মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পাওয়ার পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল মন্তব্য করেছেন, “এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টির কৃতিত্ব জুলাই গণআন্দোলনের অকুতোভয় নেতৃত্বের।”
আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মস্তব্য করেন।
ফেইসবুক পোস্টে আসিফ নজরুল বলেন, “নির্দোষ প্রমাণ হওয়ায় আজহারুল ইসলাম খালাস পেয়েছেন। তার দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা রিভিউ সর্বসম্মতভাবে মঞ্জুর করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর মধ্য দিয়ে বাতিল হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড এবং তা বহাল রেখে দেওয়া আপিল বিভাগের আগের রায়।”
আসিফ নজরুল আরও বলেন, “এই সুযোগকে রক্ষা করার দায়িত্ব এখন আমাদের সবার।”
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত বলেন, আজহারুল ইসলামের মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি এবং তার বিরুদ্ধে দেওয়া রায় ছিল “বিচারের নামে অবিচার”।
আইনজীবী শিশির মনিরও রায়ের পর বলেন, “এই রায়ের মাধ্যমে সত্য বিজয়ী ও মিথ্যা পরাভূত হয়েছে।” তিনি এটিকে “সিন্ডকেটেড ইনজাস্টিস”-এর অবসান হিসেবেও অভিহিত করেন।
মঙ্গলবার, ২৭ মে ২০২৫
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পাওয়ার পর আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল মন্তব্য করেছেন, “এই ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টির কৃতিত্ব জুলাই গণআন্দোলনের অকুতোভয় নেতৃত্বের।”
আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মস্তব্য করেন।
ফেইসবুক পোস্টে আসিফ নজরুল বলেন, “নির্দোষ প্রমাণ হওয়ায় আজহারুল ইসলাম খালাস পেয়েছেন। তার দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা রিভিউ সর্বসম্মতভাবে মঞ্জুর করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর মধ্য দিয়ে বাতিল হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ড এবং তা বহাল রেখে দেওয়া আপিল বিভাগের আগের রায়।”
আসিফ নজরুল আরও বলেন, “এই সুযোগকে রক্ষা করার দায়িত্ব এখন আমাদের সবার।”
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। আদালত বলেন, আজহারুল ইসলামের মামলায় সাক্ষ্যপ্রমাণ সঠিকভাবে মূল্যায়ন করা হয়নি এবং তার বিরুদ্ধে দেওয়া রায় ছিল “বিচারের নামে অবিচার”।
আইনজীবী শিশির মনিরও রায়ের পর বলেন, “এই রায়ের মাধ্যমে সত্য বিজয়ী ও মিথ্যা পরাভূত হয়েছে।” তিনি এটিকে “সিন্ডকেটেড ইনজাস্টিস”-এর অবসান হিসেবেও অভিহিত করেন।