পরিবেশ ও পানি সম্পদ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ শুরু করা হবে। সেই সাথে তিস্তা নদীর ৪৬ কিলোমিটার ভাঙ্গন প্রবন এলাকার মধ্যে যে ২০ কিলোমিটার বেশী ভাঙ্গে আগামী সপ্তাহের মধ্যে ভাঙ্গন প্রতিরোধে টেন্ডার আহবান করা হবে যেন মার্চ্চ থেকে কাজ শুরু করা যায়।
আজ রোববার বিকেলে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার তিস্তা ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় গনশুনানী কালে দুই উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান আরো বলেন তিস্তা নদী নিয়ে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে তিস্তা পাড়ের মানুষদের মতামত নেয়া হবে আমরা চীনের সাথে কথা বলেছি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও তিস্তা পাড়ের মানুষের সাথে আলোচনা করে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ করা হবে।
তিনি তিস্ত্যা নদীর ন্যায্য হিস্যা প্রসঙ্গে বলেন ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র তাদেরও দায়িত্ব আছে। বর্ষা মৌসুমে ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের কারনে অকাল বন্যা দেখা দেয়। আমরা বলেছি ভারতের উজান থেকে পানি ছেড়ে দেবার সময় ভারত যেন অন্তত ৫/৭ ঘন্টা আগে আমাদের অবহিত করে। তাহলে তিস্তা পাড়ের মানুষ আগাম প্রস্তুতি নিতে পারে। ঘর বাড়ি ও মঅরামাল সরিয়ে নেয়া গরু ছাগল সরিয়ে নেয়া এই কাজটা করতে পারে । এটা ভারতের কাছে আমরা দাবি করতেই পারি তা নাহলে কিসের প্রতিবেশী।
তিনি বলেন তিস্তা নদীর ৪৬ কিলোমিটার এলাকা ভাঙ্গন প্রবন আগামী বর্ষার আগে ভাঙ্গন রোধে সবচেয়ে বেশী ২০ কিলোমিটার ভাঙ্গন প্রবন এলাকায় প্রতিরোধের ব্যাবস্থা নেবার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে আজকেই আমি নির্দ্দেশ দিয়েছি। তারা যেন আগামী সপ্তাহে টেন্ডার আহবান করে সেই সাথে ডিজাইন প্রস্তুত করবে কাজ সুষ্ট ভাবে সম্পন্ন করার জন্য ছাত্রদের একজন প্রতিনিধি সহ তিস্তা পাড়ের মানুষদের প্রতিনিধিও থাকবে বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে।
ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন অবশ্যই তিস্তা মহাপকিল্পনা আমরা বাস্তবায়ন করবো। সেই সাথে চরাঞ্চলের মানুষ গুলো শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত সেখানে শিক্ষার হার অনেক কম সে কারনে আমরা চরাঞ্চলে নতুন সতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী করবো। এ ছাড়াও তিস্তা পাড়ের মানুষের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করা হবে বলে জানান তিনি।
গন শুনানীতে আরও বক্তব্য দেন জাতয়ি নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, জেলা প্রশাসক রবিউল ফয়সাল সহ অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এর আগে গনশুনানী কালে তিস্তা পাড়ের মানুষ অন্তবর্তী কালিন সরকারের দুই উপদেষ্টার কাছে আবেদন জানান বিদেশীদের মুখাপেক্ষি না হয়ে দেশীয় অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং ভারতের কাছ থেকে তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা আদায় করার দাবি জানান তিস্তা পাড়ের মানুষ।
সকাল থেকে রংপুর অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা লালমনিরহাট , গাইনবান্ধা , নীলফামারী ও রংপুর জেলার তিস্তা পাড়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার নারী পুরুষ গনশুনানীতে অংশ নেবার জন্য সমাবেশে আসেন।
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
পরিবেশ ও পানি সম্পদ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন চলতি বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ শুরু করা হবে। সেই সাথে তিস্তা নদীর ৪৬ কিলোমিটার ভাঙ্গন প্রবন এলাকার মধ্যে যে ২০ কিলোমিটার বেশী ভাঙ্গে আগামী সপ্তাহের মধ্যে ভাঙ্গন প্রতিরোধে টেন্ডার আহবান করা হবে যেন মার্চ্চ থেকে কাজ শুরু করা যায়।
আজ রোববার বিকেলে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার তিস্তা ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় গনশুনানী কালে দুই উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
পরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান আরো বলেন তিস্তা নদী নিয়ে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে তিস্তা পাড়ের মানুষদের মতামত নেয়া হবে আমরা চীনের সাথে কথা বলেছি পানি উন্নয়ন বোর্ড ও তিস্তা পাড়ের মানুষের সাথে আলোচনা করে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ করা হবে।
তিনি তিস্ত্যা নদীর ন্যায্য হিস্যা প্রসঙ্গে বলেন ভারত আমাদের প্রতিবেশী রাষ্ট্র তাদেরও দায়িত্ব আছে। বর্ষা মৌসুমে ভারত থেকে আসা পাহাড়ি ঢলের কারনে অকাল বন্যা দেখা দেয়। আমরা বলেছি ভারতের উজান থেকে পানি ছেড়ে দেবার সময় ভারত যেন অন্তত ৫/৭ ঘন্টা আগে আমাদের অবহিত করে। তাহলে তিস্তা পাড়ের মানুষ আগাম প্রস্তুতি নিতে পারে। ঘর বাড়ি ও মঅরামাল সরিয়ে নেয়া গরু ছাগল সরিয়ে নেয়া এই কাজটা করতে পারে । এটা ভারতের কাছে আমরা দাবি করতেই পারি তা নাহলে কিসের প্রতিবেশী।
তিনি বলেন তিস্তা নদীর ৪৬ কিলোমিটার এলাকা ভাঙ্গন প্রবন আগামী বর্ষার আগে ভাঙ্গন রোধে সবচেয়ে বেশী ২০ কিলোমিটার ভাঙ্গন প্রবন এলাকায় প্রতিরোধের ব্যাবস্থা নেবার জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডকে আজকেই আমি নির্দ্দেশ দিয়েছি। তারা যেন আগামী সপ্তাহে টেন্ডার আহবান করে সেই সাথে ডিজাইন প্রস্তুত করবে কাজ সুষ্ট ভাবে সম্পন্ন করার জন্য ছাত্রদের একজন প্রতিনিধি সহ তিস্তা পাড়ের মানুষদের প্রতিনিধিও থাকবে বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে।
ক্রীড়া ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন অবশ্যই তিস্তা মহাপকিল্পনা আমরা বাস্তবায়ন করবো। সেই সাথে চরাঞ্চলের মানুষ গুলো শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত সেখানে শিক্ষার হার অনেক কম সে কারনে আমরা চরাঞ্চলে নতুন সতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী করবো। এ ছাড়াও তিস্তা পাড়ের মানুষের জীবন মান উন্নয়নে কাজ করা হবে বলে জানান তিনি।
গন শুনানীতে আরও বক্তব্য দেন জাতয়ি নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, জেলা প্রশাসক রবিউল ফয়সাল সহ অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ।
এর আগে গনশুনানী কালে তিস্তা পাড়ের মানুষ অন্তবর্তী কালিন সরকারের দুই উপদেষ্টার কাছে আবেদন জানান বিদেশীদের মুখাপেক্ষি না হয়ে দেশীয় অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন এবং ভারতের কাছ থেকে তিস্তা নদীর ন্যায্য হিস্যা আদায় করার দাবি জানান তিস্তা পাড়ের মানুষ।
সকাল থেকে রংপুর অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা লালমনিরহাট , গাইনবান্ধা , নীলফামারী ও রংপুর জেলার তিস্তা পাড়ের বিভিন্ন এলাকা থেকে হাজার হাজার নারী পুরুষ গনশুনানীতে অংশ নেবার জন্য সমাবেশে আসেন।