ইসলামী ধারার পাঁচটি ব্যাংকের সঙ্গে প্রচলিত ধারার ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হওয়ার যে খবর সংবাদমাধ্যমে এসেছে, তা ‘সঠিক নয়’ বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শুক্রবার,(৩০ মে ২০২৫) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় গভর্নরের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, যে ছয়টি দুর্বল ব্যাংক একীভূত হয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে। ছয়টির মধ্যে ইসলামী ধারার পাঁচটির সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবাদটি সঠিক নয়।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘ন্যাশনাল ব্যাংক প্রচলিত ধারার ব্যাংক, ইসলামী ধারার ব্যাংক সংস্কারের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক সম্পৃক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ চলতি বছর জুলাইয়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূত করা হবে বলে কয়েকটি গণমাধ্যমে বলেছিলেন গভর্নর। গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল ইসলামী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকও আছে। পরের দিন এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা গভর্নরকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কোন কোন ব্যাংক একীভূত করা হবে। গভর্নর বলেছিলেন, ব্যাংক রেজুলেশন আইন অনুযায়ী একীভূত করা হবে। কোন কোন ব্যাংক একীভূত হবে, সে বিষয়ে গভর্নর কিছু বলেননি। তবে প্রকাশিত ঐসব প্রতিবেদনে বলা হয়, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল), ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হচ্ছে। প্রতিবেদনে গভর্নর বলেন, ‘জুলাইয়ের মধ্যে এসব ব্যাংককে সরকারি মালিকানায় নিয়ে প্রয়োজনীয় পুঁজি যোগান দেয়া হবে। তারপর বিদেশি বিনিয়োগকারী খোঁজা হবে। সরকার সাময়িকভাবে এটাকে নিয়ে নেবে। একই সঙ্গে সেগুলোকে মূলধন যোগাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক তো ইতোমধ্যে তাদের তারল্য সহায়তা দিচ্ছে। তারপর আমরা শেয়ারগুলোকে আন্তর্জাতিক কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে হস্তান্তর করব; পুনর্গঠন হওয়ার পরে।’
শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫
ইসলামী ধারার পাঁচটি ব্যাংকের সঙ্গে প্রচলিত ধারার ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হওয়ার যে খবর সংবাদমাধ্যমে এসেছে, তা ‘সঠিক নয়’ বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শুক্রবার,(৩০ মে ২০২৫) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘সম্প্রতি কয়েকটি পত্রিকায় গভর্নরের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, যে ছয়টি দুর্বল ব্যাংক একীভূত হয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণে আসছে। ছয়টির মধ্যে ইসলামী ধারার পাঁচটির সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সংবাদটি সঠিক নয়।’
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্বাহী পরিচালক আরও বলেন, ‘ন্যাশনাল ব্যাংক প্রচলিত ধারার ব্যাংক, ইসলামী ধারার ব্যাংক সংস্কারের সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংক সম্পৃক্ত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ চলতি বছর জুলাইয়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে একীভূত করা হবে বলে কয়েকটি গণমাধ্যমে বলেছিলেন গভর্নর। গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুর্বল ইসলামী ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ন্যাশনাল ব্যাংকও আছে। পরের দিন এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা গভর্নরকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কোন কোন ব্যাংক একীভূত করা হবে। গভর্নর বলেছিলেন, ব্যাংক রেজুলেশন আইন অনুযায়ী একীভূত করা হবে। কোন কোন ব্যাংক একীভূত হবে, সে বিষয়ে গভর্নর কিছু বলেননি। তবে প্রকাশিত ঐসব প্রতিবেদনে বলা হয়, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড (এসআইবিএল), ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক একীভূত হচ্ছে। প্রতিবেদনে গভর্নর বলেন, ‘জুলাইয়ের মধ্যে এসব ব্যাংককে সরকারি মালিকানায় নিয়ে প্রয়োজনীয় পুঁজি যোগান দেয়া হবে। তারপর বিদেশি বিনিয়োগকারী খোঁজা হবে। সরকার সাময়িকভাবে এটাকে নিয়ে নেবে। একই সঙ্গে সেগুলোকে মূলধন যোগাবে। বাংলাদেশ ব্যাংক তো ইতোমধ্যে তাদের তারল্য সহায়তা দিচ্ছে। তারপর আমরা শেয়ারগুলোকে আন্তর্জাতিক কৌশলগত বিনিয়োগকারীর কাছে হস্তান্তর করব; পুনর্গঠন হওয়ার পরে।’