যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক রাজ্যের বাফেলো শহরে গুলিতে রওনক হাসান রিটন (২০) নামে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়েছেন। ঘটনার সময় রিটন নিজেই পুলিশকে ফোন করে গুলির খবর দেন।
শনিবার বিকেলে সিডার রোডে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বাফেলোর চিকটোয়াগা পুলিশের প্রধান ক্যাপ্টেন জেফরি স্মিডট জানিয়েছেন, “ঘাতক ফোন করে হত্যার তথ্য জানায়। ঘটনাস্থল থেকে ব্যবহৃত বন্দুক উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তের পর হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে।”
ঘটনার সময় রিটনের সঙ্গে থাকা সহপাঠী হামেদ লতিফ জানান, তারা ওই এলাকায় প্রায়ই আড্ডা দেন। রিটনের বাসার সামনে পার্কিং স্পট নিয়ে অন্য এক তরুণের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় ওই তরুণ গাড়ি থেকে বন্দুক বের করে রিটনকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। রিটন মাটিতে পড়ে গেলে আহত অবস্থায় তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে অ্যারি কাউন্টি মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ তদন্ত ও দুর্বৃত্তকে গ্রেপ্তারে সহযোগিতা চেয়ে চিকটোয়াগা ডিটেকটিভ ব্যুরোর ৭১৬-৬৮৬-৩৫১০ নম্বরে ফোন করে খোঁজ দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
নিহত রিটনের বাবা আতাউর রহমান লিটন ও স্বজনরা হত্যাকে ‘ধর্ম ও জাতি বিদ্বেষের’ প্রেক্ষাপটে ঘটেছে বলে মনে করছেন। এদিকে, ঘটনার পর এলাকার প্রবাসীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, কারণ এর আগে একই এলাকায় এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছিল।
রিটনের জানাজা বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার ভোররাতে বাফেলো মুসলিম সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে এবং দাফনের প্রস্তুতি চলছে।
মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক রাজ্যের বাফেলো শহরে গুলিতে রওনক হাসান রিটন (২০) নামে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত হয়েছেন। ঘটনার সময় রিটন নিজেই পুলিশকে ফোন করে গুলির খবর দেন।
শনিবার বিকেলে সিডার রোডে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। বাফেলোর চিকটোয়াগা পুলিশের প্রধান ক্যাপ্টেন জেফরি স্মিডট জানিয়েছেন, “ঘাতক ফোন করে হত্যার তথ্য জানায়। ঘটনাস্থল থেকে ব্যবহৃত বন্দুক উদ্ধার করা হয়েছে। তদন্তের পর হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করা যাবে।”
ঘটনার সময় রিটনের সঙ্গে থাকা সহপাঠী হামেদ লতিফ জানান, তারা ওই এলাকায় প্রায়ই আড্ডা দেন। রিটনের বাসার সামনে পার্কিং স্পট নিয়ে অন্য এক তরুণের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এ সময় ওই তরুণ গাড়ি থেকে বন্দুক বের করে রিটনকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। রিটন মাটিতে পড়ে গেলে আহত অবস্থায় তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে অ্যারি কাউন্টি মেডিকেল সেন্টারে নেওয়া হয়, যেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
পুলিশ তদন্ত ও দুর্বৃত্তকে গ্রেপ্তারে সহযোগিতা চেয়ে চিকটোয়াগা ডিটেকটিভ ব্যুরোর ৭১৬-৬৮৬-৩৫১০ নম্বরে ফোন করে খোঁজ দেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে।
নিহত রিটনের বাবা আতাউর রহমান লিটন ও স্বজনরা হত্যাকে ‘ধর্ম ও জাতি বিদ্বেষের’ প্রেক্ষাপটে ঘটেছে বলে মনে করছেন। এদিকে, ঘটনার পর এলাকার প্রবাসীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন, কারণ এর আগে একই এলাকায় এক বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যার ঘটনা ঘটেছিল।
রিটনের জানাজা বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার ভোররাতে বাফেলো মুসলিম সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে এবং দাফনের প্রস্তুতি চলছে।