জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া দল ও সংগঠনগুলোর দাবির মুখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় দলটির সব ধরনের কার্যক্রম—অফলাইন ও সাইবার স্পেসে—বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
শনিবার রাতে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক শেষে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের জানান, “আজকের সভায় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর একটি হলো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত।”
তিনি বলেন, “এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে।”
পরে প্রধান উপদেষ্টার অফিসিয়াল ফেইসবুক পেজে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী সভায় অনুমোদন পেয়েছে। সংশোধনীর মাধ্যমে ট্রাইব্যুনাল এখন কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন বা সমর্থক গোষ্ঠীকেও বিচারের আওতায় আনতে পারবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত— দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা, এবং ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার স্বার্থে আওয়ামী লীগের যাবতীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এর পাশাপাশি, উপদেষ্টা পরিষদ আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে “জুলাই ঘোষণাপত্র” চূড়ান্তভাবে প্রকাশ করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া দল ও সংগঠনগুলোর দাবির মুখে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের আওতায় দলটির সব ধরনের কার্যক্রম—অফলাইন ও সাইবার স্পেসে—বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়েছে।
শনিবার রাতে উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক শেষে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল সাংবাদিকদের জানান, “আজকের সভায় তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর একটি হলো আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত।”
তিনি বলেন, “এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে।”
পরে প্রধান উপদেষ্টার অফিসিয়াল ফেইসবুক পেজে উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী সভায় অনুমোদন পেয়েছে। সংশোধনীর মাধ্যমে ট্রাইব্যুনাল এখন কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন বা সমর্থক গোষ্ঠীকেও বিচারের আওতায় আনতে পারবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এর নেতাদের বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত— দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা, এবং ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার স্বার্থে আওয়ামী লীগের যাবতীয় রাজনৈতিক কার্যক্রম সন্ত্রাসবিরোধী আইনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এর পাশাপাশি, উপদেষ্টা পরিষদ আগামী ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে “জুলাই ঘোষণাপত্র” চূড়ান্তভাবে প্রকাশ করার সিদ্ধান্তও নিয়েছে।