ফিলিস্তিনের পক্ষে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে এসেছে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন। আগে পরিকল্পনা ছিল, শনিবার বিকেল ৩টায় শাহবাগ থেকে মিছিল শুরু হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত যাবে। তবে পরবর্তীতে জানানো হয়েছে, কর্মসূচি শেষ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের মাধ্যমে। মানিক মিয়া অভিমুখে আর যাওয়া হবে না।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ইসলামি সংগঠন এবং ব্যক্তিদের উদ্যোগে এই কর্মসূচি আয়োজন করা হয়েছে। আয়োজনের সমন্বয় করছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম, যাদের ফেইসবুক ইভেন্টে ইতিমধ্যেই ৭৩ হাজার মানুষ ‘আগ্রহ’ প্রকাশ করেছেন এবং ৬ হাজার ৩০০ জন সরাসরি অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন।
সংগঠকরা জানিয়েছেন, এই কর্মসূচিকে ঢাকায় ফিলিস্তিনের পক্ষে সবচেয়ে বড় সংহতির প্রকাশ হিসেবে ধরা হচ্ছে। সবাইকে দল-মত নির্বিশেষে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুহাম্মাদ আবদুল মালেক গণজমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন।
ঢাকায় চলমান বিনিয়োগ সম্মেলন ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা বিবেচনায় নিয়েই রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যম সমন্বয়ক শেখ ফজলুল করীম মারুফ জানিয়েছেন, কাল দুপুর ২টা থেকে পাঁচটি স্থান—বাংলামোটর, কাকরাইল মোড়, জিরো পয়েন্ট, বকশিবাজার মোড় ও নীলক্ষেত মোড়—থেকে মিছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করবে।
সংগঠকদের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শনিবার টিএসসির মেট্রোস্টেশন বন্ধ থাকবে এবং পরীক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য রাস্তাগুলো খোলা রাখা হবে। গণজমায়েতে অংশগ্রহণকারীদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী (পানি, ছাতা, মাস্ক) সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, অংশগ্রহণকারীদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন ব্যানার, কেবল বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহন এবং অপতৎপরতা ঠেকাতে সক্রিয় থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গণজমায়েতে বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতির ঘোষণাপত্র পাঠ এবং ইসরায়েলি স্বার্থবিরোধী পণ্যের বর্জনের শপথ নেওয়ার কর্মসূচি রয়েছে। আয়োজন শেষ হবে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে।
এদিকে, ফেইসবুক পেজে এই কর্মসূচির পক্ষে সংহতি জানিয়ে বিভিন্ন রাজনীতিক, ইসলামি চিন্তাবিদ, তারকা ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদের ভিডিও বার্তা পোস্ট করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামি আন্দোলনের সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু, খেলাফত মজলিসের আহমদ আবদুল কাদের, মামুনুল হক, নুরুল হক নুর, মাহমুদুর রহমান, আয়মান সাদিক, ডা. জাহাঙ্গীর কবির, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, এনায়েত চৌধুরীসহ অনেকে।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
ফিলিস্তিনের পক্ষে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে এসেছে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন। আগে পরিকল্পনা ছিল, শনিবার বিকেল ৩টায় শাহবাগ থেকে মিছিল শুরু হয়ে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ পর্যন্ত যাবে। তবে পরবর্তীতে জানানো হয়েছে, কর্মসূচি শেষ হবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজমায়েতের মাধ্যমে। মানিক মিয়া অভিমুখে আর যাওয়া হবে না।
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, এবি পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও ইসলামি সংগঠন এবং ব্যক্তিদের উদ্যোগে এই কর্মসূচি আয়োজন করা হয়েছে। আয়োজনের সমন্বয় করছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট, বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম, যাদের ফেইসবুক ইভেন্টে ইতিমধ্যেই ৭৩ হাজার মানুষ ‘আগ্রহ’ প্রকাশ করেছেন এবং ৬ হাজার ৩০০ জন সরাসরি অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন।
সংগঠকরা জানিয়েছেন, এই কর্মসূচিকে ঢাকায় ফিলিস্তিনের পক্ষে সবচেয়ে বড় সংহতির প্রকাশ হিসেবে ধরা হচ্ছে। সবাইকে দল-মত নির্বিশেষে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হয়েছে। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুহাম্মাদ আবদুল মালেক গণজমায়েতে সভাপতিত্ব করবেন।
ঢাকায় চলমান বিনিয়োগ সম্মেলন ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি পরীক্ষা বিবেচনায় নিয়েই রুট পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যম সমন্বয়ক শেখ ফজলুল করীম মারুফ জানিয়েছেন, কাল দুপুর ২টা থেকে পাঁচটি স্থান—বাংলামোটর, কাকরাইল মোড়, জিরো পয়েন্ট, বকশিবাজার মোড় ও নীলক্ষেত মোড়—থেকে মিছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে প্রবেশ করবে।
সংগঠকদের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, শনিবার টিএসসির মেট্রোস্টেশন বন্ধ থাকবে এবং পরীক্ষার্থীদের চলাচলের জন্য রাস্তাগুলো খোলা রাখা হবে। গণজমায়েতে অংশগ্রহণকারীদের ব্যক্তিগত প্রয়োজনীয় সামগ্রী (পানি, ছাতা, মাস্ক) সঙ্গে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এছাড়া, অংশগ্রহণকারীদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও স্বেচ্ছাসেবকদের সহযোগিতা করার অনুরোধ জানানো হয়েছে। রাজনৈতিক প্রতীকবিহীন ব্যানার, কেবল বাংলাদেশ ও ফিলিস্তিনের পতাকা বহন এবং অপতৎপরতা ঠেকাতে সক্রিয় থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।
গণজমায়েতে বাংলা, ইংরেজি ও আরবি ভাষায় ফিলিস্তিনের পক্ষে সংহতির ঘোষণাপত্র পাঠ এবং ইসরায়েলি স্বার্থবিরোধী পণ্যের বর্জনের শপথ নেওয়ার কর্মসূচি রয়েছে। আয়োজন শেষ হবে দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে।
এদিকে, ফেইসবুক পেজে এই কর্মসূচির পক্ষে সংহতি জানিয়ে বিভিন্ন রাজনীতিক, ইসলামি চিন্তাবিদ, তারকা ও জনপ্রিয় ব্যক্তিত্বদের ভিডিও বার্তা পোস্ট করা হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছেন জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, ইসলামি আন্দোলনের সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, এবি পার্টির মজিবুর রহমান মঞ্জু, খেলাফত মজলিসের আহমদ আবদুল কাদের, মামুনুল হক, নুরুল হক নুর, মাহমুদুর রহমান, আয়মান সাদিক, ডা. জাহাঙ্গীর কবির, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, এনায়েত চৌধুরীসহ অনেকে।