আটকে পড়া জাহাজ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় -সংবাদ
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রবল স্রোতে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলীয় এলাকা রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা সমুদ্র সৈকতের উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় তীরে এসে আটকে গেছে কয়লাবাহী টাগবোট ঘধারসধৎ ৩ ও বার্জ গবৎসধরফ ৩ নামের দু’টি জাহাজ।
জাহাজ দুটি
বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে
প্রবল বাতাস ও
সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে
উঠে আসে
বর্তমানে জাহাজ দুটি বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে। আটকে থাকা জাহাজ দু’টি দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।
এ দিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সূত্র জানিয়েছে চট্টগ্রামে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা থেকে শুক্রবার,(৩০ মে ২০২৫) বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ১৯৮ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। নিন্ম চাপের প্রভাবে আগামী ২ থেকে ৩ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। বৃষ্টি না থামলে আটকে পড়া জাহাজ উদ্ধার করা সম্ভব না বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মহেশখালী থেকে আসার পথে প্রবল বাতাস ও সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে উঠে আসে আটকে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা হেমন্ত জলদাস জানান, জাহাজটি ৫০-৬০ বালির নিচে ডুকে আটকে গেছে। যদি জোয়ারের সময় প্রবল সমুদ্রের স্রোতে জাহাজটি সরে বেড়িবাঁধের পাশে চলে আসে তাহলে বেড়িবাঁধ এবং পাশে থাকা মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এ বিষয়ে বারআউলিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কায়সার হামিদ বলেন, জাহাজ আসার খবর পেয়ে রাত থেকে আমরা সেখানে পাহারায় ছিলাম। সকালেও আমাদের সদস্যরা সেখানে ছিলো। স্থানীয়দের ভিড় ছিল, যেহেতু আমাদের ওখানে উঠার অনুমতি নেয় সেহেতু এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার সুযোগ নেয় আমাদের।
এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ মে ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে নোঙর ছিড়ে পারকি সৈকতে ক্রিস্টাল গোল্ড নামক একটি জাহজ।
জাহাজটি দীর্ঘদিন ধরে উদ্ধার করতে না পারায় সাগরের জোয়ার ভাটার পানি প্রবাহে বিঘ্নিত হওয়ায় সৈকত এলাকায় তীব্র ভাঙন সৃষ্টি হয়। এবার সাগর উপকূলীয় গহিরা এলাকায় মূল পয়েন্টে আটকা পড়া জাহাজটি দ্রুত সরাতে না পারলে বেড়িবাঁধ ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।
আটকে পড়া জাহাজ দেখতে উৎসুক জনতার ভিড় -সংবাদ
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে প্রবল স্রোতে চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপকূলীয় এলাকা রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা সমুদ্র সৈকতের উঠান মাঝির ঘাট এলাকায় তীরে এসে আটকে গেছে কয়লাবাহী টাগবোট ঘধারসধৎ ৩ ও বার্জ গবৎসধরফ ৩ নামের দু’টি জাহাজ।
জাহাজ দুটি
বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে
প্রবল বাতাস ও
সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে
উঠে আসে
বর্তমানে জাহাজ দুটি বাংলাদেশ কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায় রয়েছে। আটকে থাকা জাহাজ দু’টি দেখতে ভিড় করছেন উৎসুক জনতা।
এ দিকে পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের সূত্র জানিয়েছে চট্টগ্রামে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টা থেকে শুক্রবার,(৩০ মে ২০২৫) বেলা ১২টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ১৯৮ দশমিক ৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। নিন্ম চাপের প্রভাবে আগামী ২ থেকে ৩ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে। বৃষ্টি না থামলে আটকে পড়া জাহাজ উদ্ধার করা সম্ভব না বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে মহেশখালী থেকে আসার পথে প্রবল বাতাস ও সমুদ্রের ঢেউয়ে জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তীরে উঠে আসে আটকে যায়।
স্থানীয় বাসিন্দা হেমন্ত জলদাস জানান, জাহাজটি ৫০-৬০ বালির নিচে ডুকে আটকে গেছে। যদি জোয়ারের সময় প্রবল সমুদ্রের স্রোতে জাহাজটি সরে বেড়িবাঁধের পাশে চলে আসে তাহলে বেড়িবাঁধ এবং পাশে থাকা মসজিদটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
এ বিষয়ে বারআউলিয়া নৌপুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কায়সার হামিদ বলেন, জাহাজ আসার খবর পেয়ে রাত থেকে আমরা সেখানে পাহারায় ছিলাম। সকালেও আমাদের সদস্যরা সেখানে ছিলো। স্থানীয়দের ভিড় ছিল, যেহেতু আমাদের ওখানে উঠার অনুমতি নেয় সেহেতু এ বিষয়ে বিস্তারিত বলার সুযোগ নেয় আমাদের।
এর আগে ২০১৭ সালের ৩০ মে ঘূর্ণিঝড় মোরার আঘাতে নোঙর ছিড়ে পারকি সৈকতে ক্রিস্টাল গোল্ড নামক একটি জাহজ।
জাহাজটি দীর্ঘদিন ধরে উদ্ধার করতে না পারায় সাগরের জোয়ার ভাটার পানি প্রবাহে বিঘ্নিত হওয়ায় সৈকত এলাকায় তীব্র ভাঙন সৃষ্টি হয়। এবার সাগর উপকূলীয় গহিরা এলাকায় মূল পয়েন্টে আটকা পড়া জাহাজটি দ্রুত সরাতে না পারলে বেড়িবাঁধ ভাঙন দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।