বস্তুনিষ্ঠ শক্তিশালী ও স্বাধীন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার জন্য সংস্কারের দায়িত্ব আমাদের উপর দেয়া হয়েছে। কি কি পরিবর্তন আনা দরকার আগামী তিন মাসের মধ্যে আমরা সেগুলো সুপারিশ আকারে পেশ করব। এক্ষেত্রে সাংবাদিকদের আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বাগ্রে চলে আসে। সাহসী ও স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রথম শর্তই তার উপযুক্ত বেতন ভাতা নিশ্চিত করা।
বৃহস্পতিবার ( ৬ ফেব্রুয়ারী ) ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ছয় জেলার সাংবাদিকদের সাথে আঞ্চলিক মতবিনিময় সভায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ এসব কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকরা তাদের বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিভিন্ন দিক কমিশনের কাছে তুলে ধরেন। কমিশন সব সমস্যার পর্যালোচনা করে যতটুকু সম্ভব সমাধানের আশ্বাস দেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ আরো বলেন, ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সাংবাদিকদের মধ্যে বেতন-ভাতার একটি বড় ধরনের বৈষম্য রয়েছে। সবার জন্য একটি ন্যূনতম বেতন কাঠামো তৈরির সুপারিশ করা হবে।
বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে অনিয়ম-দূর্ণীতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রেসের মালিক, কর্মচারী ও মিডিয়ার মালিক, সম্পাদক জোগসাজসে অনেক পত্রিকা তাদের সার্কুলেশন বাড়িয়ে দেখান বিজ্ঞাপনের রেট বৃদ্ধির জন্য, যেটি রীতিমতো দুর্নীতি। বহুল প্রচারিত পত্রিকাকে সরকারি বিজ্ঞাপন না দিয়ে আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকার সার্কুলেশন বেশি দেখিয়ে প্রকৃত সাংবাদিকদের বিজ্ঞাপন থেকে বঞ্চিত করা হয়। এর ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে কমিশন সরকারকে সুপারিশ করবে।
এছাড়া কমিশনের সদস্যরা সাংবাদিকদের হয়রানি ও নির্যাতন প্রতিরোধে প্রেস কাউন্সিলকে শক্তিশালী করা হবে বলে জানান। ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে দিনব্যাপী ওই কর্মশালায় আরো উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য আখতার হোসেন খান ও বেগম কামরুন্নেসা হাসান।
এসময় ফরিদপুর, রাজবাড়ি, শরিয়তপুর, মাদারিপুর, গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলার কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার ৬০ জন সাংবাদিক উপস্থিত ছিল।
বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বস্তুনিষ্ঠ শক্তিশালী ও স্বাধীন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠার জন্য সংস্কারের দায়িত্ব আমাদের উপর দেয়া হয়েছে। কি কি পরিবর্তন আনা দরকার আগামী তিন মাসের মধ্যে আমরা সেগুলো সুপারিশ আকারে পেশ করব। এক্ষেত্রে সাংবাদিকদের আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বাগ্রে চলে আসে। সাহসী ও স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রথম শর্তই তার উপযুক্ত বেতন ভাতা নিশ্চিত করা।
বৃহস্পতিবার ( ৬ ফেব্রুয়ারী ) ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ছয় জেলার সাংবাদিকদের সাথে আঞ্চলিক মতবিনিময় সভায় গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ এসব কথা বলেন।
মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকরা তাদের বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিভিন্ন দিক কমিশনের কাছে তুলে ধরেন। কমিশন সব সমস্যার পর্যালোচনা করে যতটুকু সম্ভব সমাধানের আশ্বাস দেন।
গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান কামাল আহমেদ আরো বলেন, ঢাকা ও ঢাকার বাইরের সাংবাদিকদের মধ্যে বেতন-ভাতার একটি বড় ধরনের বৈষম্য রয়েছে। সবার জন্য একটি ন্যূনতম বেতন কাঠামো তৈরির সুপারিশ করা হবে।
বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে অনিয়ম-দূর্ণীতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রেসের মালিক, কর্মচারী ও মিডিয়ার মালিক, সম্পাদক জোগসাজসে অনেক পত্রিকা তাদের সার্কুলেশন বাড়িয়ে দেখান বিজ্ঞাপনের রেট বৃদ্ধির জন্য, যেটি রীতিমতো দুর্নীতি। বহুল প্রচারিত পত্রিকাকে সরকারি বিজ্ঞাপন না দিয়ে আন্ডারগ্রাউন্ড পত্রিকার সার্কুলেশন বেশি দেখিয়ে প্রকৃত সাংবাদিকদের বিজ্ঞাপন থেকে বঞ্চিত করা হয়। এর ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে কমিশন সরকারকে সুপারিশ করবে।
এছাড়া কমিশনের সদস্যরা সাংবাদিকদের হয়রানি ও নির্যাতন প্রতিরোধে প্রেস কাউন্সিলকে শক্তিশালী করা হবে বলে জানান। ফরিদপুর জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে দিনব্যাপী ওই কর্মশালায় আরো উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য আখতার হোসেন খান ও বেগম কামরুন্নেসা হাসান।
এসময় ফরিদপুর, রাজবাড়ি, শরিয়তপুর, মাদারিপুর, গোপালগঞ্জ ও মানিকগঞ্জ জেলার কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রিক মিডিয়ার ৬০ জন সাংবাদিক উপস্থিত ছিল।