গণঅভ্যুত্থানের সময়ে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র। মানবাধিকার সংস্থাটি একে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত’ বলছে।
বেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতি, এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায়ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আসক বলেছে, ‘স্বাধীন সাংবাদিকতা ও সাংবাদিকদের নির্বিঘ্নে পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে এ ধরনের মামলা কিংবা চাকরিচ্যুতির ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত।’
আর বুধবার ঢাকায় অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানকে মারধর করে পুলিশের কাছে দেওয়ার ঘটনাকে আসক ‘বেআইনি মব কর্তৃক আক্রান্ত’ ও ‘অত্যন্ত নিন্দনীয়’ বলে উল্লেখ করেছে।
"সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করেছি চলচ্চিত্র ও নাট্য অভিনয় শিল্পীদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদানে বাধা প্রদানের ঘটনা ঘটেছে। এমনকি এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়নি। বরং বেআইনি ‘মব’ তৈরি করে নাগরিকের মর্যাদা হানি ও স্বাধীন চলাফেরায় হস্তক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে," বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করে মানবাধিকার সংস্থাটি।
সংস্থাটি বলছে, "পরিস্থিতি উত্তরণে সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট বলে দৃশ্যমান নয়।” সংস্থাটি উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছে, “এ ধরনের ঘটনা সুশাসন ও মানবাধিকারের পরিপন্থী।”
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫
গণঅভ্যুত্থানের সময়ে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র। মানবাধিকার সংস্থাটি একে ‘অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত’ বলছে।
বেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতি, এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায়ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আসক বলেছে, ‘স্বাধীন সাংবাদিকতা ও সাংবাদিকদের নির্বিঘ্নে পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে এ ধরনের মামলা কিংবা চাকরিচ্যুতির ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অপ্রত্যাশিত।’
আর বুধবার ঢাকায় অভিনেতা সিদ্দিকুর রহমানকে মারধর করে পুলিশের কাছে দেওয়ার ঘটনাকে আসক ‘বেআইনি মব কর্তৃক আক্রান্ত’ ও ‘অত্যন্ত নিন্দনীয়’ বলে উল্লেখ করেছে।
"সম্প্রতি আমরা লক্ষ্য করেছি চলচ্চিত্র ও নাট্য অভিনয় শিল্পীদের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদানে বাধা প্রদানের ঘটনা ঘটেছে। এমনকি এই ধরনের কর্মকাণ্ডে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়নি। বরং বেআইনি ‘মব’ তৈরি করে নাগরিকের মর্যাদা হানি ও স্বাধীন চলাফেরায় হস্তক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে," বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করে মানবাধিকার সংস্থাটি।
সংস্থাটি বলছে, "পরিস্থিতি উত্তরণে সরকারের পদক্ষেপ যথেষ্ট বলে দৃশ্যমান নয়।” সংস্থাটি উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছে, “এ ধরনের ঘটনা সুশাসন ও মানবাধিকারের পরিপন্থী।”