আইএফআইসি ব্যাংকের ৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার ‘চেক ডিজঅনার’ মামলায় বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও তার কোম্পানির এমডি গাজী শাহাগীর হোসাইনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
রোববার (১৮ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান এই আদেশ দেন। এদিন মামলার অপর আসামি ইমদাদুল হক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান, আর অপর আসামি মালাইকা বেগম মারা যাওয়ায় তার মৃত্যু প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
আইএফআইসি ব্যাংকের রিলেশনশিপ অফিসার সাহিবুর রহমান ২০২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর এই মামলা করেন। মামলায় সাকিবের কোম্পানি সাকিব আল হাসান অ্যাগ্রো ফার্ম লিমিটেড, এমডি গাজী শাহাগীর হোসাইন, পরিচালক ইমদাদুল হক ও মালাইকা বেগমকেও আসামি করা হয়।
২০১৭ সালে সাকিবের মালিকানাধীন অ্যাগ্রো ফার্ম আইএফআইসি ব্যাংকের বনানী শাখা থেকে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে ১ কোটি টাকা এবং টার্ম লোন হিসেবে দেড় কোটি টাকা ঋণ নেয়।
ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণের টাকা ফেরত চেয়ে কয়েক দফা নোটিস দেওয়া হলেও কোনো সাড়া মেলেনি। পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ব্যাংকে ৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার দুটি চেক জমা দেয় সাকিবের প্রতিষ্ঠান। তবে অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেক দুটি বাউন্স করে।
এরপর আইএফআইসি ব্যাংক আইন অনুযায়ী দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিস পাঠায়। ৩০ দিন পার হলেও কোনো জবাব না পাওয়ায় আদালতে ‘চেক ডিজঅনার’ মামলা করা হয়।
আদালত ২৪ মার্চের মধ্যে গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
রোববার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
আইএফআইসি ব্যাংকের ৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার ‘চেক ডিজঅনার’ মামলায় বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও তার কোম্পানির এমডি গাজী শাহাগীর হোসাইনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
রোববার (১৮ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম জিয়াদুর রহমান এই আদেশ দেন। এদিন মামলার অপর আসামি ইমদাদুল হক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন পান, আর অপর আসামি মালাইকা বেগম মারা যাওয়ায় তার মৃত্যু প্রতিবেদন চাওয়া হয়েছে।
আইএফআইসি ব্যাংকের রিলেশনশিপ অফিসার সাহিবুর রহমান ২০২৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর এই মামলা করেন। মামলায় সাকিবের কোম্পানি সাকিব আল হাসান অ্যাগ্রো ফার্ম লিমিটেড, এমডি গাজী শাহাগীর হোসাইন, পরিচালক ইমদাদুল হক ও মালাইকা বেগমকেও আসামি করা হয়।
২০১৭ সালে সাকিবের মালিকানাধীন অ্যাগ্রো ফার্ম আইএফআইসি ব্যাংকের বনানী শাখা থেকে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল হিসেবে ১ কোটি টাকা এবং টার্ম লোন হিসেবে দেড় কোটি টাকা ঋণ নেয়।
ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঋণের টাকা ফেরত চেয়ে কয়েক দফা নোটিস দেওয়া হলেও কোনো সাড়া মেলেনি। পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ব্যাংকে ৪ কোটি ১৪ লাখ টাকার দুটি চেক জমা দেয় সাকিবের প্রতিষ্ঠান। তবে অ্যাকাউন্টে পর্যাপ্ত টাকা না থাকায় চেক দুটি বাউন্স করে।
এরপর আইএফআইসি ব্যাংক আইন অনুযায়ী দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে লিগ্যাল নোটিস পাঠায়। ৩০ দিন পার হলেও কোনো জবাব না পাওয়ায় আদালতে ‘চেক ডিজঅনার’ মামলা করা হয়।
আদালত ২৪ মার্চের মধ্যে গ্রেপ্তার সংক্রান্ত তামিল প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।