alt

জাতীয়

শ্রম সচিবের হুঁশিয়ারি, ঈদের পর শ্রমিক ছাঁটাই হলে কঠোর ব্যবস্থা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫

ঈদের পর শ্রমিক ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে নতুন করে অস্থিতিশীলতা ও উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে সরকার কঠোর হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শ্রম সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান।

এমন পরিস্থিতি তৈরির চক্রান্ত চলছে বলে সরকারকে গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য দেওয়ার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “এই ধরনের চেষ্টা হলে আইনের কঠোর প্রয়োগ ঘটানো হবে। যারা পোশাক খাত নিয়ে চক্রান্ত করবে তারা দেশের প্রকৃত শত্রু।”

মঙ্গলবার তৈরি পোশাক বিষয়ক ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের (আরএমজি-টিসিসি) সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এমন হুঁশিয়ারি দেন শ্রম সচিব।

বৈঠক শেষে গাজীপুরের পোশাক কারখানা টিএনজেডের চারটি কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। এক্ষেত্রেও বেক্সিমকো গ্রুপের ‘মডেল’ প্রয়োগ করার কথা তুলে ধরেন তিনি।

শ্রমিক ছাঁটাই ও অসন্তোষেরন বিষয়ে তিনি বলেন, “গোয়েন্দা সংস্থা রিপোর্ট দিচ্ছে- ঈদের পর শ্রমিকরা যখন কাজে ঢুকবে তখন বড় ধরনের ছাঁটাই করা হবে, আরেকটা উত্তেজনা তৈরি করা হবে। এই কারণে আজকে মিটিং করেছি। ছাঁটাই করতে হলে আইন অনুযায়ী করতে হবে।”

শিল্প পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন, আর্মি এবং কলকারখানা পরিদপ্তরের স্থানীয় কার্যালয়কে অবহিতকরণ ছাড়া বিধিবহির্ভূতভাবে যদি ছাঁটাই করা হয় তাহলে মালিকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাব। ধরে নেব তিনি এই ছাঁটাই করে শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি করে আরেকবার পানি ঘোলার চেষ্টা করছেন।”

পাশাপাশি ছাঁটাই নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে সরকারের দপ্তরগুলোতে তা জানানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে কেউ রাস্তা দখল করে বিক্ষোভ দেখানোর চেষ্টা করলেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিক্ষোভের অধিকার আছে, রাস্তা ব্লক করার অধিকার নেই। কেউ যদি করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

সাম্প্রতিক শ্রমিক আন্দোলনে ’বিচিত্ররকমের’ উস্কানির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “অনেক শ্রমিক নেতা উস্কানি দিচ্ছে। উস্কানি যারা দিচ্ছে তাদেরকে খুঁজে বের করেছি। তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

শ্রমিকদের অসৎ উদ্দেশ্যের উদাহরণ দিয়ে সচিব বলেন, সোমবার টিএনজেডের শ্রমিকরা কারখানার কাছে সমাবেশ করেছে। তারা এ বৈঠকে না এসে ওখানে সমাবেশ করছে কেন? আবার তারা পানি ঘোলা করবে। সমস্যার সমাধানের জন্য যখন আলোচনা চলছে, তখন আরেক গ্রুপ শ্রমিক বিআরটিসি ডাবল ডেকার বাসে চড়ে এসে শ্রম ভবনের সামনে বসে আছে। এগুলো কেন হবে?

”পুরো বিষয়টা খুব সহজভাবে দেখলে হবে না। এটার পেছনে অনেক বিষয় আছে। একটি পক্ষ আছে যারা চাচ্ছে না যে আমাদের কারখানাগুলো চলুক। তারা পরিকল্পিতভাবে শ্রমিকদের দিয়ে নানা রকম সমস্যা তৈরি করছে। তারা সত্যিকার অর্থে এই দেশের শত্রু। আরএমজিটা ড্যামেজ করা গেলে এই দেশের ক্ষতি করা যাবে। ৪০ লাখ শ্রমিক যদি ভালো থাকে বাংলাদেশ ভালো থাকবে।

’টিএনজেড থাকছে না’

দুই দফায় গাজীপুরের পোশাক কারখানা ‘টিএনজেড অ্যাপারেলসকে’ টাকা দিয়েছে সরকার। কিন্তু কোম্পানিটির চারটি কারখানার শ্রমিকদের বেতন বকেয়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি।

সচিব বলেন, “এই কোম্পানি আর চালানো যাচ্ছে না। নভেম্বরে ১৬ কোটি টাকা দিয়েছি, এখন আবার ১৭ কোটি টাকা বকেয়া হয়েছে। আবার কোরবানিতে ১৫ কোটি টাকা বকেয়া হবে, এটা তো হতে পারে না। সিদ্ধান্ত হয়েছে টিএনজেডের চারটি কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে। এসব কারখানার শ্রমিক সংখ্যা ৩২০০ জন।”

টিএনজেডের ক্ষেত্রে বেক্সিমকো মডেল প্রয়োগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সেখানে ৪০ হাজার শ্রমিকের সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের বকেয়া যেভাবে মালিক পরিশোধ করেছে, টিএনজেডের বকেয়াও মালিক পরিশোধ করবে। তাকে দেশে ফিরতে সাত দিন সময় দেওয়া হয়েছে।

”তার রিবদ্ধে ইন্টারপোলে রেড এলার্ট জারি করব। তার ওপর কোনোরকম ট্রাস্ট রাখতে পারছি না। সে বিদেশে বসে আছে, দেশে আসার লক্ষণ নেই।”

টিএনজেডের সমস্যার সমাধানে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি করার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “তাদের সম্পদ মূল্যায়ন করা হবে। শ্রমিকদের পাওনা কত আছে বের করা হবে। সম্পদ বিক্রি করলে কীভাবে কী হবে সে বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তারা দেবে। আজ থেকে কারখানাটি আমরা হেফাজতে নিয়েছি।”

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

গাবতলী পশুর হাট ইজারায় অনিয়মের খোঁজে ডিএনসিসিতে দুদকের অভিযান

ছবি

খাগড়াছড়িতে সাতটি গ্রামে তীব্র পানির সংকট, দুর্ভোগে সাতশ’ পরিবার

অটোরিকশার ধাক্কায় ছিটকে বাসের নিচে, প্রাণ গেল দুই বাইক আরোহীর

সালমান, মামুন তিন দিনের রিমান্ডে, আনিসুলের দুই দিন

ছবি

ঐক্য গড়তে গণসংহতি ও ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে বৈঠক এনসিপির

ছবি

প্রতিনিয়ত যুদ্ধের হুমকি থাকায় প্রস্তুতি না নিয়ে থাকা সম্ভব হয় না: প্রধান উপদেষ্টা

২০০১ সালে রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার রায় ৮ মে

ছবি

আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎ আমদানিতে শুল্ক ফাঁকির অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক

পাল্টা শুল্ক ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে চটাবো না: অর্থ উপদেষ্টা

ছবি

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ইসির ‘আশু বাস্তবায়নযোগ্য’ সুপারিশ সরকারের কাছে

চার মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত আড়াই হাজার, মৃত্যু ২০

জ্বালানি তেলের দাম কমলো লিটারে ১ টাকা

ছবি

দুপুরে চিন্ময়ের জামিন, বিকেলে স্থগিত; বারবার শুনানি

ছবি

বৃহস্পতিবার মে দিবস

নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন বাতিলে সরকারকে কঠোর হুঁশিয়ারি ধর্মভিত্তিক দলগুলোর

রাখাইনে মানবিক সহায়তা পাঠাতে দু’দেশেরই ‘অনুমতি লাগবে’: জাতিসংঘ

ছবি

চট্টগ্রাম বন্দরে বিদেশি বিনিয়োগ নিষ্পত্তিতে দ্রুত পদক্ষেপের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

ছবি

রাখাইনে সহায়তা পাঠাতে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততায় বাংলাদেশ-মায়ানমারের অনুমতির প্রয়োজন: জাতিসংঘ

ছবি

লক্ষ্যভিত্তিক বাজেট প্রণয়নের পরিকল্পনা সরকারের: বাণিজ্য উপদেষ্টা

হত্যাচেষ্টা মামলা: অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমান ৭ দিনের রিমান্ডে

ছবি

হত্যাচেষ্টা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়েছে পুলিশ

ছবি

সাংবাদিকতার দায়িত্ব-নৈতিকতা বিষয়ে আইন হওয়া প্রয়োজন: তথ্য উপদেষ্টা

ছবি

রাখাইনে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তার প্রস্তাবে অন্তর্বর্তী সরকারে সমর্থনের কথা জানালেন খলিল

ছবি

আদানির সঙ্গে ‘এনবিআরকে পাশ কাটিয়ে’ চুক্তি: সাবেক মুখ্যসচিব কায়কাউসের বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত শুরু

ছবি

উপদেষ্টা ফারুকীকে প্রশ্ন, দীপ্ত টিভির খবর সাময়িক বন্ধ, চাকরি হারালেন ৩ চ্যানেলের সাংবাদিক

রাজনৈতিক দলের সমর্থন না পেলে সব কাজ নিষ্ফল: সিইসি

ছবি

যশোরে বোরো ধান কাদা পানিতে একাকার

ব্যাগসহ নারীকে টেনেহিঁচড়ে আহত: আদালতের স্বপ্রণোদিত মামলা

ছবি

চট্টগ্রাম বিআরটিএ: অকেজো যন্ত্র, খালি চোখে হয় ফিটনেস পরীক্ষা

ছবি

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর, পুলিশে সোপর্দ

ছবি

‘বেশি ঋণ করে ‘গণি মিয়ার’ মতো সমস্যায় পড়তে চাই না’

প্রচ্ছায়ার ৮ পরিচালকের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

পুলিশের জন্য বিশ্বমানের ট্রেনিং ইনস্টিটিউট করার পরিকল্পনা

প্রথম হজ ফ্লাইট: ৪১৪ যাত্রী নিয়ে সৌদি পৌঁছেছে বিমান বাংলাদেশ

ছবি

৬ দফা দাবিতে কারিগরি শিক্ষার্থীদের ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি

tab

জাতীয়

শ্রম সচিবের হুঁশিয়ারি, ঈদের পর শ্রমিক ছাঁটাই হলে কঠোর ব্যবস্থা

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

মঙ্গলবার, ০৮ এপ্রিল ২০২৫

ঈদের পর শ্রমিক ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে নতুন করে অস্থিতিশীলতা ও উত্তেজনা সৃষ্টির চেষ্টা করা হলে সরকার কঠোর হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শ্রম সচিব এএইচএম সফিকুজ্জামান।

এমন পরিস্থিতি তৈরির চক্রান্ত চলছে বলে সরকারকে গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য দেওয়ার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “এই ধরনের চেষ্টা হলে আইনের কঠোর প্রয়োগ ঘটানো হবে। যারা পোশাক খাত নিয়ে চক্রান্ত করবে তারা দেশের প্রকৃত শত্রু।”

মঙ্গলবার তৈরি পোশাক বিষয়ক ত্রিপক্ষীয় পরামর্শ পরিষদের (আরএমজি-টিসিসি) সভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে এমন হুঁশিয়ারি দেন শ্রম সচিব।

বৈঠক শেষে গাজীপুরের পোশাক কারখানা টিএনজেডের চারটি কারখানা বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাও বলেন তিনি। এক্ষেত্রেও বেক্সিমকো গ্রুপের ‘মডেল’ প্রয়োগ করার কথা তুলে ধরেন তিনি।

শ্রমিক ছাঁটাই ও অসন্তোষেরন বিষয়ে তিনি বলেন, “গোয়েন্দা সংস্থা রিপোর্ট দিচ্ছে- ঈদের পর শ্রমিকরা যখন কাজে ঢুকবে তখন বড় ধরনের ছাঁটাই করা হবে, আরেকটা উত্তেজনা তৈরি করা হবে। এই কারণে আজকে মিটিং করেছি। ছাঁটাই করতে হলে আইন অনুযায়ী করতে হবে।”

শিল্প পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন, আর্মি এবং কলকারখানা পরিদপ্তরের স্থানীয় কার্যালয়কে অবহিতকরণ ছাড়া বিধিবহির্ভূতভাবে যদি ছাঁটাই করা হয় তাহলে মালিকের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাব। ধরে নেব তিনি এই ছাঁটাই করে শ্রমিক অসন্তোষ তৈরি করে আরেকবার পানি ঘোলার চেষ্টা করছেন।”

পাশাপাশি ছাঁটাই নিয়ে কোনো অভিযোগ থাকলে সরকারের দপ্তরগুলোতে তা জানানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে কেউ রাস্তা দখল করে বিক্ষোভ দেখানোর চেষ্টা করলেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিক্ষোভের অধিকার আছে, রাস্তা ব্লক করার অধিকার নেই। কেউ যদি করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

সাম্প্রতিক শ্রমিক আন্দোলনে ’বিচিত্ররকমের’ উস্কানির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “অনেক শ্রমিক নেতা উস্কানি দিচ্ছে। উস্কানি যারা দিচ্ছে তাদেরকে খুঁজে বের করেছি। তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

শ্রমিকদের অসৎ উদ্দেশ্যের উদাহরণ দিয়ে সচিব বলেন, সোমবার টিএনজেডের শ্রমিকরা কারখানার কাছে সমাবেশ করেছে। তারা এ বৈঠকে না এসে ওখানে সমাবেশ করছে কেন? আবার তারা পানি ঘোলা করবে। সমস্যার সমাধানের জন্য যখন আলোচনা চলছে, তখন আরেক গ্রুপ শ্রমিক বিআরটিসি ডাবল ডেকার বাসে চড়ে এসে শ্রম ভবনের সামনে বসে আছে। এগুলো কেন হবে?

”পুরো বিষয়টা খুব সহজভাবে দেখলে হবে না। এটার পেছনে অনেক বিষয় আছে। একটি পক্ষ আছে যারা চাচ্ছে না যে আমাদের কারখানাগুলো চলুক। তারা পরিকল্পিতভাবে শ্রমিকদের দিয়ে নানা রকম সমস্যা তৈরি করছে। তারা সত্যিকার অর্থে এই দেশের শত্রু। আরএমজিটা ড্যামেজ করা গেলে এই দেশের ক্ষতি করা যাবে। ৪০ লাখ শ্রমিক যদি ভালো থাকে বাংলাদেশ ভালো থাকবে।

’টিএনজেড থাকছে না’

দুই দফায় গাজীপুরের পোশাক কারখানা ‘টিএনজেড অ্যাপারেলসকে’ টাকা দিয়েছে সরকার। কিন্তু কোম্পানিটির চারটি কারখানার শ্রমিকদের বেতন বকেয়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনি।

সচিব বলেন, “এই কোম্পানি আর চালানো যাচ্ছে না। নভেম্বরে ১৬ কোটি টাকা দিয়েছি, এখন আবার ১৭ কোটি টাকা বকেয়া হয়েছে। আবার কোরবানিতে ১৫ কোটি টাকা বকেয়া হবে, এটা তো হতে পারে না। সিদ্ধান্ত হয়েছে টিএনজেডের চারটি কারখানাই বন্ধ করে দেওয়া হবে। এসব কারখানার শ্রমিক সংখ্যা ৩২০০ জন।”

টিএনজেডের ক্ষেত্রে বেক্সিমকো মডেল প্রয়োগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, সেখানে ৪০ হাজার শ্রমিকের সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। বেক্সিমকো গ্রুপের শ্রমিকদের বকেয়া যেভাবে মালিক পরিশোধ করেছে, টিএনজেডের বকেয়াও মালিক পরিশোধ করবে। তাকে দেশে ফিরতে সাত দিন সময় দেওয়া হয়েছে।

”তার রিবদ্ধে ইন্টারপোলে রেড এলার্ট জারি করব। তার ওপর কোনোরকম ট্রাস্ট রাখতে পারছি না। সে বিদেশে বসে আছে, দেশে আসার লক্ষণ নেই।”

টিএনজেডের সমস্যার সমাধানে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি করার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, “তাদের সম্পদ মূল্যায়ন করা হবে। শ্রমিকদের পাওনা কত আছে বের করা হবে। সম্পদ বিক্রি করলে কীভাবে কী হবে সে বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট তারা দেবে। আজ থেকে কারখানাটি আমরা হেফাজতে নিয়েছি।”

back to top