ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নির্মিত দুটি প্রতীকী মোটিফে আগুন লেগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ ও ‘শান্তির পায়রা’।
আজ শনিবার ভোরে চারুকলা অনুষদের সামনে মোটিফ তৈরির স্থানেই আগুন লাগে। এতে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফটি পুরোপুরি পুড়ে যায়। ‘শান্তির পায়রা’ মোটিফটিও আংশিকভাবে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ জানান, ভোর ৪টা ৪৫ থেকে ৫টার মধ্যে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সময় দায়িত্বরত মোবাইল টিমের সদস্যরা ফজরের নামাজে গিয়েছিলেন। সেই সুযোগেই কেউ আগুন লাগাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম আগুনে দুইটি মোটিফ পুড়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “ভোরে আগুন লেগেছে এবং এতে দুটি মোটিফ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।”
এবারের নববর্ষের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। এই প্রতিপাদ্য ধারণ করেই মূল মোটিফ হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল ২০ ফুট উচ্চতার ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’। বাঁশ ও বেত দিয়ে নির্মিত এই মুখাবয়বে দেখা যায় দাঁতাল মুখ, বিশাল নাক, খাঁড়া চারটি শিং এবং আতঙ্কিত চোখ।
এটি একটি প্রতীকী শিল্পকর্ম হলেও, অনেকেই এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিচ্ছবি হিসেবে কল্পনা করছেন বলে জানা যায়।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে নির্মিত দুটি প্রতীকী মোটিফে আগুন লেগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ ও ‘শান্তির পায়রা’।
আজ শনিবার ভোরে চারুকলা অনুষদের সামনে মোটিফ তৈরির স্থানেই আগুন লাগে। এতে ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’ মোটিফটি পুরোপুরি পুড়ে যায়। ‘শান্তির পায়রা’ মোটিফটিও আংশিকভাবে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. সাইফুদ্দিন আহমেদ জানান, ভোর ৪টা ৪৫ থেকে ৫টার মধ্যে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সময় দায়িত্বরত মোবাইল টিমের সদস্যরা ফজরের নামাজে গিয়েছিলেন। সেই সুযোগেই কেউ আগুন লাগাতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চারুকলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আজহারুল ইসলাম আগুনে দুইটি মোটিফ পুড়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “ভোরে আগুন লেগেছে এবং এতে দুটি মোটিফ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।”
এবারের নববর্ষের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। এই প্রতিপাদ্য ধারণ করেই মূল মোটিফ হিসেবে তৈরি করা হয়েছিল ২০ ফুট উচ্চতার ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’। বাঁশ ও বেত দিয়ে নির্মিত এই মুখাবয়বে দেখা যায় দাঁতাল মুখ, বিশাল নাক, খাঁড়া চারটি শিং এবং আতঙ্কিত চোখ।
এটি একটি প্রতীকী শিল্পকর্ম হলেও, অনেকেই এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিচ্ছবি হিসেবে কল্পনা করছেন বলে জানা যায়।