ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গা অন্তর্ভুক্তি ঠেকাতে কক্সবাজারসহ দেশের বিশেষ ৫৬ উপজেলায় কঠোর তৎপরতা চালাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রতারণার মাধ্যমে কেউ তালিকাভুক্ত হলেও তাদের চিহ্নিত করে বাদ দেওয়ার কাজ চলছে নিয়মিত।
বুধবার চতুর্থ কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি বলেন, কক্সবাজারের প্রতিটি ইউনিয়নের ভোটার তালিকা যাচাই করে রোহিঙ্গা শনাক্ত হলে তাদের বাদ দেওয়া হবে। এরই মধ্যে ইউনিয়নভিত্তিক যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিশনার জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী রোহিঙ্গা ভোটার ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।তারপরও কেউ প্রতারণা করে ঢুকে গেলে, তাদের প্রতিদিনই বাদ দেওয়ার কাজ চলছে।
জাতীয় তথ্যভাণ্ডারে বর্তমানে ১২ কোটি ৩৭ লাখের বেশি ভোটারের তথ্য রয়েছে। হালনাগাদের অংশ হিসেবে প্রায় অর্ধকোটি নতুন ভোটারের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, অটোমেটিক ফিঙ্গার আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এএফআইএস) ব্যবহার করে রোহিঙ্গা জালিয়াতি ঠেকানো হচ্ছে। এ কাজে সহায়তা দিচ্ছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর, যারা কক্সবাজারের নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তথ্যভাণ্ডার ইসিকে ব্যবহার করতে দিচ্ছে।
একইসঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধন সহজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বয়স কমানোর আবেদন নিরুৎসাহিত করা হবে এবং পরিচয় পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কঠোর যাচাই হবে বলে জানান কমিশনার সানাউল্লাহ।
তিনি বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা ও ডেটা স্বচ্ছতার স্বার্থেই এই ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫
ভোটার তালিকায় রোহিঙ্গা অন্তর্ভুক্তি ঠেকাতে কক্সবাজারসহ দেশের বিশেষ ৫৬ উপজেলায় কঠোর তৎপরতা চালাচ্ছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রতারণার মাধ্যমে কেউ তালিকাভুক্ত হলেও তাদের চিহ্নিত করে বাদ দেওয়ার কাজ চলছে নিয়মিত।
বুধবার চতুর্থ কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি বলেন, কক্সবাজারের প্রতিটি ইউনিয়নের ভোটার তালিকা যাচাই করে রোহিঙ্গা শনাক্ত হলে তাদের বাদ দেওয়া হবে। এরই মধ্যে ইউনিয়নভিত্তিক যাচাই-বাছাই কমিটি গঠন করা হয়েছে।
কমিশনার জানান, আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী রোহিঙ্গা ভোটার ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।তারপরও কেউ প্রতারণা করে ঢুকে গেলে, তাদের প্রতিদিনই বাদ দেওয়ার কাজ চলছে।
জাতীয় তথ্যভাণ্ডারে বর্তমানে ১২ কোটি ৩৭ লাখের বেশি ভোটারের তথ্য রয়েছে। হালনাগাদের অংশ হিসেবে প্রায় অর্ধকোটি নতুন ভোটারের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
ইসি কর্মকর্তারা জানান, অটোমেটিক ফিঙ্গার আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এএফআইএস) ব্যবহার করে রোহিঙ্গা জালিয়াতি ঠেকানো হচ্ছে। এ কাজে সহায়তা দিচ্ছে জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর, যারা কক্সবাজারের নিবন্ধিত রোহিঙ্গাদের তথ্যভাণ্ডার ইসিকে ব্যবহার করতে দিচ্ছে।
একইসঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধন সহজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। বয়স কমানোর আবেদন নিরুৎসাহিত করা হবে এবং পরিচয় পরিবর্তনের ক্ষেত্রে কঠোর যাচাই হবে বলে জানান কমিশনার সানাউল্লাহ।
তিনি বলেন, জাতীয় নিরাপত্তা ও ডেটা স্বচ্ছতার স্বার্থেই এই ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে।