রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় বাসের চাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, যানবাহনে ঠাসা ধীর গতির রাস্তায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা সজোরে এসে মোটরসাইকেলগুলোকে ধাক্কা দিলে আরোহীরা বাসের তলায় গিয়ে পড়েন। নিহতরা হচ্ছেন-নারায়ণগঞ্জের মুড়াপাড়া ডিগ্রি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র আব্দুল্লাহ আল নোমান (২১) ও নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পাভেল মিয়া (২০)।
খিলগাঁও থানার ওসি দাউদ হোসেন বলেন, মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ‘এ বিষয়ে তদন্ত চলছে, আমরা ঘটনাস্থলের ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে তিনি বলেন, ‘একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যান। পরে মিয়ামি পরিবহনের একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে মোটরসাইকেল চালক আব্দুল্লাহ আল নোমান ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পাভেল নামে মোটরসাইকেলের আরেক আরোহীকে গুরুতর আহত অবস্থায় ফরাজী হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন।’
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ভাড়ার মোটরসাইকেল চালক টিপু সুলতান বলেন, সরু রাস্তাটি ছিল যানবাহনে ঠাসা। এ রাস্তায় দু’দিক থেকেই যানবাহন চলাচল করে, খুব ধীরে ধীরে চলতে হচ্ছিল। তখন হয়ত ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটারের মধ্যে গতি ছিল। ‘হঠাৎই একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে এসে ধাক্কা দিলে মোটরসাইকেলটি পড়ে যায়। আর আরোহীরা পাশে চলতে থাকা বাসের তলে পড়ে চাকায় পিষ্ট হন। পরে লোকজন অটোরিকশাটি জব্দ করে।’
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় বাসের চাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছেন, যানবাহনে ঠাসা ধীর গতির রাস্তায় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা সজোরে এসে মোটরসাইকেলগুলোকে ধাক্কা দিলে আরোহীরা বাসের তলায় গিয়ে পড়েন। নিহতরা হচ্ছেন-নারায়ণগঞ্জের মুড়াপাড়া ডিগ্রি কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক প্রথম বর্ষের ছাত্র আব্দুল্লাহ আল নোমান (২১) ও নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পাভেল মিয়া (২০)।
খিলগাঁও থানার ওসি দাউদ হোসেন বলেন, মৃতদেহ দুটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ‘এ বিষয়ে তদন্ত চলছে, আমরা ঘটনাস্থলের ফুটেজ সংগ্রহের চেষ্টা করছি।’
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে তিনি বলেন, ‘একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যান। পরে মিয়ামি পরিবহনের একটি বাস তাদের চাপা দেয়। এতে মোটরসাইকেল চালক আব্দুল্লাহ আল নোমান ঘটনাস্থলেই নিহত হন। পাভেল নামে মোটরসাইকেলের আরেক আরোহীকে গুরুতর আহত অবস্থায় ফরাজী হাসপাতালে নেয়ার পর ডাক্তাররা মৃত ঘোষণা করেন।’
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ভাড়ার মোটরসাইকেল চালক টিপু সুলতান বলেন, সরু রাস্তাটি ছিল যানবাহনে ঠাসা। এ রাস্তায় দু’দিক থেকেই যানবাহন চলাচল করে, খুব ধীরে ধীরে চলতে হচ্ছিল। তখন হয়ত ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটারের মধ্যে গতি ছিল। ‘হঠাৎই একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণহীনভাবে এসে ধাক্কা দিলে মোটরসাইকেলটি পড়ে যায়। আর আরোহীরা পাশে চলতে থাকা বাসের তলে পড়ে চাকায় পিষ্ট হন। পরে লোকজন অটোরিকশাটি জব্দ করে।’