alt

জাতীয়

আনোয়ারায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে এসে আটকে গেল কয়লাবাহী জাহাজ

প্রতিনিধি, আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) : শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

আটকে পড়া জাহাজ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় -সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রবল স্রোতে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলীয় এলাকা রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা সমুদ্র সৈকতের উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় তীরে এসে আটকে গেছে কয়লাবাহী টাগবোট ঘধারসধৎ ৩ ও বার্জ গবৎসধরফ ৩ নামের দু’টি জাহাজ।

জাহাজ দুটি

বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে

প্রবল বাতাস ও

সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে

উঠে আসে

বর্তমানে জাহাজ দুটি বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে। আটকে থাকা জাহাজ দু’টি দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।

এ দিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সূত্র জানিয়েছে চট্টগ্রামে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা থেকে শুক্রবার,(৩০ মে ২০২৫) বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ১৯৮ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। নিন্ম চাপের প্রভাবে আগামী ২ থেকে ৩ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। বৃষ্টি না থামলে আটকে পড়া জাহাজ উদ্ধার করা সম্ভব না বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মহেশখালী থেকে আসার পথে প্রবল বাতাস ও সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে উঠে আসে আটকে যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা হেমন্ত জলদাস জানান, জাহাজটি ৫০-৬০ বালির নিচে ডুকে আটকে গেছে। যদি জোয়ারের সময় প্রবল সমুদ্রের স্রোতে জাহাজটি সরে বেড়িবাঁধের পাশে চলে আসে তাহলে বেড়িবাঁধ এবং পাশে থাকা মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এ বিষয়ে বারআউলিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কায়সার হামিদ বলেন, জাহাজ আসার খবর পেয়ে রাত থেকে আমরা সেখানে পাহারায় ছিলাম। সকালেও আমাদের সদস্যরা সেখানে ছিলো। স্থানীয়দের ভিড় ছিল, যেহেতু আমাদের ওখানে উঠার অনুমতি নেয় সেহেতু এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার সুযোগ নেয় আমাদের।

এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ মে ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে নোঙর ছিড়ে পারকি সৈকতে ক্রিস্টাল গোল্ড নামক একটি জাহজ।

জাহাজটি দীর্ঘদিন ধরে উদ্ধার করতে না পারায় সাগরের জোয়ার ভাটার পানি প্রবাহে বিঘ্নিত হওয়ায় সৈকত এলাকায় তীব্র ভাঙন সৃষ্টি হয়। এবার সাগর উপকূলীয় গহিরা এলাকায় মূল পয়েন্টে আটকা পড়া জাহাজটি দ্রুত সরাতে না পারলে বেড়িবাঁধ ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিলের রায় রোববার

বিশেষ অভিযানে সারাদেশে গ্রেপ্তার ৯০০

স্রোতে ডুবে খাগড়াছড়ি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩ জনের মৃত্যু

ছবি

ভালুকার রসালো কাঁঠাল যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়

ছবি

‘নিরাপত্তায় ব্যর্থ’ উপাচার্য ও প্রক্টরের পদত্যাগ দাবি ঢাবি ছাত্রদলের

ছবি

মিনিমাম সংস্কার করে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দাবি সিপিবির

ডেঙ্গুতে মে মাসে আক্রান্ত ১,৭৭৩ জন

ছবি

ঝুঁকিতে মনু ও ধলই নদীর ৮টি পয়েন্ট

ছবি

মজুদ, ব্যয় বৃদ্ধি, মসলার দাম চড়া চট্টগ্রামে

জিএম কাদেরের বাসায় হামলা রংপুরে জাতীয় পার্টির বিক্ষোভ

রাজধানীতে অস্ত্রের মহড়া, গণপিটুনিতে নিহত ২

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল আজ: চিফ প্রসিকিউটর

ছবি

বায়ুদূষণ মোকাবিলায় সরকার তিনটি বড় উদ্যোগ নিয়েছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

ছবি

নতুন ফ্যাসিবাদের আগমন ধ্বনি শোনা যাচ্ছে: আনু মুহাম্মদ

আগামীকাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

ছবি

সিলেটে ধেয়ে আসছে বন্যা, জলাবদ্ধতায় অচল নগর

ছবি

সোমবার বাজেট, উপস্থাপন টিভিতে

ছবি

সিলেট-ময়মনসিংহে নদীর পানি বৃদ্ধির আশঙ্কা, বন্যা সতর্কতা জারি

ছবি

জুলাইয়ে আহত-কর্মচারীদের সংঘর্ষ: ৪ দিন ধরে বন্ধ চক্ষুবিজ্ঞানে সেবা, দুর্ভোগে রোগীরা

ছবি

গুরুত্ব হারাল স্থল সুস্পষ্ট লঘুচাপ, সংকেত নামিয়েছে আবহাওয়া অফিস

ছবি

জাপান সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

ছবি

জাপানের সাথে এ বছরই অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি স্বাক্ষরের পরিকল্পনা বাংলাদেশের

চেয়ারম্যানকে অপসারণ: সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ

দিনাজপুরে চাঁদাবাজির সময় এনসিপি নেতা আটক

দম্পতিকে হত্যার পর ‘ভিডিও কলে স্বজনদের লাশ দেখায়’ গাউস

রাজধানীতে অপহরণকারী চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার

ইসলামী ধারার সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হওয়ার সুযোগ নেই: কেন্দ্রীয় ব্যাংক

ছবি

কমলগঞ্জ ও জুড়ি সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ২৯ জনকে পুশইন

ছবি

গভীর নিম্নচাপ: নোয়াখালীর অধিকাংশ এলাকা বিদ্যুৎবিহীন

ছবি

কক্সবাজার উপকূলের অর্ধশত গ্রাম প্লাবিত, পানিবন্দী সেন্টমার্টিন

অন্তর্বর্তী সরকার জামায়াতের স্বার্থকে সংরক্ষণ করেছে, আজহারের মুক্তিতে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটি প্রতিক্রিয়া

চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা বন্ধ, ভোগান্তিতে রোগীরা

ট্রাম্প আরোপিত শুল্ক আপাতত বহাল আপিল আদালতে

ছবি

ভারী বৃষ্টির আভাস, ভূমিধসের শঙ্কা

একটি দল ছাড়া কোনো দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না, তা সঠিক নয়: গণফোরাম

শুল্কহার ঢেলে সাজানো হচ্ছে আগামী বাজেটে

tab

জাতীয়

আনোয়ারায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে এসে আটকে গেল কয়লাবাহী জাহাজ

প্রতিনিধি, আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)

আটকে পড়া জাহাজ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় -সংবাদ

শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রবল স্রোতে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলীয় এলাকা রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা সমুদ্র সৈকতের উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় তীরে এসে আটকে গেছে কয়লাবাহী টাগবোট ঘধারসধৎ ৩ ও বার্জ গবৎসধরফ ৩ নামের দু’টি জাহাজ।

জাহাজ দুটি

বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে

প্রবল বাতাস ও

সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে

উঠে আসে

বর্তমানে জাহাজ দুটি বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে। আটকে থাকা জাহাজ দু’টি দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।

এ দিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সূত্র জানিয়েছে চট্টগ্রামে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা থেকে শুক্রবার,(৩০ মে ২০২৫) বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ১৯৮ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। নিন্ম চাপের প্রভাবে আগামী ২ থেকে ৩ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। বৃষ্টি না থামলে আটকে পড়া জাহাজ উদ্ধার করা সম্ভব না বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মহেশখালী থেকে আসার পথে প্রবল বাতাস ও সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে উঠে আসে আটকে যায়।

স্থানীয় বাসিন্দা হেমন্ত জলদাস জানান, জাহাজটি ৫০-৬০ বালির নিচে ডুকে আটকে গেছে। যদি জোয়ারের সময় প্রবল সমুদ্রের স্রোতে জাহাজটি সরে বেড়িবাঁধের পাশে চলে আসে তাহলে বেড়িবাঁধ এবং পাশে থাকা মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

এ বিষয়ে বারআউলিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কায়সার হামিদ বলেন, জাহাজ আসার খবর পেয়ে রাত থেকে আমরা সেখানে পাহারায় ছিলাম। সকালেও আমাদের সদস্যরা সেখানে ছিলো। স্থানীয়দের ভিড় ছিল, যেহেতু আমাদের ওখানে উঠার অনুমতি নেয় সেহেতু এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার সুযোগ নেয় আমাদের।

এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ মে ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে নোঙর ছিড়ে পারকি সৈকতে ক্রিস্টাল গোল্ড নামক একটি জাহজ।

জাহাজটি দীর্ঘদিন ধরে উদ্ধার করতে না পারায় সাগরের জোয়ার ভাটার পানি প্রবাহে বিঘ্নিত হওয়ায় সৈকত এলাকায় তীব্র ভাঙন সৃষ্টি হয়। এবার সাগর উপকূলীয় গহিরা এলাকায় মূল পয়েন্টে আটকা পড়া জাহাজটি দ্রুত সরাতে না পারলে বেড়িবাঁধ ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

back to top