টাইম ম্যাগাজিন তার লোগোর জায়গায় লিখলো “ভোট”। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের শেষ দিনগুলোতে সবাইকে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দিতেই তার এই পদক্ষেপ বলে বলা হয়েছে সিএনএনের প্রতিবেদনে।
এর মধ্য দিয়েই দুটো বক্তব্য সামনে নিয়ে এলো টাইম। একটি তো ভোটের ডাক। আরেকটি হচ্ছে, সংখ্যাটি যুক্তরাষ্ট্রের ভোটের দিনগুলো নিয়েই সে কথা।
টাইম-এর এডিটর-ইন-চীফ ও সিইও এডওয়ার্ড ফেলসেন্থাল বলেন, “শুধু নির্বাচনের ফলাফল না, কিছু ঘটনাও সামনের দিনের বিশ্বকে নতুন রূপ দেবে।
সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই টাইম-এর লোগোর জায়গায় `ভোট’ লেখা হয়েছে, যা এই ম্যাগাজিন ১৯২৩ সালে প্রকাশনা শুরুর সময় থেকে কখনোই করেনি।”
এই সংখ্যায় প্রচ্ছদে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে করোনা বিরুদ্ধে লড়াই করা মানুষদের, ক্যাফেটেরিয়ার কর্মী থেকে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত কর্মীদের।
আর রয়েছে অতীতের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার অনুরণন, যা প্রতীকায়িত হয়েছে নীল আর লালে। এ কাজটি করেছেন গ্রাফিক আর্টিস্ট শেফার্ড ফেয়ারি। ২০০৮ সালে ট্রাম্পের ‘হোপ’ খচিত পোস্টার করেই মূলধারায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
তবে এবারের সংখ্যার উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে প্রচ্ছদে ডনাল্ড ট্রাম্পের অনুপস্থিতি।
তার গত চার বছর মেয়াদে তাকে অন্তত ২০ বার প্রচ্ছদের বিষয়বস্তুতে পরিণত করেছিল টাইম।
কখনো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে তাদের সন্তানদের আলাদা করা নিয়ে, কখনো পুতিন বা কিম উন জংয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে, কখনো তার বক্তব্যে শ্বেত-শ্রেষ্ঠত্ববাদীদের তুষ্টি প্রসঙ্গে গভীর বিশ্লেষণী প্রচ্ছদ প্রতিবেদনের জন্যে।
ফেলসেন্থেল লিখেছেন, “এবছরটি ছিল খুব বেশি যন্ত্রণার, দুর্দশার, হাউকাউ আর হারানোর।”
‘এখন বিভিন্ন দেশে মহামারি-উত্তর পুনর্গঠনে হাত দিচ্ছে, আমাদেরও সুযোগ এসেছে পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন কিছুর সূচনা করার, এই সুযোগ বহু প্রজন্মে একবারই আসে,’ বলেন তিনি। আগামী শুক্রবার বেরোনোর কথা রয়েছে সংখ্যাটির।
শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০২০
টাইম ম্যাগাজিন তার লোগোর জায়গায় লিখলো “ভোট”। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের শেষ দিনগুলোতে সবাইকে নিজেদের ভোটাধিকার প্রয়োগের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দিতেই তার এই পদক্ষেপ বলে বলা হয়েছে সিএনএনের প্রতিবেদনে।
এর মধ্য দিয়েই দুটো বক্তব্য সামনে নিয়ে এলো টাইম। একটি তো ভোটের ডাক। আরেকটি হচ্ছে, সংখ্যাটি যুক্তরাষ্ট্রের ভোটের দিনগুলো নিয়েই সে কথা।
টাইম-এর এডিটর-ইন-চীফ ও সিইও এডওয়ার্ড ফেলসেন্থাল বলেন, “শুধু নির্বাচনের ফলাফল না, কিছু ঘটনাও সামনের দিনের বিশ্বকে নতুন রূপ দেবে।
সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই টাইম-এর লোগোর জায়গায় `ভোট’ লেখা হয়েছে, যা এই ম্যাগাজিন ১৯২৩ সালে প্রকাশনা শুরুর সময় থেকে কখনোই করেনি।”
এই সংখ্যায় প্রচ্ছদে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে করোনা বিরুদ্ধে লড়াই করা মানুষদের, ক্যাফেটেরিয়ার কর্মী থেকে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত কর্মীদের।
আর রয়েছে অতীতের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার অনুরণন, যা প্রতীকায়িত হয়েছে নীল আর লালে। এ কাজটি করেছেন গ্রাফিক আর্টিস্ট শেফার্ড ফেয়ারি। ২০০৮ সালে ট্রাম্পের ‘হোপ’ খচিত পোস্টার করেই মূলধারায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।
তবে এবারের সংখ্যার উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে প্রচ্ছদে ডনাল্ড ট্রাম্পের অনুপস্থিতি।
তার গত চার বছর মেয়াদে তাকে অন্তত ২০ বার প্রচ্ছদের বিষয়বস্তুতে পরিণত করেছিল টাইম।
কখনো অভিবাসনপ্রত্যাশীদের কাছ থেকে তাদের সন্তানদের আলাদা করা নিয়ে, কখনো পুতিন বা কিম উন জংয়ের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে, কখনো তার বক্তব্যে শ্বেত-শ্রেষ্ঠত্ববাদীদের তুষ্টি প্রসঙ্গে গভীর বিশ্লেষণী প্রচ্ছদ প্রতিবেদনের জন্যে।
ফেলসেন্থেল লিখেছেন, “এবছরটি ছিল খুব বেশি যন্ত্রণার, দুর্দশার, হাউকাউ আর হারানোর।”
‘এখন বিভিন্ন দেশে মহামারি-উত্তর পুনর্গঠনে হাত দিচ্ছে, আমাদেরও সুযোগ এসেছে পরিবর্তনের মাধ্যমে নতুন কিছুর সূচনা করার, এই সুযোগ বহু প্রজন্মে একবারই আসে,’ বলেন তিনি। আগামী শুক্রবার বেরোনোর কথা রয়েছে সংখ্যাটির।