‘আপনি কি ফেরেশতা? আপানার সাথের সবাই কি ফেরেশতা?’-সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনের এমন বাক্যে তীব্র ক্ষােভের সঞ্চার হয়েছে সিলেটের টেলিভিশন সাংবাদিকদের মধ্যে। তারা অনতিবিলম্বে এ বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান।
২১ অক্টোবর বুধবার রাতে নগরীর জিন্দাবাজারে ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসােসিয়েশন (ইমজা) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, গত ২০ অক্টোবর সিলেট পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে নিহত যুবক রায়হানের বাড়িতে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে নিহতের পরিবারকে সান্তনা ও সুবিচারের আশ্বাস দেয়ার পর সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। এসময় টেলিভিশন সাংবাদিকরা সিলেট মহানগর পুলিশের বিভিন্ন ব্যর্থতার কথা তুলে ধরলে তা অস্বীকার করে পুলিশের পক্ষেই সাফাই দেন মন্ত্রী। এক পর্যায়ে মহানগর পুলিশের বিভিন্ন ফাঁড়িতে কোটি টাকার চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন থানায় ঘুরেফিরে একই কর্মকর্তার পদায়নের ব্যাপারে জানতে চাইলে বিরক্তি প্রকাশ করে মন্ত্রী প্রশ্নকারী সাংবাদিককে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি কি ফেরশতা? আপানার সাথের সবাই কি ফেরেশতা?’ মন্ত্রীর এমন প্রশ্নে হতাশ ও অবাক হন সাংবাদিকরা।
ইমজার সভাপতি মাহববুবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সজল ছত্রীর সঞ্চালনায় সভায় বক্তারা সিলেট মহানগর পুলিশের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ এবং মন্ত্রীর এমন বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
তারা বলেন, সুভাষি ও ক্লিন ইমজের ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন অজ্ঞাত কারণে ভুল তথ্য উপস্থাপন করেন এবং এমন একটি হত্যকাণ্ডের পরও পুলিশের ব্যর্থতা অস্বীকার করে বক্তব্য দেন। উপরন্তু সাংবাদিকদের প্রশ্নের সঠিক জবাব না দিয়ে প্রকারান্তরে পুলিশের অপরাধি ও দুর্নীতিতে জড়িত সদস্যদের আস্কারা দেন এবং সাংবাদিকদের চরিত্রহনন করেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সময় টিভির সিলেট ব্যুরো প্রধান ইকরামুল কবির, দেশটিভির বিভাগীয় প্রতিনিধি বাপ্পা ঘোষ চৌধুরী, চ্যানেল এস ইউকের চীফ রিপোর্টার মঈন উদ্দিন মনজু, এনটিভি সিলেটের স্টাফ ক্যামেরাপারসন আনিস রহমান, চ্যানেল এস ইউকের চীফ ক্যামেরাপারসন লিটন চৌধুরী, দেশ টিভির ক্যামেরাপারসন আশরাফুল কবির, ইমজার সিনিয়র সদস্য এস সুটন সিংহ, বাংলা টিভির ক্যামেরাপারসন এস আলম আলমগীর, এনটিভির সিলেট প্রতিনিধি মারুফ আহমদ, চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের স্টাফ রিপোর্টার গোলজার আহমদ, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির স্টাফ ক্যামেরাপারসন গোপাল বর্ধন, মোহনা টিভির ক্যামেরাপারসন শামীম হোসেন, যমুনা টিভির স্টাফ ক্যামেরাপারসন নিরানন্দ পাল, নিউজ টুয়েন্টিফোরের ক্যামেরাপারসন শফি আহমদ, এটিএননিউজের ক্যামেরাপারসন অনিল পাল, যমুন টিভির স্টাফ রিপোর্টার মাইদুল ইসলাম রাসেল, মাছরাঙা টেলিভিশনের স্টাফ ক্যামেরাপারসন শুভ্র দাস, আরটিভির সিলেটে প্রতিনিধি হোসাইন আহমদ সুজাত, ডিবিসির ক্যামেরাপারসন হাসান শিকদার সেলিম, চ্যানেল এসের ক্যামেরাপারসন মাহমুদুর রহমান মিলন প্রমুখ।
বৃহস্পতিবার, ২২ অক্টোবর ২০২০
‘আপনি কি ফেরেশতা? আপানার সাথের সবাই কি ফেরেশতা?’-সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেনের এমন বাক্যে তীব্র ক্ষােভের সঞ্চার হয়েছে সিলেটের টেলিভিশন সাংবাদিকদের মধ্যে। তারা অনতিবিলম্বে এ বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানান।
২১ অক্টোবর বুধবার রাতে নগরীর জিন্দাবাজারে ইলেকট্রনিক মিডিয়া জার্নালিস্ট এসােসিয়েশন (ইমজা) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, গত ২০ অক্টোবর সিলেট পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে নিহত যুবক রায়হানের বাড়িতে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেখানে নিহতের পরিবারকে সান্তনা ও সুবিচারের আশ্বাস দেয়ার পর সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন। এসময় টেলিভিশন সাংবাদিকরা সিলেট মহানগর পুলিশের বিভিন্ন ব্যর্থতার কথা তুলে ধরলে তা অস্বীকার করে পুলিশের পক্ষেই সাফাই দেন মন্ত্রী। এক পর্যায়ে মহানগর পুলিশের বিভিন্ন ফাঁড়িতে কোটি টাকার চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন থানায় ঘুরেফিরে একই কর্মকর্তার পদায়নের ব্যাপারে জানতে চাইলে বিরক্তি প্রকাশ করে মন্ত্রী প্রশ্নকারী সাংবাদিককে জিজ্ঞেস করেন, ‘আপনি কি ফেরশতা? আপানার সাথের সবাই কি ফেরেশতা?’ মন্ত্রীর এমন প্রশ্নে হতাশ ও অবাক হন সাংবাদিকরা।
ইমজার সভাপতি মাহববুবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সজল ছত্রীর সঞ্চালনায় সভায় বক্তারা সিলেট মহানগর পুলিশের দুর্নীতিগ্রস্ত সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ এবং মন্ত্রীর এমন বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানান।
তারা বলেন, সুভাষি ও ক্লিন ইমজের ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন অজ্ঞাত কারণে ভুল তথ্য উপস্থাপন করেন এবং এমন একটি হত্যকাণ্ডের পরও পুলিশের ব্যর্থতা অস্বীকার করে বক্তব্য দেন। উপরন্তু সাংবাদিকদের প্রশ্নের সঠিক জবাব না দিয়ে প্রকারান্তরে পুলিশের অপরাধি ও দুর্নীতিতে জড়িত সদস্যদের আস্কারা দেন এবং সাংবাদিকদের চরিত্রহনন করেন।
সভায় উপস্থিত ছিলেন সময় টিভির সিলেট ব্যুরো প্রধান ইকরামুল কবির, দেশটিভির বিভাগীয় প্রতিনিধি বাপ্পা ঘোষ চৌধুরী, চ্যানেল এস ইউকের চীফ রিপোর্টার মঈন উদ্দিন মনজু, এনটিভি সিলেটের স্টাফ ক্যামেরাপারসন আনিস রহমান, চ্যানেল এস ইউকের চীফ ক্যামেরাপারসন লিটন চৌধুরী, দেশ টিভির ক্যামেরাপারসন আশরাফুল কবির, ইমজার সিনিয়র সদস্য এস সুটন সিংহ, বাংলা টিভির ক্যামেরাপারসন এস আলম আলমগীর, এনটিভির সিলেট প্রতিনিধি মারুফ আহমদ, চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের স্টাফ রিপোর্টার গোলজার আহমদ, ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির স্টাফ ক্যামেরাপারসন গোপাল বর্ধন, মোহনা টিভির ক্যামেরাপারসন শামীম হোসেন, যমুনা টিভির স্টাফ ক্যামেরাপারসন নিরানন্দ পাল, নিউজ টুয়েন্টিফোরের ক্যামেরাপারসন শফি আহমদ, এটিএননিউজের ক্যামেরাপারসন অনিল পাল, যমুন টিভির স্টাফ রিপোর্টার মাইদুল ইসলাম রাসেল, মাছরাঙা টেলিভিশনের স্টাফ ক্যামেরাপারসন শুভ্র দাস, আরটিভির সিলেটে প্রতিনিধি হোসাইন আহমদ সুজাত, ডিবিসির ক্যামেরাপারসন হাসান শিকদার সেলিম, চ্যানেল এসের ক্যামেরাপারসন মাহমুদুর রহমান মিলন প্রমুখ।