প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, ‘দলের পক্ষ থেকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য আমরা আবারও তাদের তাগাদা দিয়েছি। অন্তর্বর্তী সরকার চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
সোমবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার বাসভবন যমুনায় বৈঠক করেন বিএনপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ অংশ নেন। বৈঠকে দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি নেতারা আলোচনা করেন।
বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে বিএনপি মহাসচিব জানান, ‘দেশের চলমান রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্যের অবস্থা, পতিত ফ্যাসিস্টদের নানামুখী ষড়যন্ত্র, সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।’
বৈঠকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরসহ সারাদেশে ভাঙচুরের ঘটনা নিয়ে বিএনপি তাদের দলীয় অবস্থান তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে। এবিষয়ে সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি নির্বাচন নিয়েও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেন বিএনপি নেতারা। নির্বাচনের জন্য দলটির পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানতে চান তারা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সঙ্গে যারা আছেন তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, অতি দ্রুত তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছেন। আমরা আশা করব, জনগণের যে প্রত্যাশা আছে, একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেটার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।’
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
রোববার বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এস নাসির উদ্দিনসহ অন্য কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। ওই আলোচনায় ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও সেলিমা রহমান।
ওই বৈঠকে সংস্কার কমিশনের কোনো প্রস্তাব সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্তরায় হলে বিএনপি বাধা দিবে বলে জানিয়েছিলেন। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে জানিয়েছিলেন, ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে আগামী মে-জুন মাসের মধ্যেই নির্বাচনের জন্য ইসি পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত হবে।’
সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছেন, ‘দলের পক্ষ থেকে দ্রুত নির্বাচনের জন্য আমরা আবারও তাদের তাগাদা দিয়েছি। অন্তর্বর্তী সরকার চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার প্রস্তুতি নিচ্ছে।’
সোমবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তার বাসভবন যমুনায় বৈঠক করেন বিএনপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। বৈঠকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও হাফিজ উদ্দিন আহমেদ অংশ নেন। বৈঠকে দেশের চলমান পরিস্থিতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি নেতারা আলোচনা করেন।
বৈঠক শেষে গণমাধ্যমকে বিএনপি মহাসচিব জানান, ‘দেশের চলমান রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, দ্রব্যমূল্যের অবস্থা, পতিত ফ্যাসিস্টদের নানামুখী ষড়যন্ত্র, সংস্কার ও নির্বাচনের বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।’
বৈঠকে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরসহ সারাদেশে ভাঙচুরের ঘটনা নিয়ে বিএনপি তাদের দলীয় অবস্থান তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে। এবিষয়ে সরকারের সহযোগিতার পাশাপাশি নির্বাচন নিয়েও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনা করেন বিএনপি নেতারা। নির্বাচনের জন্য দলটির পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ জানতে চান তারা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা এবং তার সঙ্গে যারা আছেন তারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, অতি দ্রুত তারা নির্বাচনের ব্যবস্থা করছেন। তিনি (প্রধান উপদেষ্টা) বলেছেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন ব্যবস্থা করার জন্য কাজ করছেন। আমরা আশা করব, জনগণের যে প্রত্যাশা আছে, একটা রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন তিনি। সেটার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্পন্ন হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।’
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন, অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
রোববার বিকেলে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এস নাসির উদ্দিনসহ অন্য কমিশনারদের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। ওই আলোচনায় ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সালাহ উদ্দিন আহমেদ ও সেলিমা রহমান।
ওই বৈঠকে সংস্কার কমিশনের কোনো প্রস্তাব সুষ্ঠু নির্বাচনের অন্তরায় হলে বিএনপি বাধা দিবে বলে জানিয়েছিলেন। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে জানিয়েছিলেন, ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ করে আগামী মে-জুন মাসের মধ্যেই নির্বাচনের জন্য ইসি পরিপূর্ণভাবে প্রস্তুত হবে।’