ইউপিডিএফের প্রত্যাখান
রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে উদ্ভুত আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি, ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত করতে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় (উন্নয়ন) কমিনশারকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত এ কমিটি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্য প্রতিবেদন দাখিল করবে।
চট্টগ্রামের বিভাগী কমিশনার মোঃ তোফায়েল ইসলামের স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে জানানো হয়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর একটি মোটর সাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় সংগঠিত অপ্রীতিকর ঘটনা এবং উক্ত ঘটনার জের ধরে খাগড়াছড়ি,রাঙামাটি ও বান্দরবানের উদ্ভুত আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সংশ্লিষ্ট ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত করে গঠিত তদন্ত কমিটি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেবেন। এ কমিটিতে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগী(উন্নয়ন) কমিনশার মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে রাঙামাটি,খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রয়েছেন। এ কমিটি সংঘটিত সহিংস ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান, ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহিৃতকরণ ও ভবিষ্যতে একই জাতীয় ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যথাযথ সুপারিশ করবেন।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার থেকে তদন্ত কমিটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। এ কমিটি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন।
এদিকে, শনিবার এক বিবৃতিতে গত ১৯ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সংঘটিত সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা তদন্তের জন্য সরকার কর্তৃক গঠিত ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ও অংশগ্রহণে স্বাধীন ও অবাধ তদন্তের দাবি জানিয়েছে ইউনাইটেড পিপল্স ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)।
বিবৃতিতে পাহাড়ের আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ইউপিডিএফের সহসভাপতি নূতন কুমার চাকমা ইউপিডিএফের দাবিকে পাশ কাটিয়ে সরকার কর্তৃক বৃহস্পতিবার একতরফাভাবে তদন্ত কমিটি গঠনকে লোকদেখানো আখ্যায়িত করে বলেন, এই কমিটির প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম তথা দেশের জনগণের কোন আস্থা নেই। অতীতে বিভিন্ন সময় গঠিত তদন্ত কমিটিগুলোর ব্যর্থতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, “লোগাং গণহত্যা ও কল্পনা চাকমার অপহরণ তদন্তের জন্য গঠিত দু’টি তদন্ত কমিশন সম্পর্কে জনগণের অভিজ্ঞতা মোটেই সুখকর নয়। এই কমিটিগুলো স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছিল। বিবৃতিতে ইউপিডিএফ নেতা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বর্তমান বাস্তবতায় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধান ও অংশগ্রহণে তদন্ত ছাড়া হামলার প্রকৃত কারণ ও অপরাধীদের চিহ্নিত করা সম্ভব নয়।
ইউপিডিএফের প্রত্যাখান
শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে উদ্ভুত আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি, ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত করতে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় (উন্নয়ন) কমিনশারকে আহ্বায়ক করে সাত সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। গঠিত এ কমিটি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্য প্রতিবেদন দাখিল করবে।
চট্টগ্রামের বিভাগী কমিশনার মোঃ তোফায়েল ইসলামের স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে জানানো হয়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর একটি মোটর সাইকেল চুরির ঘটনাকে কেন্দ্র করে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলায় সংগঠিত অপ্রীতিকর ঘটনা এবং উক্ত ঘটনার জের ধরে খাগড়াছড়ি,রাঙামাটি ও বান্দরবানের উদ্ভুত আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সংশ্লিষ্ট ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তদন্ত করে গঠিত তদন্ত কমিটি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে প্রতিবেদন জমা দেবেন। এ কমিটিতে চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগী(উন্নয়ন) কমিনশার মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর নেতৃত্বে রাঙামাটি,খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রয়েছেন। এ কমিটি সংঘটিত সহিংস ঘটনার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান, ঘটনার সাথে জড়িতদের চিহিৃতকরণ ও ভবিষ্যতে একই জাতীয় ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যথাযথ সুপারিশ করবেন।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান জানান, চট্টগ্রামের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার থেকে তদন্ত কমিটি কমিটি গঠন করে দেওয়া হয়েছে। এ কমিটি আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেবেন।
এদিকে, শনিবার এক বিবৃতিতে গত ১৯ থেকে ২০ সেপ্টেম্বর দীঘিনালা, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে সংঘটিত সাম্প্রদায়িক হামলার ঘটনা তদন্তের জন্য সরকার কর্তৃক গঠিত ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে ও অংশগ্রহণে স্বাধীন ও অবাধ তদন্তের দাবি জানিয়েছে ইউনাইটেড পিপল্স ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ)।
বিবৃতিতে পাহাড়ের আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল ইউপিডিএফের সহসভাপতি নূতন কুমার চাকমা ইউপিডিএফের দাবিকে পাশ কাটিয়ে সরকার কর্তৃক বৃহস্পতিবার একতরফাভাবে তদন্ত কমিটি গঠনকে লোকদেখানো আখ্যায়িত করে বলেন, এই কমিটির প্রতি পার্বত্য চট্টগ্রাম তথা দেশের জনগণের কোন আস্থা নেই। অতীতে বিভিন্ন সময় গঠিত তদন্ত কমিটিগুলোর ব্যর্থতার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, “লোগাং গণহত্যা ও কল্পনা চাকমার অপহরণ তদন্তের জন্য গঠিত দু’টি তদন্ত কমিশন সম্পর্কে জনগণের অভিজ্ঞতা মোটেই সুখকর নয়। এই কমিটিগুলো স্বাধীন ও নিরপেক্ষভাবে কাজ করতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়েছিল। বিবৃতিতে ইউপিডিএফ নেতা বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের বর্তমান বাস্তবতায় জাতিসংঘের তত্ত্বাবধান ও অংশগ্রহণে তদন্ত ছাড়া হামলার প্রকৃত কারণ ও অপরাধীদের চিহ্নিত করা সম্ভব নয়।