সংবাদপত্রের নবম ওয়েজবোর্ডের গ্র্যাচুইটি ও আয়কর সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার সুপারিশ অবৈধ ঘোষণা করেছে উচ্চ আদালত।
এ সংক্রান্ত দুটি সুপারিশের বৈধতা নিয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে আজ রোববার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি সোহরাওয়ারদীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
এরফলে সাংবাদিক ও কর্মচারীদের আয়কর আগের মতোই মালিকপক্ষকে পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া বছরে মূল বেতনের সমান দুটি আনুতোষিক (গ্র্যাচুইটি) পাবেন সংবাদকর্মীরা।
২০১৯ সালে নবম ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করে সরকার। সে প্রজ্ঞাপনের দ্বাদশ অধ্যায়ের ৪ নম্বর শর্তে মন্ত্রিসভা কমিটির সুপারিশ তুলে ধরে বলা হয়।
এতে বলা হয়, সাংবাদিক, কর্মচারীরা নিজেদের আয় থেকে আয়কর পরিশোধ করবেন এবং বছরে মূল বেতনের সমান একটি গ্র্যাচুইটি পাবেন।
পরে মন্ত্রিসভা কমিটির ওই সুপারিশ চ্যালেঞ্জ করে ২০২০ সালে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুজ্জামান।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরই রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে আয়কর ও গ্র্যাচুইটি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সুপারিশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, জানতে চাওয়া হয়।
শুনানি শেষে ওই রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ রায় দেওয়া হয়। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী কাজী আকতার হামিদ। সঙ্গে ছিলেন দিদারুল আলম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।
রোববার, ০৬ নভেম্বর ২০২২
সংবাদপত্রের নবম ওয়েজবোর্ডের গ্র্যাচুইটি ও আয়কর সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার সুপারিশ অবৈধ ঘোষণা করেছে উচ্চ আদালত।
এ সংক্রান্ত দুটি সুপারিশের বৈধতা নিয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে আজ রোববার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি সোহরাওয়ারদীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় দেন।
এরফলে সাংবাদিক ও কর্মচারীদের আয়কর আগের মতোই মালিকপক্ষকে পরিশোধ করতে হবে। এছাড়া বছরে মূল বেতনের সমান দুটি আনুতোষিক (গ্র্যাচুইটি) পাবেন সংবাদকর্মীরা।
২০১৯ সালে নবম ওয়েজবোর্ড ঘোষণা করে সরকার। সে প্রজ্ঞাপনের দ্বাদশ অধ্যায়ের ৪ নম্বর শর্তে মন্ত্রিসভা কমিটির সুপারিশ তুলে ধরে বলা হয়।
এতে বলা হয়, সাংবাদিক, কর্মচারীরা নিজেদের আয় থেকে আয়কর পরিশোধ করবেন এবং বছরে মূল বেতনের সমান একটি গ্র্যাচুইটি পাবেন।
পরে মন্ত্রিসভা কমিটির ওই সুপারিশ চ্যালেঞ্জ করে ২০২০ সালে হাইকোর্টে রিট করেন বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) এমপ্লয়িজ ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুজ্জামান।
রিটের পরিপ্রেক্ষিতে ওই বছরই রুল জারি করেন হাইকোর্ট। রুলে আয়কর ও গ্র্যাচুইটি সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সুপারিশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, জানতে চাওয়া হয়।
শুনানি শেষে ওই রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ রায় দেওয়া হয়। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী কাজী আকতার হামিদ। সঙ্গে ছিলেন দিদারুল আলম। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী মাঈনুল হাসান।