফোনে আমরা সততা ও নৈতিকতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করি এবং সঠিকভাবে আইনের বিধি-নিষেধ মেনে চলি। এটি শুধু নীতিগত বিষয়ই নয়, বরং গ্রামীণফোনের কর্ম সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিটি সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে আমরা নৈতিকতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেই। কারণ আমরা বিশ^াস করি, আমরা কী অর্জন করলাম এটি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি কীভাবে অর্জন করলাম সেটিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে আমি আমার সহকর্মীবৃন্দ ও সকল অংশীজনদের নিবেদনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই এবং সবাইকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের সাথে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাই। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪
সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নৈতিক ব্যবসায়িক চর্চার প্রতি নিজেদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে গত ১৫ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস পালন করলো টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী কোম্পানি গ্রামীণফোন। জাতিসংঘের উদ্যোগে ২০০৩ সাল থেকে প্রতি বছর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে, যার উদ্দেশ্য ন্যায্য ও সমতাভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরা। এই বছরের প্রতিপাদ্য ছিল, ‘দুর্নীতির বিরুদ্ধে তারুণ্যের একতা : গড়বে আগামীর শুদ্ধতা’।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, সমাজের প্রতিটি স্তরে দুর্নীতি প্রভাব ফেলছে যা ব্যবসার ধারাবাহিকতা, মুনাফা ও কার্যকর সামাজিক অবদানের ক্ষেত্রে একটি চ্যালেঞ্জ। আমাদের লক্ষ্য অর্জন এবং অংশীজনদের কাক্সিক্ষত প্রত্যাশা পূরণে দুর্নীতি প্রতিরোধ করা অত্যন্ত জরুরি। সঠিক প্রশ্ন করা এবং সমস্যাগুলোর মুখোমুখি হয়ে সমাধানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় নৈতিক নেতৃত্বের চর্চা। প্রত্যেক স্তরে জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে আমরা এমন একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে চাই, যেখানে দুর্নীতিকে ‘না’ বলা একটি স্বভাবজাত বিষয়ে পরিণত হবে। আসুন আমরা সবাই মিলে উদাহরণ সৃষ্টি করি; সততার প্রতি আমাদের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করে সঠিক কাজটি করি।
গ্রামীণফোনের হেড অফ এথিকস অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স স্টেফানোস গুলব্রার অরেস্টিস বলেন, নৈতিকতার চর্চা রয়েছে এমন কোম্পানিগুলো শুধু আর্থিক সাফল্য অর্জন করে তা নয়, বরং অন্যদের সততা বজায় রাখার একটি অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করে। একটি সফল ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার মানে দুর্নীতি-বিরোধী প্রতিশ্রুতির সাথে কোন আপস না করা। গ্রামীণফোনে আমরা সততা ও নৈতিকতার সাথে কার্যক্রম পরিচালনা করি এবং সঠিকভাবে আইনের বিধি-নিষেধ মেনে চলি। এটি শুধু নীতিগত বিষয়ই নয়, বরং গ্রামীণফোনের কর্ম সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রতিটি সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে আমরা নৈতিকতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেই। কারণ আমরা বিশ^াস করি, আমরা কী অর্জন করলাম এটি যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি কীভাবে অর্জন করলাম সেটিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। আন্তর্জাতিক দুর্নীতিবিরোধী দিবস উপলক্ষে আমি আমার সহকর্মীবৃন্দ ও সকল অংশীজনদের নিবেদনের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই এবং সবাইকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের সাথে যোগ দেওয়ার আহ্বান জানাই। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।