খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে ৫০ লাখ পরিবার, ঈদে বিনামূল্যে চাল পাবে ১ কোটি পরিবার
আগামী মার্চ ও এপ্রিল মাসে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৩ লাখ টন চাল বিতরণ করা হবে। প্রতিটি পরিবার ৩০ কেজি চাল পাবে, যা ১৫ টাকা কেজি দরে ৫০ লাখ পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হবে। এছাড়া ঈদের সময় এক কোটি পরিবারকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেওয়া হবে।
সোমবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত প্রথম অধিবেশন শেষে খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এসব তথ্য জানান। অধিবেশনে দুই মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা জানান, রমজান মাসে মোট ৭ লাখ টন খাদ্যপণ্য বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে টিসিবির মাধ্যমে দুই মাসে ১ লাখ টন চাল এবং ওএমএসের মাধ্যমে আরও ১ লাখ টন চাল দেওয়া হবে। এসব উদ্যোগ বাজারের চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবে।
খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, "বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ খাদ্য বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করলেও মূল তদারকির দায়িত্ব ডিসিদের থাকবে। ঢাকা মেট্রোপলিটনে ১২২টি কেন্দ্র ও ৭০টি ট্রাকসহ খাদ্য বিভাগ ও ম্যাজিস্ট্রেটরা তদারকির দায়িত্ব পালন করবেন।"
ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, "আমরা ধীরে ধীরে সনাতনী পদ্ধতি থেকে ডিজিটাল ব্যবস্থায় যাচ্ছি। প্রধান উপদেষ্টা চান, গোটা দেশ ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলে আসুক। এতে ধাপে ধাপে জনগণের হয়রানি কমবে।"
সরকারের এসব পদক্ষেপ রমজান মাসে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নাগরিক সেবা সহজতর করার লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে বলে উপদেষ্টা জানান।
খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিতে ৫০ লাখ পরিবার, ঈদে বিনামূল্যে চাল পাবে ১ কোটি পরিবার
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
আগামী মার্চ ও এপ্রিল মাসে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ৩ লাখ টন চাল বিতরণ করা হবে। প্রতিটি পরিবার ৩০ কেজি চাল পাবে, যা ১৫ টাকা কেজি দরে ৫০ লাখ পরিবারের মধ্যে বিতরণ করা হবে। এছাড়া ঈদের সময় এক কোটি পরিবারকে বিনামূল্যে ১০ কেজি করে চাল দেওয়া হবে।
সোমবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে খাদ্য ও ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত প্রথম অধিবেশন শেষে খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার এসব তথ্য জানান। অধিবেশনে দুই মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উপদেষ্টা জানান, রমজান মাসে মোট ৭ লাখ টন খাদ্যপণ্য বিতরণ করা হবে। এর মধ্যে টিসিবির মাধ্যমে দুই মাসে ১ লাখ টন চাল এবং ওএমএসের মাধ্যমে আরও ১ লাখ টন চাল দেওয়া হবে। এসব উদ্যোগ বাজারের চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবে।
খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, "বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ খাদ্য বিতরণ কার্যক্রম পরিচালনা করলেও মূল তদারকির দায়িত্ব ডিসিদের থাকবে। ঢাকা মেট্রোপলিটনে ১২২টি কেন্দ্র ও ৭০টি ট্রাকসহ খাদ্য বিভাগ ও ম্যাজিস্ট্রেটরা তদারকির দায়িত্ব পালন করবেন।"
ভূমি ব্যবস্থাপনা বিষয়ে উপদেষ্টা বলেন, "আমরা ধীরে ধীরে সনাতনী পদ্ধতি থেকে ডিজিটাল ব্যবস্থায় যাচ্ছি। প্রধান উপদেষ্টা চান, গোটা দেশ ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনায় চলে আসুক। এতে ধাপে ধাপে জনগণের হয়রানি কমবে।"
সরকারের এসব পদক্ষেপ রমজান মাসে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে নাগরিক সেবা সহজতর করার লক্ষ্যে নেওয়া হয়েছে বলে উপদেষ্টা জানান।