রাজধানীর রামপুরা বনশ্রী এলাকায় স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণ ডাকাতির ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের কাছ থেকে লুণ্ঠিত স্বর্ণালংকার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি (মিডিয়া) তালেবুর রহমান এই তথ্য জানিয়েছেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, মো. কাউছার, মো. ফরহাদ, খলিলুর রহমান, মো. সুমন, দুলাল চৌধুরী ও আমিনুল।
ডিবির ডিসি জানায়, শুক্রবার ঢাকা, গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ, বরিশাল, পিরোজপুর ও মাদারীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় তাদের হেফাজত থেকে লুণ্ঠিত স্বর্ণের মধ্যে ৪ ভরি ৯ আনা স্বর্ণ বিক্রিত অর্থের মূল্য বাবদ নগদ ২ লাখ ৪৪ হাজার ৫শ’ টাকা। ঘটনার সময় ব্যবহৃত একটি ৭ পয়েন্ট ৬২ এমএম রিভলবার, ৪ রাউন্ড গুলি ও একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি জানান, ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী। তিনি রামপুরা থানাধীন সি ব্লকের এভিনিউ রোড ৫ এর অলংকার জুয়েলার্স, দোকানের মালিক। প্রতিদিনের মতো তিনি গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে দোকান বন্ধ করে দোকানের ১৬০ ভরি স্বর্ণালংকার যার মূল্য ২ কোটি ৪৭ লাখ ২৪ হাজার টাকা ও নগদ এক লাখ টাকাসহ বাসায় যাচ্ছিলেন।
রাত পৌনে ১১টার দিকে বনশ্রী ডি ব্লকের ৭ নম্বর রোডের ২০ নম্বর বাড়ির নিজ ভাড়া বাসার গেটের সামনে পৌঁছা মাত্র ৩টি মোটরসাইকেল করে ৬ থেকে ৭ জন ডাকাত আগ্নেয়াস্ত্র ও চাপাতি নিয়ে তার পথরোধ করে ।
এরপর তার কাছে থাকা নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়ার সময় ব্যবসায়ী আনোয়ার বাধা দিলে তাকে লক্ষ্য করে ৪ থেকে ৫ রাউন্ড গুলি করে। গুলি তার বাম হাটু ও বাম পায়ের উরুতে বিদ্ধ হয়। এরপরও ডাকাত সদস্যরা চাপাতি দিয়ে তার হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে স্বর্ণলংকার ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে পরে অবস্থার অবনতি দেখে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় গত ২৪শে ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ীর স্ত্রী বাদী হয়ে রামপুরা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃত ডাকাতদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে।
শনিবার, ০৮ মার্চ ২০২৫
রাজধানীর রামপুরা বনশ্রী এলাকায় স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি করে স্বর্ণ ডাকাতির ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের কাছ থেকে লুণ্ঠিত স্বর্ণালংকার ও অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। শনিবার ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি (মিডিয়া) তালেবুর রহমান এই তথ্য জানিয়েছেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, মো. কাউছার, মো. ফরহাদ, খলিলুর রহমান, মো. সুমন, দুলাল চৌধুরী ও আমিনুল।
ডিবির ডিসি জানায়, শুক্রবার ঢাকা, গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ, বরিশাল, পিরোজপুর ও মাদারীপুরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ডাকাতদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় তাদের হেফাজত থেকে লুণ্ঠিত স্বর্ণের মধ্যে ৪ ভরি ৯ আনা স্বর্ণ বিক্রিত অর্থের মূল্য বাবদ নগদ ২ লাখ ৪৪ হাজার ৫শ’ টাকা। ঘটনার সময় ব্যবহৃত একটি ৭ পয়েন্ট ৬২ এমএম রিভলবার, ৪ রাউন্ড গুলি ও একটি মোটর সাইকেল উদ্ধার করা হয়েছে।
ডিবি জানান, ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী। তিনি রামপুরা থানাধীন সি ব্লকের এভিনিউ রোড ৫ এর অলংকার জুয়েলার্স, দোকানের মালিক। প্রতিদিনের মতো তিনি গত ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে দোকান বন্ধ করে দোকানের ১৬০ ভরি স্বর্ণালংকার যার মূল্য ২ কোটি ৪৭ লাখ ২৪ হাজার টাকা ও নগদ এক লাখ টাকাসহ বাসায় যাচ্ছিলেন।
রাত পৌনে ১১টার দিকে বনশ্রী ডি ব্লকের ৭ নম্বর রোডের ২০ নম্বর বাড়ির নিজ ভাড়া বাসার গেটের সামনে পৌঁছা মাত্র ৩টি মোটরসাইকেল করে ৬ থেকে ৭ জন ডাকাত আগ্নেয়াস্ত্র ও চাপাতি নিয়ে তার পথরোধ করে ।
এরপর তার কাছে থাকা নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয়ার সময় ব্যবসায়ী আনোয়ার বাধা দিলে তাকে লক্ষ্য করে ৪ থেকে ৫ রাউন্ড গুলি করে। গুলি তার বাম হাটু ও বাম পায়ের উরুতে বিদ্ধ হয়। এরপরও ডাকাত সদস্যরা চাপাতি দিয়ে তার হাতসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে স্বর্ণলংকার ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। আহত স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে পরে অবস্থার অবনতি দেখে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই ঘটনায় গত ২৪শে ফেব্রুয়ারি ব্যবসায়ীর স্ত্রী বাদী হয়ে রামপুরা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারকৃত ডাকাতদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলাও রয়েছে।