কুড়িগ্রাম ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে চোরাই ঔষুধসহ দুইজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। এ সময় অভিযুক্তদের সহায়তার অভিযোগে এক চিকিৎসককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায় সেনাবাহিনী।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার ১২ এপ্রিল বিকেলে হাসপাতাল চত্বর থেকে হাসপাতালের সরবরাহ করা ৫০টি স্লিপের নেয়া ১৪ প্রকারের ৯৬৫ পিচ টেবলেটসহ দু’জনকে আটক করে সেনাবাহিনী।
আটককৃতরা হলেন উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট এলাকার মৃত আব্দুল বারেকের ছেলে হামিদুল হক ও সদরের পাটেশ্বরী এলাকার হানিফ আলীর মেয়ে হামিদা বেগম।
এ সময় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে স্লিপ দেয়ার অভিযোগে
হাসপাতালের (ইউনানী) মেডিকেল অফিসার ডা. ওবায়দুল হককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ক্যাম্পে নিয়ে যায় সেনাবাহিনী।
সেনাবাহিনীর কুড়িগ্রাম ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন সাফায়েত হোসেন জানান, গোপনে অভিযান চালানোর সময় হাসপাতাল চত্বর থেকে সরকারি ঔষুধসহ এক পুরুষ ও এক নারীকে আটক করা হয়েছে। তাদের নিকট হাসপাতালের বিভিন্ন প্রকারের ৯৬৫ পিচ টেবলেটসহ ঔষুধ নেয়ার ৫০টি স্লিপ উদ্ধার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর চিকিৎসকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া না গেলে তাকে ছেড়ে দেয়া হবে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শহিদুল্লাহ জনবল সংকটের কারণে ঔষুধ চুরির ঘটনা ঘটেছে। ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা না ঘটে সেজন্য সচেতন হওয়ার কথা জানান তিনি। আর হাসপাতালের কারো সংশ্লিষ্টতা থাকলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়ার কথাও জানান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক।
শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
কুড়িগ্রাম ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে চোরাই ঔষুধসহ দুইজনকে আটক করেছে সেনাবাহিনী। এ সময় অভিযুক্তদের সহায়তার অভিযোগে এক চিকিৎসককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে যায় সেনাবাহিনী।
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার ১২ এপ্রিল বিকেলে হাসপাতাল চত্বর থেকে হাসপাতালের সরবরাহ করা ৫০টি স্লিপের নেয়া ১৪ প্রকারের ৯৬৫ পিচ টেবলেটসহ দু’জনকে আটক করে সেনাবাহিনী।
আটককৃতরা হলেন উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের মোল্লারহাট এলাকার মৃত আব্দুল বারেকের ছেলে হামিদুল হক ও সদরের পাটেশ্বরী এলাকার হানিফ আলীর মেয়ে হামিদা বেগম।
এ সময় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উপস্থিতিতে স্লিপ দেয়ার অভিযোগে
হাসপাতালের (ইউনানী) মেডিকেল অফিসার ডা. ওবায়দুল হককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ক্যাম্পে নিয়ে যায় সেনাবাহিনী।
সেনাবাহিনীর কুড়িগ্রাম ক্যাম্প কমান্ডার ক্যাপ্টেন সাফায়েত হোসেন জানান, গোপনে অভিযান চালানোর সময় হাসপাতাল চত্বর থেকে সরকারি ঔষুধসহ এক পুরুষ ও এক নারীকে আটক করা হয়েছে। তাদের নিকট হাসপাতালের বিভিন্ন প্রকারের ৯৬৫ পিচ টেবলেটসহ ঔষুধ নেয়ার ৫০টি স্লিপ উদ্ধার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। আর চিকিৎসকের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া না গেলে তাকে ছেড়ে দেয়া হবে।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. শহিদুল্লাহ জনবল সংকটের কারণে ঔষুধ চুরির ঘটনা ঘটেছে। ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনা না ঘটে সেজন্য সচেতন হওয়ার কথা জানান তিনি। আর হাসপাতালের কারো সংশ্লিষ্টতা থাকলে তার বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়ার কথাও জানান হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক।