ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই আজম।
সোমবার জেলা প্রশাসক সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, “বিভিন্ন জেলায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিষয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা সোচ্চার হয়েছেন। জেলা প্রশাসকদের পক্ষ থেকে এসব ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার সুস্পষ্ট নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।”
তিনি জানান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) পুনর্গঠন করা হয়েছে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞা নির্ধারণ করে আইন সংশোধনের কাজ চলছে। সংশোধনীর পর মুক্তিযোদ্ধা সংসদও পুনর্গঠিত হবে, যার মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অপারেশন জ্যাকপটে অংশ নেওয়া এই বীরপ্রতীক আরও বলেন, “যাদের ভুয়া হিসেবে শনাক্ত করা হবে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে।”
এদিকে, আওয়ামী লীগের দেড় দশকের শাসন শেষে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আদর্শকে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ গঠনের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান উপদেষ্টা ফারুক-ই আজম।
তিনি বলেন, “এ সপ্তাহের মধ্যেই অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়া শেষ হবে। এর জন্য একটি নীতিমালাও তৈরি করা হচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের ‘জুলাই শহীদ’ হিসেবে এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।”
এছাড়া, শহীদ পরিবারগুলো ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র পাবে। আহতরা পরিচয়পত্রের পাশাপাশি আজীবন ভাতা ও চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। গুরুতর আহতরা এককালীন ৫ লাখ টাকা এবং মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাবেন, আর যাদের এক অঙ্গহানি হয়েছে, তারা এককালীন ৩ লাখ টাকা এবং মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন।
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগের কথা জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই আজম।
সোমবার জেলা প্রশাসক সম্মেলনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, “বিভিন্ন জেলায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের বিষয়ে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধারা সোচ্চার হয়েছেন। জেলা প্রশাসকদের পক্ষ থেকে এসব ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের দ্রুত শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার সুস্পষ্ট নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।”
তিনি জানান, জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) পুনর্গঠন করা হয়েছে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সংজ্ঞা নির্ধারণ করে আইন সংশোধনের কাজ চলছে। সংশোধনীর পর মুক্তিযোদ্ধা সংসদও পুনর্গঠিত হবে, যার মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অপারেশন জ্যাকপটে অংশ নেওয়া এই বীরপ্রতীক আরও বলেন, “যাদের ভুয়া হিসেবে শনাক্ত করা হবে, তাদের অবশ্যই আইনের আওতায় আনা হবে।”
এদিকে, আওয়ামী লীগের দেড় দশকের শাসন শেষে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আদর্শকে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’ গঠনের কাজ চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানান উপদেষ্টা ফারুক-ই আজম।
তিনি বলেন, “এ সপ্তাহের মধ্যেই অধিদপ্তর গঠনের প্রক্রিয়া শেষ হবে। এর জন্য একটি নীতিমালাও তৈরি করা হচ্ছে। জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের ‘জুলাই শহীদ’ হিসেবে এবং আহতদের ‘জুলাই যোদ্ধা’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হবে।”
এছাড়া, শহীদ পরিবারগুলো ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র পাবে। আহতরা পরিচয়পত্রের পাশাপাশি আজীবন ভাতা ও চিকিৎসা সুবিধা পাবেন। গুরুতর আহতরা এককালীন ৫ লাখ টাকা এবং মাসিক ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাবেন, আর যাদের এক অঙ্গহানি হয়েছে, তারা এককালীন ৩ লাখ টাকা এবং মাসিক ১৫ হাজার টাকা ভাতা পাবেন।