ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি যেভাবে নির্ধারণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন (ইসি) কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
আজ রোববার সকালে নির্বাচন ভবনে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। ভোটার তালিকা হালনাগাদ কাজের জন্য আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের কাছে বিভিন্ন কারিগরি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর করে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)।
সিইসি বলেন, “মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত যে ট্রাইমফ্রেম, সেটিকে মাথায় রেখে আমরা কাজ করছি।”
বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি নিয়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, নির্বাচনের তারিখ নির্ভর করবে রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে কতটা সংস্কার করা হবে, তার ওপর। তবে মোটামুটি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
এদিকে, গত ১৪ জানুয়ারি বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা আগামী জুলাই-অগাস্টের মধ্যে সংসদ নির্বাচন চান। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, “রাজনৈতিক বক্তব্যের মধ্যে আমরা ঢুকতে চাই না। আমরা আইন-কানুন, বিধি-বিধান ও নিয়ম মেনে কাজ করব। আমাদের লক্ষ্য হলো এমন একটি নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে সবাই অংশ নিতে পারবে এবং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়া সম্ভব হবে।”
ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য তথ্য সংগ্রহের কাজ ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে চলবে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সোমবার সাভারে কেন্দ্রীয়ভাবে এ কর্মসূচি উদ্বোধন করা হবে।
এই হালনাগাদের কাজে ইউএনডিপি কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন সিইসি। তিনি বলেন, “ইউএনডিপি আমাদের জন্য একটি ‘নিডস অ্যাসেসমেন্ট’ টিম পাঠিয়েছে। তারা ল্যাপটপ, ক্যামেরা, স্ক্যানার ও ব্যাগসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি হস্তান্তর করেছে। এই হালনাগাদ কার্যক্রমে ৬৫ হাজার লোকবল নিয়োজিত থাকবে।”
ভোটার হালনাগাদের ছয় মাসের পরিকল্পনার বিষয়ে সিইসি বলেন, “আমরা ছয় মাসের জন্য পরিকল্পনা নিয়েছি। কিছু কমবেশি হতে পারে, তবে আমাদের লক্ষ্য ছয় মাসের মধ্যে কাজ শেষ করা।”
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের ধারণা, এই হালনাগাদ কার্যক্রমের মাধ্যমে নতুন করে প্রায় ১৯ লাখ ভোটার তালিকায় যুক্ত হতে পারেন।
রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি যেভাবে নির্ধারণ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন (ইসি) কাজ করে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
আজ রোববার সকালে নির্বাচন ভবনে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা বলেন। ভোটার তালিকা হালনাগাদ কাজের জন্য আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনের কাছে বিভিন্ন কারিগরি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর করে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি)।
সিইসি বলেন, “মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত যে ট্রাইমফ্রেম, সেটিকে মাথায় রেখে আমরা কাজ করছি।”
বিজয় দিবসে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে আগামী জাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সূচি নিয়ে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, নির্বাচনের তারিখ নির্ভর করবে রাজনৈতিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে কতটা সংস্কার করা হবে, তার ওপর। তবে মোটামুটি এক থেকে দেড় বছরের মধ্যে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
এদিকে, গত ১৪ জানুয়ারি বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তারা আগামী জুলাই-অগাস্টের মধ্যে সংসদ নির্বাচন চান। এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, “রাজনৈতিক বক্তব্যের মধ্যে আমরা ঢুকতে চাই না। আমরা আইন-কানুন, বিধি-বিধান ও নিয়ম মেনে কাজ করব। আমাদের লক্ষ্য হলো এমন একটি নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে সবাই অংশ নিতে পারবে এবং একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দেওয়া সম্ভব হবে।”
ভোটার তালিকা হালনাগাদের জন্য তথ্য সংগ্রহের কাজ ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে চলবে ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সোমবার সাভারে কেন্দ্রীয়ভাবে এ কর্মসূচি উদ্বোধন করা হবে।
এই হালনাগাদের কাজে ইউএনডিপি কারিগরি সহায়তা দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন সিইসি। তিনি বলেন, “ইউএনডিপি আমাদের জন্য একটি ‘নিডস অ্যাসেসমেন্ট’ টিম পাঠিয়েছে। তারা ল্যাপটপ, ক্যামেরা, স্ক্যানার ও ব্যাগসহ বিভিন্ন যন্ত্রপাতি হস্তান্তর করেছে। এই হালনাগাদ কার্যক্রমে ৬৫ হাজার লোকবল নিয়োজিত থাকবে।”
ভোটার হালনাগাদের ছয় মাসের পরিকল্পনার বিষয়ে সিইসি বলেন, “আমরা ছয় মাসের জন্য পরিকল্পনা নিয়েছি। কিছু কমবেশি হতে পারে, তবে আমাদের লক্ষ্য ছয় মাসের মধ্যে কাজ শেষ করা।”
নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের ধারণা, এই হালনাগাদ কার্যক্রমের মাধ্যমে নতুন করে প্রায় ১৯ লাখ ভোটার তালিকায় যুক্ত হতে পারেন।