একটানা তিন দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় বিরাজ করছে।
এই জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। শনিবার,(১০ মে ২০২৫) ৩ টায় জেলার ও সারাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিল ২৩ শতাংশ। যা চলতি মৌসুমেরও সর্বোচ্চ। এ নিয়ে টানা তিন দিন জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে।
তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে। দিনের বেশির ভাগ সময় রাস্তাঘাট জনমানবশূন্য থাকছে। যানবাহন চলাচলও কমেছে অন্য দিনের তুলনায়। খেটে খাওয়া দিনমজুর, কৃষক, শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের মানুষেরা এই তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করেই জীবিকার টানে কাজের সন্ধানে বের হচ্ছেন। অনেকে কাজ পাচ্ছেন না। আবার কেউ কেউ কাজ পেলেও অতিরিক্ত গরমে অল্পতেই হাপিয়ে উঠছেন। সড়কের আশপাশে গড়ে ওঠা খোলা শরবতের দোকানে ভিড় দেখা গেছে মানুষের।
শহরের কোর্ট মোড় এলাকার ইজিবাইক চালক আবুল কালাম বলেন, তীব্র গরমে সেই সকাল থেকে কাজের সন্ধানে বের হয়েছি। রাস্তাঘাটে যাত্রী নেই একেবারেই। শুধু শুধু ফাঁকা সড়কে ঘোরাঘুরি করছি। এখন গাছের নিচে বসে বিশ্রাম নিচ্ছি।
শরবতের দোকানি মিল্টন হাসান বলেন, তৃষ্ণার্ত মানুষেরা শরবত পান করছেন। তবুও অন্য দিনের তুলনায় আজ রাস্তাঘাটে সাধারন মানুষের সংখ্যা তুলনামূলক কম।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আলতাফ হোসেন জানান, দিনে দিনে জেলার তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। আগামী আরও দুই দিন তাপমাত্রা বাড়তে পারে। এ সময়ে রাত ও দিনের তাপমাত্রার খুব বেশি পার্থক্য থাকবে না। আগামী ১৩ মে’র পর বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
একটানা তিন দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় বিরাজ করছে।
এই জেলার ওপর দিয়ে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে চলছে। শনিবার,(১০ মে ২০২৫) ৩ টায় জেলার ও সারাদেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ছিল ২৩ শতাংশ। যা চলতি মৌসুমেরও সর্বোচ্চ। এ নিয়ে টানা তিন দিন জেলার ওপর দিয়ে তাপপ্রবাহ বয়ে চলেছে।
তীব্র গরমে জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠেছে। দিনের বেশির ভাগ সময় রাস্তাঘাট জনমানবশূন্য থাকছে। যানবাহন চলাচলও কমেছে অন্য দিনের তুলনায়। খেটে খাওয়া দিনমজুর, কৃষক, শ্রমিকসহ নিম্ন আয়ের মানুষেরা এই তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করেই জীবিকার টানে কাজের সন্ধানে বের হচ্ছেন। অনেকে কাজ পাচ্ছেন না। আবার কেউ কেউ কাজ পেলেও অতিরিক্ত গরমে অল্পতেই হাপিয়ে উঠছেন। সড়কের আশপাশে গড়ে ওঠা খোলা শরবতের দোকানে ভিড় দেখা গেছে মানুষের।
শহরের কোর্ট মোড় এলাকার ইজিবাইক চালক আবুল কালাম বলেন, তীব্র গরমে সেই সকাল থেকে কাজের সন্ধানে বের হয়েছি। রাস্তাঘাটে যাত্রী নেই একেবারেই। শুধু শুধু ফাঁকা সড়কে ঘোরাঘুরি করছি। এখন গাছের নিচে বসে বিশ্রাম নিচ্ছি।
শরবতের দোকানি মিল্টন হাসান বলেন, তৃষ্ণার্ত মানুষেরা শরবত পান করছেন। তবুও অন্য দিনের তুলনায় আজ রাস্তাঘাটে সাধারন মানুষের সংখ্যা তুলনামূলক কম।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আলতাফ হোসেন জানান, দিনে দিনে জেলার তাপমাত্রার পারদ চড়ছে। আগামী আরও দুই দিন তাপমাত্রা বাড়তে পারে। এ সময়ে রাত ও দিনের তাপমাত্রার খুব বেশি পার্থক্য থাকবে না। আগামী ১৩ মে’র পর বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে।