জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে প্রেস ক্লাব ভবন ও প্রাঙ্গণে নান্দনিক আলোকসজ্জা করা হয়।
আজ রোববার (২০ অক্টোবর) কেক কেটে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নৈশভোজ এবং আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হয়। এদিন বিকেল থেকে বিপুল সংখ্যক সদস্যের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে ক্লাব আঙিনা।
সন্ধ্যা ৬টায় তথ্য উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া। তথ্য উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বক্তব্যের পর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ সমাপনী বক্তব্য রাখেন।
নাহিদ ইসলাম তার বক্তৃতায় বলেন, আমরা বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন লড়াই সংগ্রামের কথা জানি আবার এর উল্টোদিকে বিভিন্ন ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারের দালালির কথাও জানি। আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। বর্তমানে গণমাধ্যম যে স্বাধীনতা উপভোগ করছে তা এর আগে বাংলাদেশ কখন এরকম চর্চা করেছে সেই ইতিহাস আমার জানা নেই।
উপদেষ্টা বলেন, গণমাধ্যম থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট এবং আকাঙ্ক্ষা পরিকল্পিতভাবে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা অত্যন্ত দুঃখের কারণ। এখনো আমাদের অনেক ভাই-বোনেরা আহত অবস্থায় হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। এখনো অনেকে শহীদ হচ্ছে অথচ আমাদের গণমাধ্যমগুলোতে সেই শহীদ এবং আহতদের কথা দিনকে দিন কমে আসছে। জনগণের স্মৃতি থেকে তাদেরকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া বেশ কিছু গণমাধ্যম জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের নিহত হিসেবে উল্লেখ করছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। যেখানে অন্তর্বর্তী সরকারের সকল প্রজ্ঞাপনে তাদেরকে শহীদ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশবাসী তাদেরকে শহীদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে সেখানে গণমাধ্যম তাদের শহীদ বলতে কার্পণ্য করছে।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন বরেণ্য শিল্পী ফেরদৌস আরা, কনক চাঁপা, উল্কা হোসেন, আলম আরা মিনু, শাহরিয়ার রাফাত, ইবনে রাজন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সম্পাদক, সিনিয়র সাংবাদিক এবং ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ২০ অক্টোবর ২০২৪
জাতীয় প্রেস ক্লাবের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে প্রেস ক্লাব ভবন ও প্রাঙ্গণে নান্দনিক আলোকসজ্জা করা হয়।
আজ রোববার (২০ অক্টোবর) কেক কেটে, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, নৈশভোজ এবং আকর্ষণীয় র্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হয়। এদিন বিকেল থেকে বিপুল সংখ্যক সদস্যের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠে ক্লাব আঙিনা।
সন্ধ্যা ৬টায় তথ্য উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম এবং প্রেস ক্লাবের ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যরা কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া। তথ্য উপদেষ্টার শুভেচ্ছা বক্তব্যের পর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি হাসান হাফিজ সমাপনী বক্তব্য রাখেন।
নাহিদ ইসলাম তার বক্তৃতায় বলেন, আমরা বাংলাদেশের গণমাধ্যম এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন লড়াই সংগ্রামের কথা জানি আবার এর উল্টোদিকে বিভিন্ন ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারের দালালির কথাও জানি। আমরা জুলাই অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। বর্তমানে গণমাধ্যম যে স্বাধীনতা উপভোগ করছে তা এর আগে বাংলাদেশ কখন এরকম চর্চা করেছে সেই ইতিহাস আমার জানা নেই।
উপদেষ্টা বলেন, গণমাধ্যম থেকে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট এবং আকাঙ্ক্ষা পরিকল্পিতভাবে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এটা অত্যন্ত দুঃখের কারণ। এখনো আমাদের অনেক ভাই-বোনেরা আহত অবস্থায় হাসপাতালে কাতরাচ্ছে। এখনো অনেকে শহীদ হচ্ছে অথচ আমাদের গণমাধ্যমগুলোতে সেই শহীদ এবং আহতদের কথা দিনকে দিন কমে আসছে। জনগণের স্মৃতি থেকে তাদেরকে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
এছাড়া বেশ কিছু গণমাধ্যম জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের নিহত হিসেবে উল্লেখ করছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। যেখানে অন্তর্বর্তী সরকারের সকল প্রজ্ঞাপনে তাদেরকে শহীদ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশবাসী তাদেরকে শহীদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে সেখানে গণমাধ্যম তাদের শহীদ বলতে কার্পণ্য করছে।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেন বরেণ্য শিল্পী ফেরদৌস আরা, কনক চাঁপা, উল্কা হোসেন, আলম আরা মিনু, শাহরিয়ার রাফাত, ইবনে রাজন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সম্পাদক, সিনিয়র সাংবাদিক এবং ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকরা উপস্থিত ছিলেন।