আগামী জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য দুটি সময় নির্ধারণের কথা আবারও তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এ নির্বাচন হবে সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ।
শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যুমনায় যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য রূপা হক সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর অথবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে।
”নির্বাচনের তারিখ নির্ভর করছে মানুষ কতটুকু সংস্কার চায় তার ওপর।”
বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নির্বাচনের রূপরেখা দেওয়ার দাবির মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা বলেছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির ব্রিটিশ-বাংলাদেশি সংসদ সদস্য রূপা হক শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তাদের আলাপের বিষয় তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা তুলে ধরা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাতের সময় রূপা হক বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ, অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া নিয়ে জানতে চান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “গত তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। তখন ছিল একটি ভুয়া সংসদ, ভুয়া এমপি এবং ভুয়া স্পিকার। পুরো দেশ এখন তাদের কণ্ঠস্বর ফিরে পেয়েছে; যা এতদিন জোর করে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।”
রুপা হক বলেন, “বাংলাদেশ.২ দেখে আমি সত্যিই অনুপ্রাণিত হয়েছি।” আগামী সাধারণ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আবার বাংলাদেশে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচন, ধারণা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যে শেখ হাসিনার আশ্রয় হোক, চান না রূপা হক
মুহাম্মদ ইউনূস তাকে জুলাই মাসের গণজাগরণ এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে জনগণের ওপর দমন-পীড়নের ঘটনা তুলে ধরেন।
এসময় ঢাকায় ডেপুটি ব্রিটিশ হাই কমিশনার ও উন্নয়ন পরিচালক জেমস গোল্ডম্যান উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে লেবার পার্টির সংসদ সদস্য রূপা হক যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বিডার চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ চৌধুরী এবং টেকসই উন্নয়নবিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোর্শেদের সঙ্গে বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে বৈঠক করেন।
লুৎফে সিদ্দিকী যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের এ দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ব্যাপক সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ইউকেবিসিসিআই) একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে রয়েছে।
ইউকেবিসিসিআই চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ এবং ইউকেবিসিসিআই সভাপতি এম জি মৌলা মিয়া এ দলের নেতৃত্বে রয়েছেন।
রোববার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫
আগামী জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য দুটি সময় নির্ধারণের কথা আবারও তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, এ নির্বাচন হবে সম্পূর্ণ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ।
শনিবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যুমনায় যুক্তরাজ্যের সংসদ সদস্য রূপা হক সৌজন্য সাক্ষাতে এলে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচনের জন্য দুটি সম্ভাব্য সময় নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অনুষ্ঠিত হবে ২০২৫ সালের ডিসেম্বর অথবা ২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে।
”নির্বাচনের তারিখ নির্ভর করছে মানুষ কতটুকু সংস্কার চায় তার ওপর।”
বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নির্বাচনের রূপরেখা দেওয়ার দাবির মধ্যে ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হওয়ার কথা বলেছিলেন।
যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির ব্রিটিশ-বাংলাদেশি সংসদ সদস্য রূপা হক শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তাদের আলাপের বিষয় তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে দেওয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা তুলে ধরা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাক্ষাতের সময় রূপা হক বাংলাদেশের আগামী সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ, অন্তর্বর্তী সরকারের নেওয়া সংস্কার উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণের প্রক্রিয়া নিয়ে জানতে চান।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “গত তিনটি নির্বাচনে জনগণ ভোট দিতে পারেনি। তখন ছিল একটি ভুয়া সংসদ, ভুয়া এমপি এবং ভুয়া স্পিকার। পুরো দেশ এখন তাদের কণ্ঠস্বর ফিরে পেয়েছে; যা এতদিন জোর করে কেড়ে নেওয়া হয়েছিল।”
রুপা হক বলেন, “বাংলাদেশ.২ দেখে আমি সত্যিই অনুপ্রাণিত হয়েছি।” আগামী সাধারণ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য আবার বাংলাদেশে আসার আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচন, ধারণা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যে শেখ হাসিনার আশ্রয় হোক, চান না রূপা হক
মুহাম্মদ ইউনূস তাকে জুলাই মাসের গণজাগরণ এবং ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শাসনামলে জনগণের ওপর দমন-পীড়নের ঘটনা তুলে ধরেন।
এসময় ঢাকায় ডেপুটি ব্রিটিশ হাই কমিশনার ও উন্নয়ন পরিচালক জেমস গোল্ডম্যান উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে লেবার পার্টির সংসদ সদস্য রূপা হক যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদলের অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বিডার চেয়ারম্যান আশিক মাহমুদ চৌধুরী এবং টেকসই উন্নয়নবিষয়ক সিনিয়র সচিব লামিয়া মোর্শেদের সঙ্গে বাংলাদেশে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ নিয়ে বৈঠক করেন।
লুৎফে সিদ্দিকী যুক্তরাজ্যের ব্যবসায়ী ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূতদের এ দেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ব্যাপক সংস্কার কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ইউকেবিসিসিআই) একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে তিন দিনের সফরে বাংলাদেশে রয়েছে।
ইউকেবিসিসিআই চেয়ারম্যান ইকবাল আহমেদ এবং ইউকেবিসিসিআই সভাপতি এম জি মৌলা মিয়া এ দলের নেতৃত্বে রয়েছেন।